রাশিয়ার পূর্ব প্রান্তের আমুর প্রদেশে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না আস্ত একটি বিমানের। অবশেষে ওই বিমানের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ পাওয়া গেল ওই প্রদেশেই। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলির প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে এমনটাই জানিয়েছে সংবাদসংস্থা রয়টার্স। বিমানটির খোঁজে তল্লাশি অভিযানে নামা একটি হেলিকপ্টার থেকে বিমানটির পোড়া ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাওয়া গিয়েছে বলে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। পরে রাশিয়ার জরুরি বিভাগের আধিকারিকেরাও এই খবরের সত্যতা স্বীকার করেছেন।
বিমানটি কী ভাবে ভেঙে পড়ল কিংবা বিমানে থাকা যাত্রীরা সুরক্ষিত রয়েছেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিমানের কোনও আরোহীই আর বেঁচে নেই।
যাত্রিবাহী ওই বিমানে ছিলেন ছয় বিমানকর্মী-সহ মোট ৪৬ জন। এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল বা এটিসির তরফে বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও, সেটি কোথায় রয়েছে, তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
রাশিয়ার স্থানীয় আপৎকালীন বিষয়ক মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, বিমানটি সাইবেরিয়ার আঙ্গারা এয়ারলাইন্সের মালিকানাধীন। বিমানটিব্লাগোভেসচেনস্ক শহর থেকে রাশিয়ার আমুর প্রদেশের চিন সীমান্তবর্তী শহর টিন্ডায় যাচ্ছিল। ওই প্রদেশের গভর্নর ভাসিলি ওরলভ জানিয়েছেন, যাত্রীদের মধ্যে পাঁচ জন শিশু রয়েছে।
সংবাদ সংস্থা ‘ইন্টারফ্যাক্স’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, টিন্ডা শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে বিমানটির ধ্বংসাবশেষ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে গিয়েছে উদ্ধারকারী দল। সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, পাহাড় এবং জঙ্গল ঘেরা এলাকায় নেমে আসছে বিমানটি।
প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, বিমানটি ১৯৬৪ সালে সাবেক সোভিয়েট আমলে তৈরি। যান্ত্রিক গোলযোগ না অন্য কোনও কারণে বিমানটি ভেঙে পড়ল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বিমানটি কী ভাবে ভেঙে পড়ল কিংবা বিমানে থাকা যাত্রীরা সুরক্ষিত রয়েছেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিমানের কোনও আরোহীই আর বেঁচে নেই।
যাত্রিবাহী ওই বিমানে ছিলেন ছয় বিমানকর্মী-সহ মোট ৪৬ জন। এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল বা এটিসির তরফে বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও, সেটি কোথায় রয়েছে, তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
রাশিয়ার স্থানীয় আপৎকালীন বিষয়ক মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, বিমানটি সাইবেরিয়ার আঙ্গারা এয়ারলাইন্সের মালিকানাধীন। বিমানটিব্লাগোভেসচেনস্ক শহর থেকে রাশিয়ার আমুর প্রদেশের চিন সীমান্তবর্তী শহর টিন্ডায় যাচ্ছিল। ওই প্রদেশের গভর্নর ভাসিলি ওরলভ জানিয়েছেন, যাত্রীদের মধ্যে পাঁচ জন শিশু রয়েছে।
সংবাদ সংস্থা ‘ইন্টারফ্যাক্স’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, টিন্ডা শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে বিমানটির ধ্বংসাবশেষ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে গিয়েছে উদ্ধারকারী দল। সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, পাহাড় এবং জঙ্গল ঘেরা এলাকায় নেমে আসছে বিমানটি।
প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, বিমানটি ১৯৬৪ সালে সাবেক সোভিয়েট আমলে তৈরি। যান্ত্রিক গোলযোগ না অন্য কোনও কারণে বিমানটি ভেঙে পড়ল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।