বাবা শিক্ষাবিদ মাহমুদ মামদানি। মা মীরা নায়ার একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। নিজে নিউ ইয়র্কের আসন্ন মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হয়েছেন। এ হেন জোহরান মামদানি উগান্ডায় নিভৃতে সেরে ফেললেন বিলাসবহুল বিয়ের আসর! সম্প্রতি উগান্ডায় পরিবারিক নিবাসেই জাঁকজমকের সঙ্গে অনু্ষ্ঠিত হয়েছে মামদানি ও চিত্রশিল্পী রামা দুয়াজির বিবাহ অনুষ্ঠান।
তিনদিনব্যাপী জমকালো সেই অনুষ্ঠানের অন্দরের ছবি প্রকাশ্যে এনেছে সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক পোস্ট। তাদের একটি প্রতিবেদন সূত্রে জানা গিয়েছে, উগান্ডার রাজধানী কাম্পালার উপকণ্ঠের এক অভিজাত এলাকা বুজিগা হিলে মামদানিদের প্রাসাদোপম পারিবারিক বাড়ি। সেখানেই অনুষ্ঠিত হয়েছে মামদানি ও রামার বিয়ের রীতিরেওয়াজ। গোটা সময় চত্বর জুড়ে ছিল কড়া প্রহরা। চারদিকে ছিলেন সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষীরা। অনুষ্ঠান সংক্রান্ত কোনও তথ্য যাতে বাইরে না যায়, সে জন্য মোবাইল ফোনের ব্যবহারে রাশ টানতে জ্যামারও বসানো হয়েছিল।
৩৩ বছর বয়সি মামদানি ও ২৭ বছর বয়সি রামা দুবাইয়ে আংটিবদল সেরে ফেলেছিলেন গত ডিসেম্বরেই। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে নিউ ইয়র্কে আইনি বিয়ে সারেন তাঁরা। এ বার উগান্ডায় তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠানও সম্পন্ন হল। এক প্রত্যক্ষদর্শীর কথায়, ‘‘গোটা সপ্তাহ জুড়েই মামদানিদের পারিবারিক বাড়ির বাইরে ২০ জনেরও বেশি সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করা হয়েছিল। প্রত্যেকের মুখে ছিল মুখোশ। অনুষ্ঠানে ঢোকার অনুমতি ছিল কেবলমাত্র আমন্ত্রিতদেরই।’’
মীরা-পুত্র মামদানি ১৯৯৮ সালে মাত্র সাত বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে আমেরিকা চলে যান। ২০১৮ সালে আমেরিকার নাগরিকত্ব পান। এ বার আসন্ন মেয়র নির্বাচনে নিউ ইয়র্কের ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হয়েছেন তিনি। মামদানির কাছে বৈধ নাগরিকত্ব থাকা সত্ত্বেও মাত্র সাত বছরের নাগরিকত্ব নিয়ে বারবার প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁকে। তাঁর বার বার প্যালেস্টাইনের অধিকার নিয়ে সরব হওয়া নিয়েও আক্রমণ শানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-সহ রিপাবলিকানেরা।
তিনদিনব্যাপী জমকালো সেই অনুষ্ঠানের অন্দরের ছবি প্রকাশ্যে এনেছে সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক পোস্ট। তাদের একটি প্রতিবেদন সূত্রে জানা গিয়েছে, উগান্ডার রাজধানী কাম্পালার উপকণ্ঠের এক অভিজাত এলাকা বুজিগা হিলে মামদানিদের প্রাসাদোপম পারিবারিক বাড়ি। সেখানেই অনুষ্ঠিত হয়েছে মামদানি ও রামার বিয়ের রীতিরেওয়াজ। গোটা সময় চত্বর জুড়ে ছিল কড়া প্রহরা। চারদিকে ছিলেন সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষীরা। অনুষ্ঠান সংক্রান্ত কোনও তথ্য যাতে বাইরে না যায়, সে জন্য মোবাইল ফোনের ব্যবহারে রাশ টানতে জ্যামারও বসানো হয়েছিল।
৩৩ বছর বয়সি মামদানি ও ২৭ বছর বয়সি রামা দুবাইয়ে আংটিবদল সেরে ফেলেছিলেন গত ডিসেম্বরেই। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে নিউ ইয়র্কে আইনি বিয়ে সারেন তাঁরা। এ বার উগান্ডায় তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠানও সম্পন্ন হল। এক প্রত্যক্ষদর্শীর কথায়, ‘‘গোটা সপ্তাহ জুড়েই মামদানিদের পারিবারিক বাড়ির বাইরে ২০ জনেরও বেশি সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করা হয়েছিল। প্রত্যেকের মুখে ছিল মুখোশ। অনুষ্ঠানে ঢোকার অনুমতি ছিল কেবলমাত্র আমন্ত্রিতদেরই।’’
মীরা-পুত্র মামদানি ১৯৯৮ সালে মাত্র সাত বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে আমেরিকা চলে যান। ২০১৮ সালে আমেরিকার নাগরিকত্ব পান। এ বার আসন্ন মেয়র নির্বাচনে নিউ ইয়র্কের ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হয়েছেন তিনি। মামদানির কাছে বৈধ নাগরিকত্ব থাকা সত্ত্বেও মাত্র সাত বছরের নাগরিকত্ব নিয়ে বারবার প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁকে। তাঁর বার বার প্যালেস্টাইনের অধিকার নিয়ে সরব হওয়া নিয়েও আক্রমণ শানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প-সহ রিপাবলিকানেরা।