পঞ্চগড়ের দুই সীমান্ত দিয়ে ১৭ জন নারী পুরুষকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সদর উপজেলার ঘাগরা এবং তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর সীমান্ত দিয়ে তাদেরকে পুশ ইন করা হয়।
বিজিবি সূত্রে জানাগেছে, ভোরে ঘাগড়া সীমান্ত এলাকায় ৯ জন নারী ও একজন পুরুষকে ঘোরাফেরা করতে দেখে স্থানীয়রা বিজিবিকে খবর দেয়। পরে বিজিবি তাদের উদ্ধার করে সদর থানায় নিয়ে আসে।
আটককৃতরা হলেন: যশোর জেলা ঝিকরগাছা উপজেলার জয়দেবপুর উত্তর দেওলি গ্রামের শের আলীর ছেলে ইয়াসিন আলী (৩৫), নিসন্দপুর ঘাসখালি এলাকার অলিউর হোসেনের মেয়ে নুরবানু খাতুন (৩৫),নওগা জেলার আতরাই উপজেলার আহসানগঞ্জ খড়েরবাড়ি এলাকার আবু বক্করের মেয়ে জেমি খাতুন (২৩), নরসিংদি জেলার মাধবদি উপজেলার বড়চাপা পাইকান এলাকার বাচ্চু মিঞার মেয় শিখা আক্তার (৩৬), সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলার শিবনগর গ্রামের তসিমুল হকের মেয়ে জেরিন বেগম (২৩), যশোর জেলার বেনাপোল উপজেলার উত্তর কাগজপুকুর গ্রামের আমির সরদারের মেয়ে শাহাররুন খাতুন (৪০), বরিশাল জেলার হারতা উপজেলার দক্ষিণ হারতা গ্রামের মিজানুর রহমানের মেয়ে হাফসা আক্তার (২০), কক্সবাজার জেলার বন্দরপাড়া গ্রামের নুরুল ইসলামের মেয়ে রোমানা আক্তার (২০), গোপালগঞ্জ জেলার কোটালি পাড়া উপজেলার কোনাবাড়ি এলাকার নওয়াব আলী শেখের মেয়ে ময়না খাতুন (২২), খাগড়াছড়ি জেলার দিঘীনালা উপজেলার কাবথোলি উত্তর হাচিনপুর এলাকার আলী নেওয়াজের মেয়ে আছিয়া আক্তার (২৩)।
অন্যদিকে একই সময় তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর সীমান্ত এলাকায় ৭ জন অপরিচিত মানুষকে ঘোরাফেরা করতে দেখে বিজিবিকে খবর দেয় স্থানীয়রা। বিজিবি তাদেরকে আটক করে তেঁতুলিয়া থানায় নিয়ে আসে। আটককৃতরা সবাই পুরুষ। তারা হলেন- ফরিদপুর জেলার শালতা উপজেলার ফুলবাড়িয়া খরের কান্দি এলাকার শাহাজাহান মোল্লার ছেলে জুনাইদ হোসেন (৩০), নগরকান্দি উপজেলার কাজলিয়া দেলবাড়িয়া এলাকার সোলেমান মিঞার ছেলে শাহীন মিঞা (৪৫), নগরকান্দা উপজেলার পোড়াদিয়া মদ্যকিচাহল এলাকার আয়ুব মিঞার চেলে নয়ন মিঞা (৩৮), ভাবদা উপজেলার আলগী শুকনি এলাকার হারুন সর্দারের ছেলে সাইফুল সর্দার (৩৪), নগরকান্দি উপজেলার কোদালিয়া গ্রামের আ. লতিবের ছেলে নুর মোহাম্মদ (৪৬), সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলার রহিমা মাদ্রাসা বাটিবারাপাইত এলাকার ফোয়াজ উদ্দীনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম(৩০),হবিগঞ্জ জেলার আজমীর গঞ্জ উপজেলার শিবপাশা গ্রামের আ.হাইয়ের ছেলে ফয়সাল আলিম (২৬)
পঞ্চগড় সদর এবং তেঁতুলিয়া মডেল থানা পুলিশ জানিয়েছে, তাদেরকে নিরাপদে শেল্টার হোমে রাখা হবে। আত্নীয় স্বজনের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
পঞ্চগড় সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশীষ কুমার শীল বলেন, ঠেলে পাঠানো ১০ জনকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাঁরা নিজেদের বাংলাদেশি বলে দাবি করেছেন। পরিচয় ও নাগরিকত্ব যাচাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তেঁতুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুসা মিয়া বলেন, বিজিবির হস্তান্তর করা সাতজনের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) মাধ্যমে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সদর উপজেলার ঘাগরা এবং তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর সীমান্ত দিয়ে তাদেরকে পুশ ইন করা হয়।
বিজিবি সূত্রে জানাগেছে, ভোরে ঘাগড়া সীমান্ত এলাকায় ৯ জন নারী ও একজন পুরুষকে ঘোরাফেরা করতে দেখে স্থানীয়রা বিজিবিকে খবর দেয়। পরে বিজিবি তাদের উদ্ধার করে সদর থানায় নিয়ে আসে।
আটককৃতরা হলেন: যশোর জেলা ঝিকরগাছা উপজেলার জয়দেবপুর উত্তর দেওলি গ্রামের শের আলীর ছেলে ইয়াসিন আলী (৩৫), নিসন্দপুর ঘাসখালি এলাকার অলিউর হোসেনের মেয়ে নুরবানু খাতুন (৩৫),নওগা জেলার আতরাই উপজেলার আহসানগঞ্জ খড়েরবাড়ি এলাকার আবু বক্করের মেয়ে জেমি খাতুন (২৩), নরসিংদি জেলার মাধবদি উপজেলার বড়চাপা পাইকান এলাকার বাচ্চু মিঞার মেয় শিখা আক্তার (৩৬), সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলার শিবনগর গ্রামের তসিমুল হকের মেয়ে জেরিন বেগম (২৩), যশোর জেলার বেনাপোল উপজেলার উত্তর কাগজপুকুর গ্রামের আমির সরদারের মেয়ে শাহাররুন খাতুন (৪০), বরিশাল জেলার হারতা উপজেলার দক্ষিণ হারতা গ্রামের মিজানুর রহমানের মেয়ে হাফসা আক্তার (২০), কক্সবাজার জেলার বন্দরপাড়া গ্রামের নুরুল ইসলামের মেয়ে রোমানা আক্তার (২০), গোপালগঞ্জ জেলার কোটালি পাড়া উপজেলার কোনাবাড়ি এলাকার নওয়াব আলী শেখের মেয়ে ময়না খাতুন (২২), খাগড়াছড়ি জেলার দিঘীনালা উপজেলার কাবথোলি উত্তর হাচিনপুর এলাকার আলী নেওয়াজের মেয়ে আছিয়া আক্তার (২৩)।
অন্যদিকে একই সময় তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর সীমান্ত এলাকায় ৭ জন অপরিচিত মানুষকে ঘোরাফেরা করতে দেখে বিজিবিকে খবর দেয় স্থানীয়রা। বিজিবি তাদেরকে আটক করে তেঁতুলিয়া থানায় নিয়ে আসে। আটককৃতরা সবাই পুরুষ। তারা হলেন- ফরিদপুর জেলার শালতা উপজেলার ফুলবাড়িয়া খরের কান্দি এলাকার শাহাজাহান মোল্লার ছেলে জুনাইদ হোসেন (৩০), নগরকান্দি উপজেলার কাজলিয়া দেলবাড়িয়া এলাকার সোলেমান মিঞার ছেলে শাহীন মিঞা (৪৫), নগরকান্দা উপজেলার পোড়াদিয়া মদ্যকিচাহল এলাকার আয়ুব মিঞার চেলে নয়ন মিঞা (৩৮), ভাবদা উপজেলার আলগী শুকনি এলাকার হারুন সর্দারের ছেলে সাইফুল সর্দার (৩৪), নগরকান্দি উপজেলার কোদালিয়া গ্রামের আ. লতিবের ছেলে নুর মোহাম্মদ (৪৬), সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলার রহিমা মাদ্রাসা বাটিবারাপাইত এলাকার ফোয়াজ উদ্দীনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম(৩০),হবিগঞ্জ জেলার আজমীর গঞ্জ উপজেলার শিবপাশা গ্রামের আ.হাইয়ের ছেলে ফয়সাল আলিম (২৬)
পঞ্চগড় সদর এবং তেঁতুলিয়া মডেল থানা পুলিশ জানিয়েছে, তাদেরকে নিরাপদে শেল্টার হোমে রাখা হবে। আত্নীয় স্বজনের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
পঞ্চগড় সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশীষ কুমার শীল বলেন, ঠেলে পাঠানো ১০ জনকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাঁরা নিজেদের বাংলাদেশি বলে দাবি করেছেন। পরিচয় ও নাগরিকত্ব যাচাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তেঁতুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুসা মিয়া বলেন, বিজিবির হস্তান্তর করা সাতজনের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) মাধ্যমে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।