রাজশাহী মহানগরীতে আওয়ামী লীগ কর্মী ও চাঁদাবাজ তিনজন সহ ২৪ জনকে গ্রেফতার করেছে থানা ও মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
গত ২৪ ঘণ্টায় মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: সঞ্জয় কুমার দাস (৩৫), মো: মিনারুল ইসলাম মিন্নাল (৪৫) ও মো: তৌফিকুর রশিদ ওরফে রিয়াদ (২২)। আওয়ামীলীগ কর্মী সঞ্জয় রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার কুমারপাড়া এলাকার শ্রী চঞ্চল চন্দ্র দাসের ছেলে, মিনারুল শাহমখদুম থানার ভূগরইল এলাকার মৃত লুছেন মন্ডলের ছেলে এবং চাঁদাবাজ তৌফিকুর বোয়ালিয়া থানার রামচন্দ্রপুর পূর্বপাড়ার মো: হারুন অর রশিদের ছেলে। বর্তমানে সে রাজপাড়া থানার দাশপুকুর এলাকার বাসিন্দা।
বুধবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে পরিচালিত অভিযানে অবৈধ প্রভাব বিস্তার, সন্ত্রাসী তৎপরতা, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে মোট ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর মধ্যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে ২ জন এবং চাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে ১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য অভিযোগে আরও ২১ জনকে আটক করা হয়েছে, যার মধ্যে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ১৪ জন, মাদক সংশ্লিষ্ট মামলায় ১ জন এবং অন্যান্য মামলায় ৬ জন রয়েছেন।
গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বুধবার সকালে তাদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: সঞ্জয় কুমার দাস (৩৫), মো: মিনারুল ইসলাম মিন্নাল (৪৫) ও মো: তৌফিকুর রশিদ ওরফে রিয়াদ (২২)। আওয়ামীলীগ কর্মী সঞ্জয় রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার কুমারপাড়া এলাকার শ্রী চঞ্চল চন্দ্র দাসের ছেলে, মিনারুল শাহমখদুম থানার ভূগরইল এলাকার মৃত লুছেন মন্ডলের ছেলে এবং চাঁদাবাজ তৌফিকুর বোয়ালিয়া থানার রামচন্দ্রপুর পূর্বপাড়ার মো: হারুন অর রশিদের ছেলে। বর্তমানে সে রাজপাড়া থানার দাশপুকুর এলাকার বাসিন্দা।
বুধবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে পরিচালিত অভিযানে অবৈধ প্রভাব বিস্তার, সন্ত্রাসী তৎপরতা, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে মোট ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর মধ্যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে ২ জন এবং চাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে ১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য অভিযোগে আরও ২১ জনকে আটক করা হয়েছে, যার মধ্যে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ১৪ জন, মাদক সংশ্লিষ্ট মামলায় ১ জন এবং অন্যান্য মামলায় ৬ জন রয়েছেন।
গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বুধবার সকালে তাদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।