রাজশাহীর মহানগরীর মতিহার থানা এলাকা থেকে নবম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রী অপহরণের মামলার মূলহোতাসহ দুই অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৫। অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে নিখোঁজ ওই ছাত্রীকেও।
রবিবার ১৮ মে ২০২৫ তারিখ সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে রাজশাহী মহানগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানাধীন কালেক্টরেট পার্ক এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে অপহরণ মামলার মূল হোতা আব্দুল্লাহ আল মুবিন ও তার সহযোগী রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তারা দুজনই নাটোর সদর উপজেলার লোচনগর খামারপাড়া এলাকার বাসিন্দা। অভিযানে উদ্ধার করা হয় অপহৃত স্কুলছাত্রী এবং জব্দ করা হয় দুটি মোবাইল ফোন ও দুটি সিম কার্ড।
ঘটনার শুরু রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে, যখন নবম শ্রেণির ওই ছাত্রী কোচিংয়ে যাওয়ার পথে মতিহার থানাধীন মসজিদ মিশন একাডেমি স্কুলের সামনে থেকে পূর্বপরিচিত আকাশ নামের এক যুবক ও তার সহযোগীরা বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সিএনজিতে তুলে নিয়ে যায় এবং অজ্ঞাত স্থানে অপহরণ করে।
এরপর শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ভিকটিমের মা মতিহার থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার অনুরোধে র্যাব-৫, সিপিএসসি রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় এবং অবশেষে রবিবার ১৮ মে সকালে অপহরণ মামলার ১ নম্বর আসামী আকাশ ও ৩ নম্বর আসামী রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার এবং ভিকটিমকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের এবং উদ্ধারকৃত ভিকটিমকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
রবিবার ১৮ মে ২০২৫ তারিখ সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে রাজশাহী মহানগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানাধীন কালেক্টরেট পার্ক এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে অপহরণ মামলার মূল হোতা আব্দুল্লাহ আল মুবিন ও তার সহযোগী রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তারা দুজনই নাটোর সদর উপজেলার লোচনগর খামারপাড়া এলাকার বাসিন্দা। অভিযানে উদ্ধার করা হয় অপহৃত স্কুলছাত্রী এবং জব্দ করা হয় দুটি মোবাইল ফোন ও দুটি সিম কার্ড।
ঘটনার শুরু রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে, যখন নবম শ্রেণির ওই ছাত্রী কোচিংয়ে যাওয়ার পথে মতিহার থানাধীন মসজিদ মিশন একাডেমি স্কুলের সামনে থেকে পূর্বপরিচিত আকাশ নামের এক যুবক ও তার সহযোগীরা বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সিএনজিতে তুলে নিয়ে যায় এবং অজ্ঞাত স্থানে অপহরণ করে।
এরপর শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ভিকটিমের মা মতিহার থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার অনুরোধে র্যাব-৫, সিপিএসসি রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় এবং অবশেষে রবিবার ১৮ মে সকালে অপহরণ মামলার ১ নম্বর আসামী আকাশ ও ৩ নম্বর আসামী রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার এবং ভিকটিমকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের এবং উদ্ধারকৃত ভিকটিমকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।