চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানায় দায়ের করা পাঁচ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ হাসানুল ইসলামের আদালত এই আদেশ দেন।
আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, কোতোয়ালী থানায় দায়ের করা আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যাসহ পাঁচ মামলার আসামি চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন করা হয়েছিল। তবে উভয়পক্ষের আবেদনের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেন। চিন্ময়ের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন ঢাকা থেকে আসা আইনজীবী অ্যাডভোকেট অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্যের নেতৃত্ব একটি দল। জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে আদালতের নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
গত বছরের ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করার পর কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। এ সময় তাঁর অনুসারীরা বিক্ষোভ করলে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিপেটা এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে চিন্ময় অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে আদালত এলাকায় পিটিয়ে ও কুপিয়ে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় পরিকল্পিতভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কর্তব্য পালনে বাধা, আসামি ছিনতাইয়ের চেষ্টা, ভাংচুরসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ও আলিফকে হত্যাসহ পাঁচটি মামলা করা হয়।
এসব মামলায় এর আগেও একাধিকবার চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন করা হয়। তবে একাধিকবার জামিন নামঞ্জুর করেন আদালত।
বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ হাসানুল ইসলামের আদালত এই আদেশ দেন।
আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, কোতোয়ালী থানায় দায়ের করা আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যাসহ পাঁচ মামলার আসামি চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন করা হয়েছিল। তবে উভয়পক্ষের আবেদনের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেন। চিন্ময়ের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন ঢাকা থেকে আসা আইনজীবী অ্যাডভোকেট অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্যের নেতৃত্ব একটি দল। জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে আদালতের নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
গত বছরের ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করার পর কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। এ সময় তাঁর অনুসারীরা বিক্ষোভ করলে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিপেটা এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে চিন্ময় অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে আদালত এলাকায় পিটিয়ে ও কুপিয়ে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় পরিকল্পিতভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কর্তব্য পালনে বাধা, আসামি ছিনতাইয়ের চেষ্টা, ভাংচুরসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ও আলিফকে হত্যাসহ পাঁচটি মামলা করা হয়।
এসব মামলায় এর আগেও একাধিকবার চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন করা হয়। তবে একাধিকবার জামিন নামঞ্জুর করেন আদালত।