বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে দস্যুদের কাছে ট্রলারসহ অপহরণের শিকার হয়েছে ট্রলার মালিক ও ১০ জেলে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অপহৃত ট্রলারের মালিক মো. সলেমানের ভাই মো. হানিফ মাঝি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
অপহৃতদের মধ্যে ১০ জনের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চর ফলকন ও পাটওয়ারীর হাটে। অন্যজন নোয়াখালী সদর উপজেলার বাসিন্দা।
মো. হানিফের অভিযোগ, নোয়াখালীর হাতিয়া সংলগ্ন সন্দ্বীপের পশ্চিমে খুডার চর এলাকা থেকে ট্রলার মালিক ও জেলেদের অপহরণ করা হয়েছে। তাদের কাছে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অপহরণকারীরা। অপহৃত জেলেদের কোথায় রাখা হয়েছে, সে বিষয়ে নিশ্চিত নয় তাদের স্বজনরা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
হানিফ বলেন, ‘গত মঙ্গলবার সকালে রামগতির টাংকির ঘাট থেকে আমার ভাই সলেমানের ট্রলার ১০ জন মাঝিমাল্লা নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারের উদ্দেশে রওনা হয়। ট্রলারের মালিক সলেমানও তাদের সাথে ছিল। মাছ শিকারের সময় ওই রাতে ট্রলারসহ দস্যুরা তাদের অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দস্যুরা রামগতির টাংকি ঘাটের একজন আড়ৎদারের কাছে মুক্তিপণ হিসেবে দেড় লাখ টাকা দাবি করেছে।’
এ বিষয়ে কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। ঘটনাস্থল এই এলাকায় না হওয়ায় পুরোপুরি কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে। তবুও আমরা খোঁজ-খবর নিচ্ছি।’
যোগাযোগ করা হলে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নলছিড়া নৌ-পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ আশীষ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘ভুক্তভোগী পরিবারের কেউ আমাদের লিখিতভাবে জানায়নি। তবে আমরা মৌখিকভাবে জেনে আমাদের হেড অফিসে যোগাযোগ করেছি। জেলেদের উদ্ধারে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।’
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অপহৃত ট্রলারের মালিক মো. সলেমানের ভাই মো. হানিফ মাঝি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
অপহৃতদের মধ্যে ১০ জনের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চর ফলকন ও পাটওয়ারীর হাটে। অন্যজন নোয়াখালী সদর উপজেলার বাসিন্দা।
মো. হানিফের অভিযোগ, নোয়াখালীর হাতিয়া সংলগ্ন সন্দ্বীপের পশ্চিমে খুডার চর এলাকা থেকে ট্রলার মালিক ও জেলেদের অপহরণ করা হয়েছে। তাদের কাছে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অপহরণকারীরা। অপহৃত জেলেদের কোথায় রাখা হয়েছে, সে বিষয়ে নিশ্চিত নয় তাদের স্বজনরা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
হানিফ বলেন, ‘গত মঙ্গলবার সকালে রামগতির টাংকির ঘাট থেকে আমার ভাই সলেমানের ট্রলার ১০ জন মাঝিমাল্লা নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারের উদ্দেশে রওনা হয়। ট্রলারের মালিক সলেমানও তাদের সাথে ছিল। মাছ শিকারের সময় ওই রাতে ট্রলারসহ দস্যুরা তাদের অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দস্যুরা রামগতির টাংকি ঘাটের একজন আড়ৎদারের কাছে মুক্তিপণ হিসেবে দেড় লাখ টাকা দাবি করেছে।’
এ বিষয়ে কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। ঘটনাস্থল এই এলাকায় না হওয়ায় পুরোপুরি কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে। তবুও আমরা খোঁজ-খবর নিচ্ছি।’
যোগাযোগ করা হলে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নলছিড়া নৌ-পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ আশীষ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘ভুক্তভোগী পরিবারের কেউ আমাদের লিখিতভাবে জানায়নি। তবে আমরা মৌখিকভাবে জেনে আমাদের হেড অফিসে যোগাযোগ করেছি। জেলেদের উদ্ধারে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।’