থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া সীমান্তের একটি বিতর্কিত এলাকায় দু’দেশের সেনা সদস্যদের মধ্যে গোলাগুলিতে নিহত বেড়ে ১২ জন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এই সংঘাতে নিহতদের মধ্যে ১১ জন বেসামরিক। থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সোমসাক থেপসুথিনের বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এদিকে, এই সংঘাত আরও বড় আকার ধারণ করেছে। কারণ, এরই মধ্যে কম্বোডিয়ায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিয়ে বোমা হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড।
রয়টার্স বলছে, সীমান্ত নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে উত্তেজনা এবং কূটনৈতিক বিরোধের পর গোলাগুলিতে হতাহত নিয়ে উভয় দেশই একে অপরকে অভিযুক্ত করেছে। এখনো ওই অঞ্চলে মুখোমুখি অবস্থানে উভয় দেশের সেনারা। থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সোমসাক থেপসুথিন বলছেন, এই হামলার মাধ্যমে কম্বোডিয়া যুদ্ধাপরাধ করেছে।
এদিকে, কম্বোডিয়ায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড। এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিয়ে বোমা হামলা চালানো হয়। এই হামলায় কম্বোডিয়ার একটি সামরিক ঘাঁটি ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি থাই কর্তৃপক্ষের। এ ছাড়া কম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্তও বন্ধ করেছে তারা।
থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার সেনারা উত্তর-পশ্চিম কম্বোডিয়ার ওডার মিঞ্চে প্রদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত বিতর্কিত তা মোয়ান থম মন্দিরের কাছে একটি এলাকায় গুলি চালিয়েছে। কম্বোডিয়া ওই এলাকায় সেনা পাঠানোর আগে একটি নজরদারি ড্রোন মোতায়েন করে। কম্বোডিয়ান সেনারা দূরপাল্লার রকেটসহ ভারী অস্ত্র দিয়ে গুলি চালায়।
থাইল্যান্ডের সুরিন প্রদেশের জেলা প্রধান সুথিরোট চারোয়েন্থানাসাক রয়টার্সকে জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার ভোরে কম্বোডিয়ার সেনাদের গুলির পর সীমান্তবর্তী ৮৬টি গ্রামের প্রায় ৪০ হাজার থাই নাগরিককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে কম্বোডিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার বিবৃতি জারি করে থাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথমে হামলা করার অভিযোগ এনেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে কম্বোডিয়ার সেনারা প্রতিশোধ নেয় এবং কেবল আত্মরক্ষার জন্য চেষ্টা করে।
দেশটির প্রভাবশালী সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেন সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে বলেন, থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী দুটি কম্বোডিয়ান প্রদেশ- ওদ্দার মিঞ্চে এবং প্রিয়াহ ভিহিয়ারে থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী গুলি করেছে। কম্বোডিয়ান সেনাবাহিনীর পাল্টা আক্রমণ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
এর পাশাপাশি জনসাধারণকে শান্ত থাকার এবং আতঙ্কিত না হয়ে চাল এবং অন্যান্য খাদ্য না কেনার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে বুধবার সীমান্তে এক থাই সেনা স্থলমাইন বিস্ফোরণে আহত হয়ে ডান পা হারান। এ জন্য থাই কর্তৃপক্ষ কম্বোডিয়াকে দায়ী করেছে। এ ঘটনার আগে গত ১৬ জুলাই বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় টহল দেওয়ার সময় মাইন বিস্ফোরণে তিন থাই সেনা আহত হয়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এই সংঘাতে নিহতদের মধ্যে ১১ জন বেসামরিক। থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সোমসাক থেপসুথিনের বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এদিকে, এই সংঘাত আরও বড় আকার ধারণ করেছে। কারণ, এরই মধ্যে কম্বোডিয়ায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিয়ে বোমা হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড।
রয়টার্স বলছে, সীমান্ত নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে উত্তেজনা এবং কূটনৈতিক বিরোধের পর গোলাগুলিতে হতাহত নিয়ে উভয় দেশই একে অপরকে অভিযুক্ত করেছে। এখনো ওই অঞ্চলে মুখোমুখি অবস্থানে উভয় দেশের সেনারা। থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সোমসাক থেপসুথিন বলছেন, এই হামলার মাধ্যমে কম্বোডিয়া যুদ্ধাপরাধ করেছে।
এদিকে, কম্বোডিয়ায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড। এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিয়ে বোমা হামলা চালানো হয়। এই হামলায় কম্বোডিয়ার একটি সামরিক ঘাঁটি ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি থাই কর্তৃপক্ষের। এ ছাড়া কম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্তও বন্ধ করেছে তারা।
থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার সেনারা উত্তর-পশ্চিম কম্বোডিয়ার ওডার মিঞ্চে প্রদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত বিতর্কিত তা মোয়ান থম মন্দিরের কাছে একটি এলাকায় গুলি চালিয়েছে। কম্বোডিয়া ওই এলাকায় সেনা পাঠানোর আগে একটি নজরদারি ড্রোন মোতায়েন করে। কম্বোডিয়ান সেনারা দূরপাল্লার রকেটসহ ভারী অস্ত্র দিয়ে গুলি চালায়।
থাইল্যান্ডের সুরিন প্রদেশের জেলা প্রধান সুথিরোট চারোয়েন্থানাসাক রয়টার্সকে জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার ভোরে কম্বোডিয়ার সেনাদের গুলির পর সীমান্তবর্তী ৮৬টি গ্রামের প্রায় ৪০ হাজার থাই নাগরিককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে কম্বোডিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার বিবৃতি জারি করে থাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথমে হামলা করার অভিযোগ এনেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে কম্বোডিয়ার সেনারা প্রতিশোধ নেয় এবং কেবল আত্মরক্ষার জন্য চেষ্টা করে।
দেশটির প্রভাবশালী সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেন সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে বলেন, থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী দুটি কম্বোডিয়ান প্রদেশ- ওদ্দার মিঞ্চে এবং প্রিয়াহ ভিহিয়ারে থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী গুলি করেছে। কম্বোডিয়ান সেনাবাহিনীর পাল্টা আক্রমণ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
এর পাশাপাশি জনসাধারণকে শান্ত থাকার এবং আতঙ্কিত না হয়ে চাল এবং অন্যান্য খাদ্য না কেনার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে বুধবার সীমান্তে এক থাই সেনা স্থলমাইন বিস্ফোরণে আহত হয়ে ডান পা হারান। এ জন্য থাই কর্তৃপক্ষ কম্বোডিয়াকে দায়ী করেছে। এ ঘটনার আগে গত ১৬ জুলাই বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় টহল দেওয়ার সময় মাইন বিস্ফোরণে তিন থাই সেনা আহত হয়েছিলেন।