রাজশাহীতে পদ্মার পানি বিপৎসীমার ২.৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত পানি কমে দাড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৭০ সেন্টিমিটারে। ফলে পদ্মার পানি এখন সহনশীল পর্যায়ে রয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, শনিবার ২৬ জুলাই সন্ধ্যা ৬টায় পদ্মায় পানির উচ্চতা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৩৫ মিটার। রবিবার (২৭ জুলাই) ১৬ দশমিক ২৭ মিটার। সোমবার (২৮ জুলাই) ১৫ দশমিক ৯৭ মিটার।
রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড (পওর), শহর রক্ষা শাখা উপ-সহকারী প্রকৌশলী, মোঃ আবু হুরায়র বলেন, পদ্মার পানি কমতে শুরু করেছে এবং আগস্টের ১০ তারিখ পর্যন্ত পানি কমবে। তবে ওই তারিখের পর পূণরায় পানি বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরও বলেন, এবার পদ্মায় পানি বৃদ্ধির পর রাজশাহী নগরীর কোথাও কোন ভাঙ্গন বা বাঁধে ফাটল দেখা যায়নি। ছাড়াও রাজশাহীর চারঘাট, বাঘা ও পবা চরাঞ্চল প্লাবিত হয়নি। তবে গোদাগাড়ীর নিমতলা ও চর-অষাড়িয়াদহ এলাকায় পদ্মার নদীর স্্েরাতে বড় অংশে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার কাজ চলছে।
উল্লেখ্য, গত বছর পদ্মার পানিতে নগরীর বুলনপুর পুলিশ লাইন সংলগ্ন বাঁধের কিছু অংশ দেবে যাওয়ায় ওই অংশে বালুর বস্তা ফেলা হয়। নগরীর শ্রীরামপুর এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের টি-বাঁধে ফাটল ধরা অংশে বালুর বস্তা ফেলেছিল পাউবোর শ্রমিকেরা।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আরও বলেন, রাজশাহীর মাটি ভালো হওয়ায় পানি বৃদ্ধি হলেও সমস্যার কিছু নেই।
বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত পানি কমে দাড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৭০ সেন্টিমিটারে। ফলে পদ্মার পানি এখন সহনশীল পর্যায়ে রয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, শনিবার ২৬ জুলাই সন্ধ্যা ৬টায় পদ্মায় পানির উচ্চতা রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৩৫ মিটার। রবিবার (২৭ জুলাই) ১৬ দশমিক ২৭ মিটার। সোমবার (২৮ জুলাই) ১৫ দশমিক ৯৭ মিটার।
রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড (পওর), শহর রক্ষা শাখা উপ-সহকারী প্রকৌশলী, মোঃ আবু হুরায়র বলেন, পদ্মার পানি কমতে শুরু করেছে এবং আগস্টের ১০ তারিখ পর্যন্ত পানি কমবে। তবে ওই তারিখের পর পূণরায় পানি বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরও বলেন, এবার পদ্মায় পানি বৃদ্ধির পর রাজশাহী নগরীর কোথাও কোন ভাঙ্গন বা বাঁধে ফাটল দেখা যায়নি। ছাড়াও রাজশাহীর চারঘাট, বাঘা ও পবা চরাঞ্চল প্লাবিত হয়নি। তবে গোদাগাড়ীর নিমতলা ও চর-অষাড়িয়াদহ এলাকায় পদ্মার নদীর স্্েরাতে বড় অংশে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার কাজ চলছে।
উল্লেখ্য, গত বছর পদ্মার পানিতে নগরীর বুলনপুর পুলিশ লাইন সংলগ্ন বাঁধের কিছু অংশ দেবে যাওয়ায় ওই অংশে বালুর বস্তা ফেলা হয়। নগরীর শ্রীরামপুর এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের টি-বাঁধে ফাটল ধরা অংশে বালুর বস্তা ফেলেছিল পাউবোর শ্রমিকেরা।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আরও বলেন, রাজশাহীর মাটি ভালো হওয়ায় পানি বৃদ্ধি হলেও সমস্যার কিছু নেই।