‘চোরের মায়ের বড় গলা’ কথাটি প্রবাদে থাকলেও নতুন করে আরেকটি প্রবাদ যেনো তৈরি করতে চাচ্ছেন ফ্যাসিস্ট হাসিনার সাড়ে হাজার খ্যাত পুত্র জয়। তার কর্মকাণ্ডে জনতা এখন ক্ষেপে গিয়ে বলা শুরু করেছেন, ‘চোরের ছেলের বড় গলা।’ পতিত স্বৈরাচার হাসিনা দেশজুড়ে গণহত্যা চালিয়ে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে চোরের মত লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যায়। মা নির্লজ্জ বেহায়ার মত গণহত্যা চালিয়ে পালিয়ে গেলেও তার ছেলের গলাবাজি যেনো কিছুতেই থামছেই না। এবার দুদকের অনুসন্ধানে যুক্তরাষ্ট্রে খুনি হাসিনা পুত্র জয়ের দুটি নজরকাড়া বাড়ির সন্ধান মিলেছে। বাংলাদেশের আয়কর নথিতে যেগুলোর কোনো তথ্য নেই। এসব বিষয় নিশ্চিত হওয়ার পর বাড়ি দুটি জব্দ করার উদ্যোগ নেয় দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক।
এই বিষয়টিই ফ্যাসিস্ট হাসিনা পুত্র জয়ের সামনে আসার পর তা নিয়ে তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেইজে রীতিমতো বর্তমান সরকারকে চ্যালেঞ্জ করে পোস্ট করেছেন তিনি। যেখানে তিনি লিখেছেন, ‘ইউনুসের নেতৃত্বাধীন এই অবৈধ সরকার আমার কিছুই করতে পারবে না।’ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে এই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ার আগে জয়ের জব্দ করতে যাওয়া বাড়ির বিষয়ে লিখেছেন, ‘এই অবৈধ সরকার এখন চাপে এবং জনরোষের মুখে পড়ে জনগণের দৃষ্টি ভিন্নখাতে নিতে আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনকে দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ তোলার চেষ্টা করছে। আমি ভার্জিনিয়ায় দুটি বাড়ির মালিক নই একটিই আমার, এবং সেটা আমি ২০১৮ সালে কিনেছি, গত বছর নয়। গত বছর আমার ডিভোর্স চূড়ান্ত হওয়ার পর মালিকানা শুধু আমার নামে করা হয়েছে। অন্য যে বাড়ির কথা বলা হচ্ছে, সেটিই ছিল আমার আগের বাড়ি যেটা আমি বিক্রি করে এই বাড়িটি কিনেছি। আমার বাড়িটির মূল্য কেনার পর থেকে প্রায় ১৫ লাখ ডলার বা ১৮ কোটি টাকা বেড়েছে। আমি বর্তমান দামে এটি কিনিনি, অনেক কম দামে নিয়েছিলাম।’
ফ্যাসিস্ট জয় এসময় তার আয় অবৈধ নয় উল্লেখ করে লিখেন, ‘আমি কোনো সরকারি কর্মচারী নই। আমি একজন আইটি উদ্যোক্তা। আমার আয় সম্পূর্ণ বৈধ, আমি এখানে কর দিয়ে বসবাস করি। এফবিআই আমার বিষয়ে ইতিমধ্যে তদন্ত করেছে এবং অবৈধ কিছুই খুঁজে পায়নি। সেই কারণেই ইউনুসের সরকার যখন আমার বাংলাদেশি পাসপোর্ট বাতিল করেছিল, তখন আমি দ্রুত মার্কিন নাগরিকত্ব পেয়েছি। যুক্তরাষ্ট্রে সত্যিকারের আইন ও বিচারব্যবস্থা আছে। দুদক যদি আমার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে চায়, তাহলে তাদের আমন্ত্রণ জানাই এসে পারলে চেষ্টা করে দেখুক! আমার আইনজীবীরা যুক্তরাষ্ট্রে দুদকের মোমেনের বিরুদ্ধে মামলা করতে তৈরি হয়ে আছে।’
পতিত স্বৈরাচার পুত্র জয় এরপর তার পোস্টে বর্তমান সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে এমনকি তার কাছে বৈধ পিস্তল ও গুলির ভয় দেখিয়ে বলেন, ‘আসলে এই অভিযোগের মূল উদ্দেশ্য হলো আমার ঠিকানা প্রকাশ করে আমাকে নিরাপত্তাহীন অবস্থায় ফেলা। কিন্তু আমেরিকার বাস্তবতা হলো এখানে ব্যক্তিগতভাবে অস্ত্র রাখা বৈধ এবং এর গুলিরও কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। তাই এসব হুমকিতে আমি ভীত নই। আমি নিজেকে রক্ষা করতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত ও সক্ষম। আর একটা কথা, আমার বাড়ি নম্বর কিন্তু ৩২ নয়! ইউনুসের নেতৃত্বাধীন এই অবৈধ সরকার আমার কিছুই করতে পারবে না।’
ফ্যাসিস্ট হাসিনা পুত্র জয়ের এই পোস্টের পর রীতিমতো তাকে নিয়ে হাস্যরসে মেতেছেন বাংলাদেশি নেটিজেনরা। একে বিশ্ব জান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া অন্যদিকে নিজের কাছে পিস্তল আর গুলি থাকার ভয় দেখিয়ে লেজ নাড়িয়ে হুককা হুয়া ডাক। সব মিলিয়ে ব্যাপক ট্রলের শিকার হচ্ছেন তিনি। কেউ বলছেন, ‘ও পাগল হয়ে গেছে ওরে পাবনা মানসিক হাসপাতালে পাঠাও।’ তো আবার কেউ বা বলছেন, ‘এ তো বড় বানর এরে চিড়িয়াখানায় কেন নিচ্ছে না?’
এই বিষয়টিই ফ্যাসিস্ট হাসিনা পুত্র জয়ের সামনে আসার পর তা নিয়ে তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেইজে রীতিমতো বর্তমান সরকারকে চ্যালেঞ্জ করে পোস্ট করেছেন তিনি। যেখানে তিনি লিখেছেন, ‘ইউনুসের নেতৃত্বাধীন এই অবৈধ সরকার আমার কিছুই করতে পারবে না।’ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে এই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ার আগে জয়ের জব্দ করতে যাওয়া বাড়ির বিষয়ে লিখেছেন, ‘এই অবৈধ সরকার এখন চাপে এবং জনরোষের মুখে পড়ে জনগণের দৃষ্টি ভিন্নখাতে নিতে আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনকে দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ তোলার চেষ্টা করছে। আমি ভার্জিনিয়ায় দুটি বাড়ির মালিক নই একটিই আমার, এবং সেটা আমি ২০১৮ সালে কিনেছি, গত বছর নয়। গত বছর আমার ডিভোর্স চূড়ান্ত হওয়ার পর মালিকানা শুধু আমার নামে করা হয়েছে। অন্য যে বাড়ির কথা বলা হচ্ছে, সেটিই ছিল আমার আগের বাড়ি যেটা আমি বিক্রি করে এই বাড়িটি কিনেছি। আমার বাড়িটির মূল্য কেনার পর থেকে প্রায় ১৫ লাখ ডলার বা ১৮ কোটি টাকা বেড়েছে। আমি বর্তমান দামে এটি কিনিনি, অনেক কম দামে নিয়েছিলাম।’
ফ্যাসিস্ট জয় এসময় তার আয় অবৈধ নয় উল্লেখ করে লিখেন, ‘আমি কোনো সরকারি কর্মচারী নই। আমি একজন আইটি উদ্যোক্তা। আমার আয় সম্পূর্ণ বৈধ, আমি এখানে কর দিয়ে বসবাস করি। এফবিআই আমার বিষয়ে ইতিমধ্যে তদন্ত করেছে এবং অবৈধ কিছুই খুঁজে পায়নি। সেই কারণেই ইউনুসের সরকার যখন আমার বাংলাদেশি পাসপোর্ট বাতিল করেছিল, তখন আমি দ্রুত মার্কিন নাগরিকত্ব পেয়েছি। যুক্তরাষ্ট্রে সত্যিকারের আইন ও বিচারব্যবস্থা আছে। দুদক যদি আমার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে চায়, তাহলে তাদের আমন্ত্রণ জানাই এসে পারলে চেষ্টা করে দেখুক! আমার আইনজীবীরা যুক্তরাষ্ট্রে দুদকের মোমেনের বিরুদ্ধে মামলা করতে তৈরি হয়ে আছে।’
পতিত স্বৈরাচার পুত্র জয় এরপর তার পোস্টে বর্তমান সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে এমনকি তার কাছে বৈধ পিস্তল ও গুলির ভয় দেখিয়ে বলেন, ‘আসলে এই অভিযোগের মূল উদ্দেশ্য হলো আমার ঠিকানা প্রকাশ করে আমাকে নিরাপত্তাহীন অবস্থায় ফেলা। কিন্তু আমেরিকার বাস্তবতা হলো এখানে ব্যক্তিগতভাবে অস্ত্র রাখা বৈধ এবং এর গুলিরও কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। তাই এসব হুমকিতে আমি ভীত নই। আমি নিজেকে রক্ষা করতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত ও সক্ষম। আর একটা কথা, আমার বাড়ি নম্বর কিন্তু ৩২ নয়! ইউনুসের নেতৃত্বাধীন এই অবৈধ সরকার আমার কিছুই করতে পারবে না।’
ফ্যাসিস্ট হাসিনা পুত্র জয়ের এই পোস্টের পর রীতিমতো তাকে নিয়ে হাস্যরসে মেতেছেন বাংলাদেশি নেটিজেনরা। একে বিশ্ব জান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া অন্যদিকে নিজের কাছে পিস্তল আর গুলি থাকার ভয় দেখিয়ে লেজ নাড়িয়ে হুককা হুয়া ডাক। সব মিলিয়ে ব্যাপক ট্রলের শিকার হচ্ছেন তিনি। কেউ বলছেন, ‘ও পাগল হয়ে গেছে ওরে পাবনা মানসিক হাসপাতালে পাঠাও।’ তো আবার কেউ বা বলছেন, ‘এ তো বড় বানর এরে চিড়িয়াখানায় কেন নিচ্ছে না?’