টানা ভারি বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপজ্জনক মাত্রা অতিক্রম করেছে। এতে রাঙামাটির বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল ও চাষাবাদের জমি প্লাবিত হয়েছে। বুধবার সকাল থেকে জেলার নিচু জায়গাগুলো পানিতে ডুবে যেতে শুরু করে
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) জানা গিয়েছে, বাঘাইছড়ি উপজেলার কাচালং নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় রূপকারী ইউনিয়নসহ মাস্টার-পাড়া, মধ্যম পাড়া, হাজী পাড়া, মাদ্রাসা পাড়া, এফ ব্লক, বটতলী এবং আমতলী ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা হ্রদের পানিতে ডুবে গিয়েছে।
বুধবার রাত ১১টা থেকে কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট তিন ফুট করে খুলে দেওয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে ৫৮ হাজার কিউসেক পানি ছাড়া হচ্ছে। বর্তমানে হ্রদের পানির উচ্চতা ১০৮.৭৯ ফুট মিনস সি লেভেল পর্যন্ত পৌঁছেছে।
রাঙামাটি সদর, বরকল, নানিয়ারচর ও জুরাইছড়ি উপজেলার নিচু এলাকাও পানির নিচে চলে গেছে। এসব অঞ্চলে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় স্থানীয়রা নৌকায় যাতায়াত করছেন।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঘাইহাট এলাকায় বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনী ত্রাণ বিতরণ করেছে। মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকায় অনেক উপজেলার সঠিক তথ্য সংগ্রহে বাধা তৈরি হয়েছে।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার জানান, ৫৫টি আশ্রয় কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেন দুর্গতদের সেখানে পাঠানো হয়।
রাঙামাটির স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. মোবারক হোসেন জানান, প্লাবিত এলাকায় দ্রুত ব্যবস্থা নিতে ইউএনওদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ত্রাণ সহায়তার জন্য বরাদ্দও রাখা হয়েছে।
                           বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) জানা গিয়েছে, বাঘাইছড়ি উপজেলার কাচালং নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় রূপকারী ইউনিয়নসহ মাস্টার-পাড়া, মধ্যম পাড়া, হাজী পাড়া, মাদ্রাসা পাড়া, এফ ব্লক, বটতলী এবং আমতলী ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা হ্রদের পানিতে ডুবে গিয়েছে।
বুধবার রাত ১১টা থেকে কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট তিন ফুট করে খুলে দেওয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে ৫৮ হাজার কিউসেক পানি ছাড়া হচ্ছে। বর্তমানে হ্রদের পানির উচ্চতা ১০৮.৭৯ ফুট মিনস সি লেভেল পর্যন্ত পৌঁছেছে।
রাঙামাটি সদর, বরকল, নানিয়ারচর ও জুরাইছড়ি উপজেলার নিচু এলাকাও পানির নিচে চলে গেছে। এসব অঞ্চলে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় স্থানীয়রা নৌকায় যাতায়াত করছেন।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঘাইহাট এলাকায় বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনী ত্রাণ বিতরণ করেছে। মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকায় অনেক উপজেলার সঠিক তথ্য সংগ্রহে বাধা তৈরি হয়েছে।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার জানান, ৫৫টি আশ্রয় কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেন দুর্গতদের সেখানে পাঠানো হয়।
রাঙামাটির স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. মোবারক হোসেন জানান, প্লাবিত এলাকায় দ্রুত ব্যবস্থা নিতে ইউএনওদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ত্রাণ সহায়তার জন্য বরাদ্দও রাখা হয়েছে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                