ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল ও আশপাশের এলাকায় কালবৈশাখি ঝড় হয়েছে। রবিবার (১৮ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শুরু হয়ে প্রায় ৪০ মিনিট ধরে চলা এ ঝড়ে এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে।
প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, ঝড়ে অনেক ঘরবাড়ি এবং আধাপাকা ভবনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপড়ে গেছে শতাধিক গাছ এবং ভেঙে পড়েছে অসংখ্য গাছের ডালপালা।
ঝোড়ো বাতাসে আম, লিচু, ভুট্টা, গম ও ধানসহ বিভিন্ন ফসলের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে।
এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার ছিঁড়ে পড়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে গাছ পড়ে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে, বিশেষ করে কাতিহার ও গাজিরহাট আঞ্চলিক সড়কে সাময়িকভাবে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
পৌরসভা ও নন্দুয়ার ইউনিয়নসহ পুরো উপজেলায় ঝড়ের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে।
রাণীশংকৈল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহীদুল ইসলাম মুঠোফোনে জানান, ঘরবাড়ি, গাছপালা ও ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে কৃষি ফসলের ক্ষতির পরিমাণ কেমন হয়েছে- তা আগামীকাল জানানো যাবে।
প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, ঝড়ে অনেক ঘরবাড়ি এবং আধাপাকা ভবনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপড়ে গেছে শতাধিক গাছ এবং ভেঙে পড়েছে অসংখ্য গাছের ডালপালা।
ঝোড়ো বাতাসে আম, লিচু, ভুট্টা, গম ও ধানসহ বিভিন্ন ফসলের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে।
এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার ছিঁড়ে পড়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। রাস্তাঘাটে গাছ পড়ে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে, বিশেষ করে কাতিহার ও গাজিরহাট আঞ্চলিক সড়কে সাময়িকভাবে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
পৌরসভা ও নন্দুয়ার ইউনিয়নসহ পুরো উপজেলায় ঝড়ের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে।
রাণীশংকৈল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শহীদুল ইসলাম মুঠোফোনে জানান, ঘরবাড়ি, গাছপালা ও ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে কৃষি ফসলের ক্ষতির পরিমাণ কেমন হয়েছে- তা আগামীকাল জানানো যাবে।