মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলায় এক মহিলা ১৪ বছর বয়সী মাদরাসাছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে ওই একই মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মুফতি মোহাম্মদ তকীউর রহমান সিদ্দিকের (৩৫) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী অভিযুক্ত শিক্ষককে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার বালাশুর এলাকায়।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনিছুর রহমান।
ভুক্তভোগী কিশোরী জামিয়া উম্মুল ক্বোরা মহিলা মাদরাসার শিক্ষার্থী।
অভিযোগ রয়েছে, অসুস্থতার কারণে সে মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মুফতি মোহাম্মদ তকীউর রহমান সিদ্দিকের কাছে ঝাড়ফুঁক করাতে গেলে তিনি তার শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে স্থানীয়রা মাদরাসায় গিয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে গণপিটুনি দেন।
পরে শ্রীনগর থানা পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভুক্তভোগীকে থানায় এবং অভিযুক্ত শিক্ষককে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, অভিযুক্ত শিক্ষক দীর্ঘদিন ধরে ধর্মীয় চর্চার আড়ালে ঝাড়ফুঁকের নামে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে আপত্তিকর আচরণ করে আসছিলেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
এ বিষয়ে শ্রীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনিছুর রহমান বলেন, ঘটনাটি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনিছুর রহমান।
ভুক্তভোগী কিশোরী জামিয়া উম্মুল ক্বোরা মহিলা মাদরাসার শিক্ষার্থী।
অভিযোগ রয়েছে, অসুস্থতার কারণে সে মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মুফতি মোহাম্মদ তকীউর রহমান সিদ্দিকের কাছে ঝাড়ফুঁক করাতে গেলে তিনি তার শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে স্থানীয়রা মাদরাসায় গিয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে গণপিটুনি দেন।
পরে শ্রীনগর থানা পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভুক্তভোগীকে থানায় এবং অভিযুক্ত শিক্ষককে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, অভিযুক্ত শিক্ষক দীর্ঘদিন ধরে ধর্মীয় চর্চার আড়ালে ঝাড়ফুঁকের নামে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে আপত্তিকর আচরণ করে আসছিলেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
এ বিষয়ে শ্রীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনিছুর রহমান বলেন, ঘটনাটি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।