রাজশাহীর তানোরে জোরপূর্বক সরকারি রাস্তার প্রায় শতবর্ষী কড়ই গাছ কাটার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) বিল্লী গ্রামে এই গাছ কাটার ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনায় উপজেলার চোরখৈর গ্রামের সিরাজুল ইসলাম বাদি হয়ে বিল্লী গ্রামের মনির ও খিকটা গ্রামের শুকুরকে বিবাদী করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) লিখিত অভিযোগ করেছেন।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার বিল্লী মৌজায় সরকারি রাস্তা থেকে এলাকাবাসীর বাধা উপেক্ষা করে জোরপূর্বক গাছটি কাটা হয়েছে।
এদিকে সিরাজুলের করা লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, উপজেলার কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) বিল্লী মৌজায় সরকারি রাস্তায় প্রায় শতবর্ষী বয়সী কড়ই গাছ ছিল। কিন্তু বিল্লী গ্রামের মনির ও খিকটা গ্রামের শুকুর ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সরকারি রাস্তায় থাকা গাছ কেটে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন।
তবে তৎক্ষনাৎ অভিযোগ পাওয়ার পরপরই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও লিয়াকত সালমান স্থানীয় তহশিলদার সাজ্জাদ হোসেনকে দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে গাছটি জব্দ করান। এখানো গাছটি জব্দ করে রাখা রয়েছে। গাছ কাটার ঘটনায় তহশিলদার সাজ্জাদ হোসেনকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও ।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় শতবর্ষী গাছটি কাটার কারনে ওই এলাকা খাঁ খাঁ করছে। এতবড় গাছ কাটতে সরকারের কোন নিয়মের তোয়াক্কা করেননি মনির ও শুকুর।তারা বলেন,শুধু গাছ জব্দ করলে হবে না,তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে তাদের আটক করতে হবে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মনির হোসেন ও শুকুর আলী বলেন,গাছটি তাদের জায়গায় রয়েছে মনে করে তারা গাছটি কেটেছেন।তারা বলেন, সরকারি জায়গায় গাছ পড়লে তারা গাছটি নিবেন।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকত সালমান বলেন অভিযোগ পাওয়ার পরপরই ঘটনাস্থল থেকে গাছটি জব্দ করা হয়েছে,তিনি বলেন ,তহশিলদারকে তদন্ত করে রির্পোট দিতে বলা হয়েছে, তদন্ত রিপোর্ট পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ ঘটনায় উপজেলার চোরখৈর গ্রামের সিরাজুল ইসলাম বাদি হয়ে বিল্লী গ্রামের মনির ও খিকটা গ্রামের শুকুরকে বিবাদী করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) লিখিত অভিযোগ করেছেন।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার বিল্লী মৌজায় সরকারি রাস্তা থেকে এলাকাবাসীর বাধা উপেক্ষা করে জোরপূর্বক গাছটি কাটা হয়েছে।
এদিকে সিরাজুলের করা লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, উপজেলার কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) বিল্লী মৌজায় সরকারি রাস্তায় প্রায় শতবর্ষী বয়সী কড়ই গাছ ছিল। কিন্তু বিল্লী গ্রামের মনির ও খিকটা গ্রামের শুকুর ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সরকারি রাস্তায় থাকা গাছ কেটে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন।
তবে তৎক্ষনাৎ অভিযোগ পাওয়ার পরপরই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও লিয়াকত সালমান স্থানীয় তহশিলদার সাজ্জাদ হোসেনকে দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে গাছটি জব্দ করান। এখানো গাছটি জব্দ করে রাখা রয়েছে। গাছ কাটার ঘটনায় তহশিলদার সাজ্জাদ হোসেনকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও ।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় শতবর্ষী গাছটি কাটার কারনে ওই এলাকা খাঁ খাঁ করছে। এতবড় গাছ কাটতে সরকারের কোন নিয়মের তোয়াক্কা করেননি মনির ও শুকুর।তারা বলেন,শুধু গাছ জব্দ করলে হবে না,তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে তাদের আটক করতে হবে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মনির হোসেন ও শুকুর আলী বলেন,গাছটি তাদের জায়গায় রয়েছে মনে করে তারা গাছটি কেটেছেন।তারা বলেন, সরকারি জায়গায় গাছ পড়লে তারা গাছটি নিবেন।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিয়াকত সালমান বলেন অভিযোগ পাওয়ার পরপরই ঘটনাস্থল থেকে গাছটি জব্দ করা হয়েছে,তিনি বলেন ,তহশিলদারকে তদন্ত করে রির্পোট দিতে বলা হয়েছে, তদন্ত রিপোর্ট পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।