নওগাঁর রাণীনগরে প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ১৫ বছর বয়সি এক কিশোরীকে কাস্তে দিয়ে গলা কেটে হত্যাচেষ্টা চালানোর অভিযোগ উঠেছে সুলতান সরদার (৩০) নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন যুবক সুলতান সরদারকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন।
এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে বুধবার রাতে রাণীনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় যুবক সুলতান সরদারকে গ্রেফতার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত সুলতান সরদার উপজেলার কালীগ্রাম কসবাপাড়া গ্রামের নম সরদারের ছেলে।
এর আগে বুধবার বিকালে উপজেলার কালীগ্রাম কসবাপাড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। আহত ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত কিশোরীর বাবা ও স্বজনরা জানান, দীর্ঘদিন আগে থেকে যুবক সুলতান কিশোরীকে প্রেমের প্রস্তাবসহ বিভিন্নভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকবার তাকে নিষেধও করা হয়েছিল। বুধবার বিকালে ওই কিশোরী গ্রামের মাঠে ছাগল নিতে যাওয়ার সময় পথে যুবক সুলতান গিয়ে তার পথরোধ করে বিভিন্নভাবে বিরক্ত করতে থাকে।
একপর্যায়ে সুলতান তার হাতে থাকা ধানকাটার কাস্তে দিয়ে কিশোরীর গলা কেটে হত্যার চেষ্টা করে। এ সময় কিশোরীর গলার একাধিক স্থানে কেটে যায় এবং হাত দিয়ে কাস্তে আটকানোর চেষ্টা করলে তার হাতের চারটি আঙ্গুলও কেটে রক্তাক্ত জখম হয়। এ সময় তার চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে গিয়ে কিশোরীকে রক্ষা করেন। আর যুবক সুলতান পালানোর সময় স্থানীয় জনতা তাকে আটক করে পুলিশে দেন। এ ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার দাবি জানিয়েছেন তারা।
এ ব্যাপারে রাণীনগর থানার ওসি আব্দুল হাফিজ মো. রায়হান বলেন, কিশোরীকে গলা কেটে হত্যাচেষ্টার সময় স্থানীয় জনতা যুবক সুলতানকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন। এ ঘটনায় আহত কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। সুলতানকে গ্রেফতার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
                           এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে বুধবার রাতে রাণীনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় যুবক সুলতান সরদারকে গ্রেফতার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত সুলতান সরদার উপজেলার কালীগ্রাম কসবাপাড়া গ্রামের নম সরদারের ছেলে।
এর আগে বুধবার বিকালে উপজেলার কালীগ্রাম কসবাপাড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। আহত ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত কিশোরীর বাবা ও স্বজনরা জানান, দীর্ঘদিন আগে থেকে যুবক সুলতান কিশোরীকে প্রেমের প্রস্তাবসহ বিভিন্নভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকবার তাকে নিষেধও করা হয়েছিল। বুধবার বিকালে ওই কিশোরী গ্রামের মাঠে ছাগল নিতে যাওয়ার সময় পথে যুবক সুলতান গিয়ে তার পথরোধ করে বিভিন্নভাবে বিরক্ত করতে থাকে।
একপর্যায়ে সুলতান তার হাতে থাকা ধানকাটার কাস্তে দিয়ে কিশোরীর গলা কেটে হত্যার চেষ্টা করে। এ সময় কিশোরীর গলার একাধিক স্থানে কেটে যায় এবং হাত দিয়ে কাস্তে আটকানোর চেষ্টা করলে তার হাতের চারটি আঙ্গুলও কেটে রক্তাক্ত জখম হয়। এ সময় তার চিৎকারে স্থানীয় লোকজন ছুটে গিয়ে কিশোরীকে রক্ষা করেন। আর যুবক সুলতান পালানোর সময় স্থানীয় জনতা তাকে আটক করে পুলিশে দেন। এ ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার দাবি জানিয়েছেন তারা।
এ ব্যাপারে রাণীনগর থানার ওসি আব্দুল হাফিজ মো. রায়হান বলেন, কিশোরীকে গলা কেটে হত্যাচেষ্টার সময় স্থানীয় জনতা যুবক সুলতানকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন। এ ঘটনায় আহত কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। সুলতানকে গ্রেফতার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                