ঢাকার ধামরাইয়ে গাছ থেকে পেয়ারা পেরে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করেছে বখাটে এক তরুণ। রোববার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের বারোবাড়িয়া গ্রামের কালু ব্যাপারীর ধনচেখেতের ভেতর এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় ধর্ষক সোহাগ মিয়ার (২০) নামে ধামরাই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযোগ করা হয়েছে। ওই ধর্ষক ও তার পিতা আরিফ ড্রাইভার বড়বাড়িয়া গ্রামের সাবুল মিঞার বাড়িতে রুম ভাড়া নিয়ে বসবাস করছেন বলে জানা গেছে।
অপরদিকে ভিকটিম ভোলা জেলা সদরের বাসিন্দা। বর্তমানে সে মা-বাবার সঙ্গে ধামরাইয়ে বসবাস করে।
ঘটনার পর ধর্ষক আত্মগোপন করেছে। অপরদিকে ভিকটিমকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করেছেন স্থানীয়রা।
এ ব্যাপারে ভিকটিমের পিতা বলেন, সোহাগ মিয়া গাছ থেকে পেয়ারা পেরে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে আমার পাঁচ বছরের শিশুকে বাড়ির পাশ থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর কালু বেপারির ধনচেখেতের ভেতর নিয়ে তার সর্বনাশ করে। আমার শিশু সন্তানের ডাকচিৎকারে আশপাশের লোকজনে এগিয়ে এসে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করে। অপরদিকে ওই বখাটে তরুণ সোহাগ মিয়া দৌড়ে পালিয়ে যায়। আমি এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ করেছি। আমি এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার ও কঠোর শাস্তি দাবি করছি।
এ ব্যাপারে ধামরাই থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের কোনোভাবেই ছাড় নয়।
এ ঘটনায় ধর্ষক সোহাগ মিয়ার (২০) নামে ধামরাই থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযোগ করা হয়েছে। ওই ধর্ষক ও তার পিতা আরিফ ড্রাইভার বড়বাড়িয়া গ্রামের সাবুল মিঞার বাড়িতে রুম ভাড়া নিয়ে বসবাস করছেন বলে জানা গেছে।
অপরদিকে ভিকটিম ভোলা জেলা সদরের বাসিন্দা। বর্তমানে সে মা-বাবার সঙ্গে ধামরাইয়ে বসবাস করে।
ঘটনার পর ধর্ষক আত্মগোপন করেছে। অপরদিকে ভিকটিমকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করেছেন স্থানীয়রা।
এ ব্যাপারে ভিকটিমের পিতা বলেন, সোহাগ মিয়া গাছ থেকে পেয়ারা পেরে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে আমার পাঁচ বছরের শিশুকে বাড়ির পাশ থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর কালু বেপারির ধনচেখেতের ভেতর নিয়ে তার সর্বনাশ করে। আমার শিশু সন্তানের ডাকচিৎকারে আশপাশের লোকজনে এগিয়ে এসে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করে। অপরদিকে ওই বখাটে তরুণ সোহাগ মিয়া দৌড়ে পালিয়ে যায়। আমি এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ করেছি। আমি এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার ও কঠোর শাস্তি দাবি করছি।
এ ব্যাপারে ধামরাই থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের কোনোভাবেই ছাড় নয়।
অনলাইন ডেস্ক