জয়পুরহাটে বজ্রপাত, ট্রেনে কাটা ও ঝড়ে গাছের নিচে চাপা পড়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় বজ্রপাতে আরও দুজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বেলা ১০টার দিকে উপজেলার আটাপুর ইউনিয়নের উচাই বাজার ও ক্ষেতলাল উপজেলার সোহালাপাড়া গ্রামে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- পাঁচবিবি উপজেলার আটাপুর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে সজল (৩৫) ও গাইবান্ধা সুন্দরগন্জ উপজেলার দক্ষিণ সমান মধ্যপাড়া গ্রামের আনিজলের ছেলে জসিম (২৮)। অন্যজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ১০টার দিকে ঝড় ও বৃষ্টি শুরু হলে উচাই বাজারের আটাপুর রাস্তার মোড়ে টিনের ছাপড়ার নিচে থাকা ভ্যানে সজলসহ কয়েকজন আশ্রয় নেন। এসময় তীব্র ঝড়ে রাস্তার পাশের স্কুলের একটি বড় আমগাছ ওই টিনের ছাপড়ার ওপর ভেঙে পড়ে। এসময় অন্যরা লাফিয়ে বের হলেও সজল মিয়া গাছের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
এদিকে ক্ষেতলাল উপজেলার সোহালাপাড়া গ্রামে ৪-৫ জনের একটি দল মাঠে কাজ করছিলে এমন সময় বজ্রসহ বৃষ্টি শুরু হলে যে যার মতো ছুটে গেলেও জসিম সামনে একটি গাছের গোড়ায় দাঁড়ান। সেখানে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়।
এছাড়া আক্কেলপুর উপজেলার হালিরমোড় এলাকায় ট্রেনে কাটা একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে নিহতের পরিচয় জানা যায়নি।
অন্যদিকে একই সময়ে জেলার কালাই উপজেলার মাত্রায় এলাকায় মাহাবুব ও জুনায়েদ নামে চাচা-ভাতিজা বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয়েছেন। তারা জয়পুরহাট ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)ময়নুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
                           বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বেলা ১০টার দিকে উপজেলার আটাপুর ইউনিয়নের উচাই বাজার ও ক্ষেতলাল উপজেলার সোহালাপাড়া গ্রামে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- পাঁচবিবি উপজেলার আটাপুর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে সজল (৩৫) ও গাইবান্ধা সুন্দরগন্জ উপজেলার দক্ষিণ সমান মধ্যপাড়া গ্রামের আনিজলের ছেলে জসিম (২৮)। অন্যজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ১০টার দিকে ঝড় ও বৃষ্টি শুরু হলে উচাই বাজারের আটাপুর রাস্তার মোড়ে টিনের ছাপড়ার নিচে থাকা ভ্যানে সজলসহ কয়েকজন আশ্রয় নেন। এসময় তীব্র ঝড়ে রাস্তার পাশের স্কুলের একটি বড় আমগাছ ওই টিনের ছাপড়ার ওপর ভেঙে পড়ে। এসময় অন্যরা লাফিয়ে বের হলেও সজল মিয়া গাছের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
এদিকে ক্ষেতলাল উপজেলার সোহালাপাড়া গ্রামে ৪-৫ জনের একটি দল মাঠে কাজ করছিলে এমন সময় বজ্রসহ বৃষ্টি শুরু হলে যে যার মতো ছুটে গেলেও জসিম সামনে একটি গাছের গোড়ায় দাঁড়ান। সেখানে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়।
এছাড়া আক্কেলপুর উপজেলার হালিরমোড় এলাকায় ট্রেনে কাটা একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে নিহতের পরিচয় জানা যায়নি।
অন্যদিকে একই সময়ে জেলার কালাই উপজেলার মাত্রায় এলাকায় মাহাবুব ও জুনায়েদ নামে চাচা-ভাতিজা বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয়েছেন। তারা জয়পুরহাট ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)ময়নুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                