রাজশাহী নগরীতে চেতনানাশক খাইয়ে এক গৃহবধূর স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা চুরির মূল আসামি মোসাঃ সাবেরা খাতুন ওরফে সম্পাকে (২৫) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় নগরীর চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়ইতলা মোড়ের এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার আসামী মোসাঃ সাবেরা খাতুন ওরফে সম্পা (২৫), সে নগরীর রাজপাড়া থানার লক্ষীপুর ভাটাপাড়া এলাকার মোঃ মমিনুল ইসলামের মেয়ে।
বৃহস্পতিবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানার রায়পাড়া এলাকার বাসিন্দা মোঃ সেলিম রেজার স্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ছয় মাস আগে সাবেরা খাতুন সম্পার পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে সাবেরা সেলিমের স্ত্রীর সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে। গত ১২ জুলাই সেলিমের বাসায় বেড়াতে এসে রান্নার কাজে সহযোগিতার কথা বলে মুরগির মাংস এবং স্যালাইনের মধ্যে চেতনানাশক মিশিয়ে পরিবারের সকলকে অচেতন করে সম্পা ভুক্তভোগীর স্ত্রীর শরীরে থাকা প্রায় আড়াই ভরি স্বর্ণালংকার এবং নগদ ৪৮ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী কাশিয়াডাঙ্গা থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে সম্পাকে গ্রেফতারে অভিযান শুরু করে পুলিশ।
অবশেষে, বুধবার সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী সেলিম চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়ইতলা মোড়ে এক বাসায় ওই নারীকে শনাক্ত করে কাশিয়াডাঙ্গা পুলিশকে অবগত করেন। তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে বর্ণীত স্থানে গিয়ে চোর সাবেরা খাতুন সম্পাকে গ্রেফতার করেন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আজিজুল বারী ইবনে জলিলের নেতৃত্বে এসআই নূর মোহাম্মদ সরদার ও সঙ্গীয় ফোর্স।
জিজ্ঞাসাবাদে আসামি সম্পা চেতনানাশক প্রয়োগ করে চুরির বিষয়টি স্বীকার করে। সে আরো জানায়, ২-৩ জন সহযোগীর সহায়তায় পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের প্রতারণামূলক কাজ করে আসছে।
বৃহস্পতিবার সকালে গ্রেফতার সম্পাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। সেই সাথে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বিজ্ঞ আদালতে রিমান্ডের আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত দুই দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। অন্যান্য সহযোগী আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় নগরীর চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়ইতলা মোড়ের এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার আসামী মোসাঃ সাবেরা খাতুন ওরফে সম্পা (২৫), সে নগরীর রাজপাড়া থানার লক্ষীপুর ভাটাপাড়া এলাকার মোঃ মমিনুল ইসলামের মেয়ে।
বৃহস্পতিবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানার রায়পাড়া এলাকার বাসিন্দা মোঃ সেলিম রেজার স্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ছয় মাস আগে সাবেরা খাতুন সম্পার পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে সাবেরা সেলিমের স্ত্রীর সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে। গত ১২ জুলাই সেলিমের বাসায় বেড়াতে এসে রান্নার কাজে সহযোগিতার কথা বলে মুরগির মাংস এবং স্যালাইনের মধ্যে চেতনানাশক মিশিয়ে পরিবারের সকলকে অচেতন করে সম্পা ভুক্তভোগীর স্ত্রীর শরীরে থাকা প্রায় আড়াই ভরি স্বর্ণালংকার এবং নগদ ৪৮ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী কাশিয়াডাঙ্গা থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে সম্পাকে গ্রেফতারে অভিযান শুরু করে পুলিশ।
অবশেষে, বুধবার সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী সেলিম চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়ইতলা মোড়ে এক বাসায় ওই নারীকে শনাক্ত করে কাশিয়াডাঙ্গা পুলিশকে অবগত করেন। তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে বর্ণীত স্থানে গিয়ে চোর সাবেরা খাতুন সম্পাকে গ্রেফতার করেন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আজিজুল বারী ইবনে জলিলের নেতৃত্বে এসআই নূর মোহাম্মদ সরদার ও সঙ্গীয় ফোর্স।
জিজ্ঞাসাবাদে আসামি সম্পা চেতনানাশক প্রয়োগ করে চুরির বিষয়টি স্বীকার করে। সে আরো জানায়, ২-৩ জন সহযোগীর সহায়তায় পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের প্রতারণামূলক কাজ করে আসছে।
বৃহস্পতিবার সকালে গ্রেফতার সম্পাকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। সেই সাথে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বিজ্ঞ আদালতে রিমান্ডের আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত দুই দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। অন্যান্য সহযোগী আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।