পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম বা পিসিওএসের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। প্রতি দশ জন মেয়ের মধ্যে এক জনই ভুগছে। এই রোগকে স্ত্রীরোগ চিকিৎসকেরা মূলত জীবনধারার সমস্যা বা ‘লাইফস্টাইল ডিজিজ’ বলেই ব্যাখ্যা করে থাকেন। অতিরিক্ত ওজন, রক্তে শর্করা বেড়ে গেলে তখন জরায়ুতে মালার মতো সিস্ট জন্মাতে পারে। খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণ করে ও নিয়মিত শরীরচর্চায় এই রোগকে বশে আনা যায়। অনেককেই বলতে শুনবেন, পিসিওএসের জন্য নির্দিষ্ট ডায়েট আছে। তবে তেমন কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। সারা দিনের খাবারে কম কার্বোহাইড্রেট ও পরিমিত মাত্রায় প্রোটিন রাখলেই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে।
সকালের জলখাবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। জলখাবারে এমন কিছু রাখতে হবে যাতে প্রোটিনের মাত্রা বেশি থাকে। তা হলেই সারা দিনে হজমপ্রক্রিয়া ভাল হবে ও অতিরিক্ত ক্যালোরিও জমবে না শরীরে।
পিসিওএস থাকলে সকালের খাবার ঠিক কেমন হওয়া ভাল?
কাঠবাদাম ও ওট্স মিল্কের স্মুদি: উপকরণে লাগবে এক কাপ কাঠবাদামের দুধ, আধ কাপ রোল্ড ওট্স, আধ কাপ কাঠবাদাম, এ চামচ চিয়া বা তিসি অথবা কুমড়োর বীজ। এর সঙ্গে এক স্কুপ প্রোটিন পাউডার বা একটি পাকা কলা মেশাতে পারেন। সমস্ত উপকরণ ভাল করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। সকালে এই স্মুদি খেলে প্রোটিন, ভিটামিন ও ফাইবারের চাহিদা পূরণ হবে। প্রতি গ্লাস স্মুদি থেকে ২৫০ ক্যালোরি পাবেন।
কিনোয়ার উপমা: কিনোয়া সেদ্ধ করে নিন। গাজর, বিন্স, ক্যাপসিকাম, ব্রকোলি যা যা সব্জি পছন্দ কুচিয়ে রাখুন। এ বার কড়াইতে সাদা তেল গরম করে তাতে গোটা সর্ষে, কারিপাতা, পেঁয়াজকুচি দিয়ে বাদামি করে ভাজুন। সাদা তেল বা সম্ভব হলে অলিভ তেলেও রান্নাটি করতে পারেন। পেঁয়াজ ভাজা হয়ে গেলে তাতে পছন্দের সব্জি দিয়ে ২-৩ মিনিট নাড়াচাড়া করুন। অল্প হলুদ ও স্বাদমতো নুন দিন। তার পর সেদ্ধ করা কিনোয়া দিয়ে আরও মিনিট দুয়েক নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিন। উপরে গোলমরিচ ছড়িয়ে খেয়ে নিন।
মুগ ডালের চিল্লা: মুগডাল বেটে তাতে স্বাদ মতো নুন দিন। ফ্রাইং প্যানে সামান্য তেল বা ঘি দিয়ে মুগ ডালের মিশ্রণটি ছড়িয়ে দু’ পাশ ভেজে তুলে নিন। চাইলে শশা, টম্যাটো, পেঁয়াজ কুচিয়ে কেটে পনিরের সঙ্গে তাওয়ায় নেড়ে ভিতরে পুর হিসাবে দিয়ে দিতে পারেন। অথবা সয়াবিন সেদ্ধ করে পেঁয়াজ, আদা, রসুন দিয়ে কষিয়েও চিল্লার ভিতরে পুর দিতে পারেন। প্রোটিন সমৃদ্ধ এই জলখাবারটি ওজন ঝরাতেও সাহায্য করবে।
সকালের জলখাবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। জলখাবারে এমন কিছু রাখতে হবে যাতে প্রোটিনের মাত্রা বেশি থাকে। তা হলেই সারা দিনে হজমপ্রক্রিয়া ভাল হবে ও অতিরিক্ত ক্যালোরিও জমবে না শরীরে।
পিসিওএস থাকলে সকালের খাবার ঠিক কেমন হওয়া ভাল?
কাঠবাদাম ও ওট্স মিল্কের স্মুদি: উপকরণে লাগবে এক কাপ কাঠবাদামের দুধ, আধ কাপ রোল্ড ওট্স, আধ কাপ কাঠবাদাম, এ চামচ চিয়া বা তিসি অথবা কুমড়োর বীজ। এর সঙ্গে এক স্কুপ প্রোটিন পাউডার বা একটি পাকা কলা মেশাতে পারেন। সমস্ত উপকরণ ভাল করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। সকালে এই স্মুদি খেলে প্রোটিন, ভিটামিন ও ফাইবারের চাহিদা পূরণ হবে। প্রতি গ্লাস স্মুদি থেকে ২৫০ ক্যালোরি পাবেন।
কিনোয়ার উপমা: কিনোয়া সেদ্ধ করে নিন। গাজর, বিন্স, ক্যাপসিকাম, ব্রকোলি যা যা সব্জি পছন্দ কুচিয়ে রাখুন। এ বার কড়াইতে সাদা তেল গরম করে তাতে গোটা সর্ষে, কারিপাতা, পেঁয়াজকুচি দিয়ে বাদামি করে ভাজুন। সাদা তেল বা সম্ভব হলে অলিভ তেলেও রান্নাটি করতে পারেন। পেঁয়াজ ভাজা হয়ে গেলে তাতে পছন্দের সব্জি দিয়ে ২-৩ মিনিট নাড়াচাড়া করুন। অল্প হলুদ ও স্বাদমতো নুন দিন। তার পর সেদ্ধ করা কিনোয়া দিয়ে আরও মিনিট দুয়েক নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিন। উপরে গোলমরিচ ছড়িয়ে খেয়ে নিন।
মুগ ডালের চিল্লা: মুগডাল বেটে তাতে স্বাদ মতো নুন দিন। ফ্রাইং প্যানে সামান্য তেল বা ঘি দিয়ে মুগ ডালের মিশ্রণটি ছড়িয়ে দু’ পাশ ভেজে তুলে নিন। চাইলে শশা, টম্যাটো, পেঁয়াজ কুচিয়ে কেটে পনিরের সঙ্গে তাওয়ায় নেড়ে ভিতরে পুর হিসাবে দিয়ে দিতে পারেন। অথবা সয়াবিন সেদ্ধ করে পেঁয়াজ, আদা, রসুন দিয়ে কষিয়েও চিল্লার ভিতরে পুর দিতে পারেন। প্রোটিন সমৃদ্ধ এই জলখাবারটি ওজন ঝরাতেও সাহায্য করবে।