ঝিনাইদহের মহেশপুরে ভাত খাওয়া নিয়ে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে বড় ভাইয়ের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ছোট ভাই জামাল হোসেনের (২১) মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (২৮ জুলাই) সকালে উপজেলার পলিয়ানপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জামাল মহেশপুর উপজেলার কাজিরবেড় ইউনিয়নের পলিয়ানপুর গ্রামের মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য হযরত আলী জানান, সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভাত খাওয়া নিয়ে বড় ভাইয়ের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান ছোট ভাই জামাল। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে বড় ভাই উজ্জল হাতে থাকা ছুরি দিয়ে জামালের বুকে আঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তার মৃত্যু হয়।
মহেশপুর থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অতি তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে বড় ভাই উজ্জল হোসেনের সঙ্গে ছোট ভাই জামালের তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে উজ্জল হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে ছোট ভাই জামালের বুকে আঘাত করে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। জামালকে উদ্ধার করে নিকটস্থ ভৈরব বাজারের একটি ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হলে তার মৃত্যু ঘটে।
ওসি আরও জানান, নিহত জামালের বড় ভাই উজ্জল একজন ঝালমুড়ি, পেয়ারা ও আমড়া বিক্রেতা। তার হাতে সব সময় ধারালো ছুরি থাকতো। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ছুরি দিয়েই তিনি আঘাত করেছেন। ঘটনার পরপরই উজ্জল পালিয়ে গেছেন। বেলা ৩টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার (২৮ জুলাই) সকালে উপজেলার পলিয়ানপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জামাল মহেশপুর উপজেলার কাজিরবেড় ইউনিয়নের পলিয়ানপুর গ্রামের মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য হযরত আলী জানান, সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভাত খাওয়া নিয়ে বড় ভাইয়ের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান ছোট ভাই জামাল। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে বড় ভাই উজ্জল হাতে থাকা ছুরি দিয়ে জামালের বুকে আঘাত করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তার মৃত্যু হয়।
মহেশপুর থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অতি তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে বড় ভাই উজ্জল হোসেনের সঙ্গে ছোট ভাই জামালের তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে উজ্জল হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে ছোট ভাই জামালের বুকে আঘাত করে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। জামালকে উদ্ধার করে নিকটস্থ ভৈরব বাজারের একটি ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হলে তার মৃত্যু ঘটে।
ওসি আরও জানান, নিহত জামালের বড় ভাই উজ্জল একজন ঝালমুড়ি, পেয়ারা ও আমড়া বিক্রেতা। তার হাতে সব সময় ধারালো ছুরি থাকতো। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ছুরি দিয়েই তিনি আঘাত করেছেন। ঘটনার পরপরই উজ্জল পালিয়ে গেছেন। বেলা ৩টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।