সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর আসছে। শিগগিরই ১০ম গ্রেডে বেতন-ভাতা পাবেন তারা।
বিষয়টি এখন প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। অনুমোদন পেলেই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
অন্যদিকে সহকারী শিক্ষকরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছেন ১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের। তবে কনসালটেশন কমিটি তাদের জন্য ১২তম গ্রেড ও ‘সহকারী প্রধান শিক্ষক’ নামে একটি নতুন পদ সৃষ্টির সুপারিশ করেছে, যা শিক্ষকরা প্রত্যাখ্যান করেছেন।
প্রধান শিক্ষকদের বেতন উন্নীত করার নির্দেশ উচ্চ আদালত থেকে আসায়, ৪৫ জন রিটকারী শিক্ষককে ইতিমধ্যে দশম গ্রেডে উন্নীত করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সম্মতি জানায়। অবশিষ্ট প্রধান শিক্ষকদের বিষয়টি সরকার সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।
এ প্রসঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মো. শামসুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দশম গ্রেড বাস্তবায়ন শিগগিরই হবে।’
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. আবুল কাসেম বলেন, ‘শুধু রিটকারীরা নয়, সব প্রধান শিক্ষকই দশম গ্রেড পাওয়ার অধিকার রাখেন।’
বিষয়টি এখন প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। অনুমোদন পেলেই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
অন্যদিকে সহকারী শিক্ষকরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছেন ১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের। তবে কনসালটেশন কমিটি তাদের জন্য ১২তম গ্রেড ও ‘সহকারী প্রধান শিক্ষক’ নামে একটি নতুন পদ সৃষ্টির সুপারিশ করেছে, যা শিক্ষকরা প্রত্যাখ্যান করেছেন।
প্রধান শিক্ষকদের বেতন উন্নীত করার নির্দেশ উচ্চ আদালত থেকে আসায়, ৪৫ জন রিটকারী শিক্ষককে ইতিমধ্যে দশম গ্রেডে উন্নীত করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সম্মতি জানায়। অবশিষ্ট প্রধান শিক্ষকদের বিষয়টি সরকার সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।
এ প্রসঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মো. শামসুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দশম গ্রেড বাস্তবায়ন শিগগিরই হবে।’
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. আবুল কাসেম বলেন, ‘শুধু রিটকারীরা নয়, সব প্রধান শিক্ষকই দশম গ্রেড পাওয়ার অধিকার রাখেন।’