রাজধানীর ইস্কাটনে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিয়াম) ফাউন্ডেশনের একটি অফিস কক্ষে নিহত দুই কর্মচারী এসি বিস্ফোরণে নয়, নথিপত্র ধ্বংস করতে গিয়ে মারা গেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। আড়াই মাস তদন্ত করে এ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে সংস্থাটি।
সোমবার (২৮ জুলাই) সকালে কল্যাণপুরে পিবিআই কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সংস্থাটির বিশেষ পুলিশ সুপার আবদুর রহমান।
গ্রেফতার আসামিরা হলেন: বিয়ামের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম (৩৮) এবং তার ভাড়াটে সহযোগী মো. আশরাফুল ইসলাম (৩৬)।
সংবাদ সম্মেলনে আবদুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) ঢাকা ও কুড়িগ্রামে অভিযান চালিয়ে বিয়ামের প্রসাশনিক কর্মকর্তা এসএম জাহিদুল ইসলাম ও তার ভাড়াটে সহযোগী আশরাফুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, জাহিদ বিয়ামে অবস্থিত বিসিএস প্রশাসন কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির নথি ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী আশরাফুলকে ভাড়া করে ঘটনার দুই থেকে তিন মাস আগে কুড়িগ্রাম থেকে এনে মগবাজার একটি হোটেলে রাখেন। সঙ্গে যুক্ত করেন বিয়ামের অফিস সহায়ক আব্দুল মালেক ও গাড়িচালক মো. ফারুককে। ১০ থেকে ১২ লাখ টাকায় তাদের রাজি করান জাহিদ।
বিশেষ এ পুলিশ সুপার বলেন, পরিকল্পনা মতো গত ২৭ ফেব্রুয়ারি রাত আড়াইটার দিকে আশরাফুল ওই ভবনে ঢুকে পঞ্চম তালার সিসিটিভি বন্ধ করেন। এরপর ফোন দেন মালেক ও ফারুককে। মালেক ও ফারুক সেই কক্ষে প্রবেশ করে পেট্রোল দিয়ে নথিপত্র জ্বালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন। পেট্রোলের মাত্রা বেশি হওয়ায় হয় বিস্ফোরণ হয়। সেই বিস্ফোরণেই মারা যান মালেক ও ফারুক। পরবর্তীকালে ঘটনাটিকে এসি বিস্ফোরণ বলে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেন জাহিদ।
আবদুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার সিসিটিভি থেকে পাওয়া ছবি থেকে আমার এআইয়ের মাধ্যমে আসামিকে শনাক্তের পর গ্রেফতার করি।’
সোমবার (২৮ জুলাই) সকালে কল্যাণপুরে পিবিআই কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান সংস্থাটির বিশেষ পুলিশ সুপার আবদুর রহমান।
গ্রেফতার আসামিরা হলেন: বিয়ামের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম (৩৮) এবং তার ভাড়াটে সহযোগী মো. আশরাফুল ইসলাম (৩৬)।
সংবাদ সম্মেলনে আবদুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) ঢাকা ও কুড়িগ্রামে অভিযান চালিয়ে বিয়ামের প্রসাশনিক কর্মকর্তা এসএম জাহিদুল ইসলাম ও তার ভাড়াটে সহযোগী আশরাফুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, জাহিদ বিয়ামে অবস্থিত বিসিএস প্রশাসন কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতির নথি ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী আশরাফুলকে ভাড়া করে ঘটনার দুই থেকে তিন মাস আগে কুড়িগ্রাম থেকে এনে মগবাজার একটি হোটেলে রাখেন। সঙ্গে যুক্ত করেন বিয়ামের অফিস সহায়ক আব্দুল মালেক ও গাড়িচালক মো. ফারুককে। ১০ থেকে ১২ লাখ টাকায় তাদের রাজি করান জাহিদ।
বিশেষ এ পুলিশ সুপার বলেন, পরিকল্পনা মতো গত ২৭ ফেব্রুয়ারি রাত আড়াইটার দিকে আশরাফুল ওই ভবনে ঢুকে পঞ্চম তালার সিসিটিভি বন্ধ করেন। এরপর ফোন দেন মালেক ও ফারুককে। মালেক ও ফারুক সেই কক্ষে প্রবেশ করে পেট্রোল দিয়ে নথিপত্র জ্বালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন। পেট্রোলের মাত্রা বেশি হওয়ায় হয় বিস্ফোরণ হয়। সেই বিস্ফোরণেই মারা যান মালেক ও ফারুক। পরবর্তীকালে ঘটনাটিকে এসি বিস্ফোরণ বলে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেন জাহিদ।
আবদুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার সিসিটিভি থেকে পাওয়া ছবি থেকে আমার এআইয়ের মাধ্যমে আসামিকে শনাক্তের পর গ্রেফতার করি।’
অনলাইন ডেস্ক