দিনাজপুর বীরগঞ্জ উপজেলায় ট্রাক ও প্রাইভেট কারের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া দুর্ঘটনায় আহত হযেছেন আরো অন্তত তিনজন। তাদের চিকিৎসার জন্য ঠাকুরগাঁও হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। সোমবার (১৯ মে) সকাল ৭টার দিকে উপজেলার দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও মহাসড়কের বাবলু ফার্মের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঠাকুরগাঁও থেকে রংপুরের উদ্দেশে একটি কনফারেন্সে যাচ্ছিলেন ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তা ও গাড়িচালক। সকাল সাতটার দিকে ২৮ মাইল এলাকায় পৌঁছালে দ্রুত গতিতে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে তাদের বহনকারী প্রাইভেট কারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে প্রাইভেট কারটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন।
হাসপাতালে নেওয়ার পথে বা ভর্তি করার পর আরো দুইজনের মৃত্যু হয়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের অডিটর মুন্সিরহাট, ঠাকুরগাঁও রোডের বাসিন্দা আজগর আলীর ছেলে মো. দেলোয়ার (৪৮)। মো. ইমরুল (৪০), তিনি অডিটর হিসেবে ঠাকুরগাঁও হিসাবরক্ষণ অফিসে কর্মরত ছিলেন। তিনি পীরগঞ্জ উপজেলার শকুরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা।
ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।
জুলফিকার আলী (৪৫), তিনি অডিটর হিসেবে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় কর্মরত ছিলেন। তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। মোহাম্মদ মানিক, তিনি প্রাইভেট কারটির চালক ছিলেন এবং ঠাকুরগাঁও রোড এলাকার বাসিন্দা। তিনি হাসপাতালে মারা যান।
দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন তিনজন। তারা হলেন, আল-মামুন (৪০), তিনি অডিটর হিসেবে কর্মরত এবং হাহীপদী গ্রামের বাসিন্দা। আবদুস মান্নান (৩৭), তিনি শিরাজস্থ গ্রামের বাসিন্দা। নাহিদ (৩২), তিনি সুপার হিসাবরক্ষণ অফিসার হিসেবে কর্মরত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দ্রুত গতিতে আসা ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেট কারটিকে ধাক্কা দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম চালান। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। দুর্ঘটনার কারণে ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর সড়কে কিছু সময়ের জন্য যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরে পুলিশের তত্ত্বাবধানে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঠাকুরগাঁও ২৫০ সয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার মো. রাকিবুল ইসলাম চয়ন বলেন, 'এখন পর্যন্ত চারজন মারা গিয়েছেন এবং আহত ৩ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।'
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঠাকুরগাঁও থেকে রংপুরের উদ্দেশে একটি কনফারেন্সে যাচ্ছিলেন ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তা ও গাড়িচালক। সকাল সাতটার দিকে ২৮ মাইল এলাকায় পৌঁছালে দ্রুত গতিতে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে তাদের বহনকারী প্রাইভেট কারের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে প্রাইভেট কারটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন।
হাসপাতালে নেওয়ার পথে বা ভর্তি করার পর আরো দুইজনের মৃত্যু হয়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের অডিটর মুন্সিরহাট, ঠাকুরগাঁও রোডের বাসিন্দা আজগর আলীর ছেলে মো. দেলোয়ার (৪৮)। মো. ইমরুল (৪০), তিনি অডিটর হিসেবে ঠাকুরগাঁও হিসাবরক্ষণ অফিসে কর্মরত ছিলেন। তিনি পীরগঞ্জ উপজেলার শকুরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা।
ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।
জুলফিকার আলী (৪৫), তিনি অডিটর হিসেবে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় কর্মরত ছিলেন। তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। মোহাম্মদ মানিক, তিনি প্রাইভেট কারটির চালক ছিলেন এবং ঠাকুরগাঁও রোড এলাকার বাসিন্দা। তিনি হাসপাতালে মারা যান।
দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন তিনজন। তারা হলেন, আল-মামুন (৪০), তিনি অডিটর হিসেবে কর্মরত এবং হাহীপদী গ্রামের বাসিন্দা। আবদুস মান্নান (৩৭), তিনি শিরাজস্থ গ্রামের বাসিন্দা। নাহিদ (৩২), তিনি সুপার হিসাবরক্ষণ অফিসার হিসেবে কর্মরত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দ্রুত গতিতে আসা ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেট কারটিকে ধাক্কা দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম চালান। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। দুর্ঘটনার কারণে ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর সড়কে কিছু সময়ের জন্য যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরে পুলিশের তত্ত্বাবধানে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঠাকুরগাঁও ২৫০ সয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার মো. রাকিবুল ইসলাম চয়ন বলেন, 'এখন পর্যন্ত চারজন মারা গিয়েছেন এবং আহত ৩ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।'