৪৭ বছর বয়সী একটি গৃহকর্মীকে ধর্ষণের দায়ে ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার নাতি ও সাবেক সংসদ সদস্য প্রজ্বল রেভান্নাকে দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত।
শুক্রবার (১ আগস্ট) নির্বাচিত প্রতিনিধিদের জন্য গঠিত বিশেষ আদালত এ ঘোষণা দেন।
ভারতের কর্ণাটক প্রদেশের হাসান জেলার পারিবারিক ফার্মহাউসে কাজ করা ৪৭ বছর বয়সী একজন গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন প্রজ্বল রেভান্না।
অভিযোগ অনুযায়ী, সেই নারীকে করোনার সময়ে লকডাউন চলাকালীন প্রথম ফার্মহাউসে এবং পরে বেঙ্গালুরুর বাসবনাগুড়ির তার নিজ বাসভবনে মোট দুইবার ধর্ষণ করা হয়। প্রজ্বল তার নিজ মোবাইলে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করেছিলেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে যে, ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে এই কেলেঙ্কারি ছড়িয়ে পড়ার পর প্রজ্বলের বাবা এইচডি রেভান্না ও মা ভাবানি রেভান্নার নির্দেশে ওই নারীকে অপহরণ করা হয়। ভুক্তভোগী নারী যাতে আদালতে সাক্ষ্য দিতে না পারে সেজন্য তাকে অপহরণ করা হয়।
এই বছরের প্রথম দিকে, ওই বিশেষ আদালত প্রজ্বলের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত যেসব ধারায় অভিযোগ নিজে দায়ের করেছিলেন, সেগুলো হলো- ভারতীয় পেনাল কোড (আইপিসি) ধারা ৩৭৬(২)(ক) (যার উপর কর্তৃত্ব বা নিয়ন্ত্রণ রয়েছে এমন একজন নারীকে ধর্ষণ), ৩৭৬(২)(এন) (একই নারীকে পুনরায় ধর্ষণ), ৩৫৪এ (যৌন হয়রানি), ৩৫৪বি (কোনো নারীর কাপড় খুলে ফেলা), ৩৫৪সি (অনুমতি ব্যতীত গোপনে নারীর ব্যক্তিগত মুহূর্ত দেখা), ৫০৬ (ভয় দেখানো), ২০১ (প্রমাণ ধ্বংস করা), এবং তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৬৬ই (গোপনীয়তা লঙ্ঘন)।
বিশেষ সরকারি প্রসিকিউটর অশোক নায়ক টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, এই বছরের ২ মে থেকে শুরু হওয়া বিচারে মোট ২৬ জন সাক্ষীকে জেরা করা হয়।
তিনি আরও বলেন, বিচার সম্পন্ন করতে মোট ৩৮টি শুনানির দরকার হয়েছিল। প্রসিকিউশন দল প্রমাণ হিসেবে ২৬ জন সাক্ষী ও ১৮০টি ডকুমেন্ট পেশ করেছে
শুক্রবার (১ আগস্ট) নির্বাচিত প্রতিনিধিদের জন্য গঠিত বিশেষ আদালত এ ঘোষণা দেন।
ভারতের কর্ণাটক প্রদেশের হাসান জেলার পারিবারিক ফার্মহাউসে কাজ করা ৪৭ বছর বয়সী একজন গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন প্রজ্বল রেভান্না।
অভিযোগ অনুযায়ী, সেই নারীকে করোনার সময়ে লকডাউন চলাকালীন প্রথম ফার্মহাউসে এবং পরে বেঙ্গালুরুর বাসবনাগুড়ির তার নিজ বাসভবনে মোট দুইবার ধর্ষণ করা হয়। প্রজ্বল তার নিজ মোবাইলে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করেছিলেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে যে, ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে এই কেলেঙ্কারি ছড়িয়ে পড়ার পর প্রজ্বলের বাবা এইচডি রেভান্না ও মা ভাবানি রেভান্নার নির্দেশে ওই নারীকে অপহরণ করা হয়। ভুক্তভোগী নারী যাতে আদালতে সাক্ষ্য দিতে না পারে সেজন্য তাকে অপহরণ করা হয়।
এই বছরের প্রথম দিকে, ওই বিশেষ আদালত প্রজ্বলের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত যেসব ধারায় অভিযোগ নিজে দায়ের করেছিলেন, সেগুলো হলো- ভারতীয় পেনাল কোড (আইপিসি) ধারা ৩৭৬(২)(ক) (যার উপর কর্তৃত্ব বা নিয়ন্ত্রণ রয়েছে এমন একজন নারীকে ধর্ষণ), ৩৭৬(২)(এন) (একই নারীকে পুনরায় ধর্ষণ), ৩৫৪এ (যৌন হয়রানি), ৩৫৪বি (কোনো নারীর কাপড় খুলে ফেলা), ৩৫৪সি (অনুমতি ব্যতীত গোপনে নারীর ব্যক্তিগত মুহূর্ত দেখা), ৫০৬ (ভয় দেখানো), ২০১ (প্রমাণ ধ্বংস করা), এবং তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৬৬ই (গোপনীয়তা লঙ্ঘন)।
বিশেষ সরকারি প্রসিকিউটর অশোক নায়ক টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, এই বছরের ২ মে থেকে শুরু হওয়া বিচারে মোট ২৬ জন সাক্ষীকে জেরা করা হয়।
তিনি আরও বলেন, বিচার সম্পন্ন করতে মোট ৩৮টি শুনানির দরকার হয়েছিল। প্রসিকিউশন দল প্রমাণ হিসেবে ২৬ জন সাক্ষী ও ১৮০টি ডকুমেন্ট পেশ করেছে