রাঙামাটির কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সবগুলো ১৬টি জলকপাট সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৫ মিনিটে খুলে দেওয়া হয়েছে। প্রথমে বাঁধের ৭টি জলকপাট ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেওয়া হয়, পরে পর্যায়ক্রমে সব ১৬টি জলকপাটই ৬ ইঞ্চি করে খোলা হয়। এতে কাপ্তাই হ্রদের পানি দ্রুত কর্ণফুলী নদীতে প্রবাহিত হচ্ছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মাহামুদ হাসান। তিনি জানান, কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমা—অর্থাৎ প্রায় ১০৮ ফুট এমএসএল—অতিক্রম করায় রাতেই জলকপাট খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তবে পানি ছাড়া হলেও ভাটির বাসিন্দাদের আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশি পানি ছাড়ার আগে নোটিশের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, কাপ্তাই বাঁধের সর্বোচ্চ পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ ফুট এমএসএল। টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে সম্প্রতি হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মাহামুদ হাসান। তিনি জানান, কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমা—অর্থাৎ প্রায় ১০৮ ফুট এমএসএল—অতিক্রম করায় রাতেই জলকপাট খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তবে পানি ছাড়া হলেও ভাটির বাসিন্দাদের আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশি পানি ছাড়ার আগে নোটিশের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, কাপ্তাই বাঁধের সর্বোচ্চ পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ ফুট এমএসএল। টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে সম্প্রতি হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ।