বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে সারাদেশে ৬ হাজার ২০০টি কুইক রেসপন্স টিম গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এ সংক্রান্ত আইন সংশোধনের কাজও চলছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাজধানীর হোটেল শেরাটনে 'বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে নীতিনির্ধারণী সংলাপ' শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। সংলাপের আয়োজন করে উন্নয়ন সংস্থা পপি এবং বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন), সহযোগিতায় মালালা ফান্ড।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে শুধু আইন প্রয়োগ যথেষ্ট নয়, প্রয়োজন সম্মিলিত সামাজিক উদ্যোগ। নারীশিক্ষার সম্প্রসারণ, নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডার সমতা নিশ্চিত করেই এ সমস্যা সমাধান সম্ভব।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব প্রকাশ কান্তি চৌধুরী বলেন, 'শুধু সরকারি উদ্যোগে বাল্যবিয়ে বন্ধ করা যাবে না। মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন জরুরি। আইন যতই ভালো হোক, সামাজিক পরিবর্তন না এলে কার্যকর হবে না।'
তিনি জানান, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কুইক রেসপন্স টিম গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে মন্ত্রণালয়।
'বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে দেশব্যাপী প্রায় ৬ হাজার ২০০ টিম গঠন করা হবে,' বলেন তিনি।
সমাজসেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. সাজ্জাদুল ইসলাম জানান, এ উদ্যোগে সহায়তার জন্য ইতোমধ্যে ৫০০ জন সামাজিক কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং আরও নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন।
একই বিভাগের উপপরিচালক স্বপন কুমার হালদার বলেন, বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে কমিউনিটি পর্যায়ে যুবকদের সম্পৃক্ত করে যুব সংগঠন গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
পপি'র নির্বাহী পরিচালক মুর্শেদ আলম সরকার বলেন, 'উন্নয়ন যতই হোক না কেন, যদি বাল্যবিয়ে চলতেই থাকে, তাহলে সেই উন্নয়ন টেকসই হবে না, বারবার বাধাগ্রস্ত হবে।'
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিডিওএসএন সভাপতি মুনির হাসান, পপির উপ-নির্বাহী পরিচালক সাজেদুল হাসান, মালালা ফান্ডের সাবেক কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ মোশাররফ টানসেন এবং পপির পরিচালক ফেরদৌসী বেগম।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাজধানীর হোটেল শেরাটনে 'বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে নীতিনির্ধারণী সংলাপ' শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। সংলাপের আয়োজন করে উন্নয়ন সংস্থা পপি এবং বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন), সহযোগিতায় মালালা ফান্ড।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে শুধু আইন প্রয়োগ যথেষ্ট নয়, প্রয়োজন সম্মিলিত সামাজিক উদ্যোগ। নারীশিক্ষার সম্প্রসারণ, নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডার সমতা নিশ্চিত করেই এ সমস্যা সমাধান সম্ভব।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব প্রকাশ কান্তি চৌধুরী বলেন, 'শুধু সরকারি উদ্যোগে বাল্যবিয়ে বন্ধ করা যাবে না। মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন জরুরি। আইন যতই ভালো হোক, সামাজিক পরিবর্তন না এলে কার্যকর হবে না।'
তিনি জানান, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কুইক রেসপন্স টিম গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে মন্ত্রণালয়।
'বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে দেশব্যাপী প্রায় ৬ হাজার ২০০ টিম গঠন করা হবে,' বলেন তিনি।
সমাজসেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. সাজ্জাদুল ইসলাম জানান, এ উদ্যোগে সহায়তার জন্য ইতোমধ্যে ৫০০ জন সামাজিক কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং আরও নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন।
একই বিভাগের উপপরিচালক স্বপন কুমার হালদার বলেন, বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে কমিউনিটি পর্যায়ে যুবকদের সম্পৃক্ত করে যুব সংগঠন গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
পপি'র নির্বাহী পরিচালক মুর্শেদ আলম সরকার বলেন, 'উন্নয়ন যতই হোক না কেন, যদি বাল্যবিয়ে চলতেই থাকে, তাহলে সেই উন্নয়ন টেকসই হবে না, বারবার বাধাগ্রস্ত হবে।'
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিডিওএসএন সভাপতি মুনির হাসান, পপির উপ-নির্বাহী পরিচালক সাজেদুল হাসান, মালালা ফান্ডের সাবেক কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ মোশাররফ টানসেন এবং পপির পরিচালক ফেরদৌসী বেগম।