রাজশাহীর তানোরের সীমান্তবর্তী নওগাঁর মান্দা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, কর্মী-জনবান্ধব এবং পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ সম্পন্ন তরুণ জননেতা আব্দুল মতিনের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে, দলের বিবদগামী কতিপয় নেতার নেপথ্যে মদদে একটি গোষ্ঠি তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেছে।
এদিকে এঘটনায় স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। তারা অপপ্রচারকারিদের চিহ্নিত করে আটক ও মদদদাতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করেছেন।
স্থানীয়রা বলছে, বিএনপির পদ-পদবী হারানো বিপদগামী কতিপয় নেতা তার চ্যালাচামুন্ডাদের দিয়ে ফেক আইডি থেকে আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যে প্রণোদিতভাবে একের পর এক মিথ্যা-বানোয়াট,ভিত্তিহীন ও মানহানিকর তথ্য ছড়াচ্ছে। এঘটনায় মান্দার মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে।
সম্প্রতি, বিভিন্ন ফেক আইডি থেকে আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো হচ্ছে- সভাপতি হওয়ার পর থেকে মান্দায় চলছে সোনা চোর মতিনের রমরমা রাজনৈতিক বাণিজ্য। সভাপতি হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে উত্তরা ডিগ্রী কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল নিয়োগ ও বিএনপি'র পদ দেওয়ার নাম করে বাণিজ্য এবং বিভিন্ন সরকারি চাকরির কথা বলে প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ টাকা মান্দা থেকে তুলেছেন কেন্দ্রীয় নেতা মতিন। যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কারণ এখন স্কুল-কলেজে নিয়মিত কমিটি নাই, নিয়মিত কমিটি ব্যতিত নিয়োগ দেয়ার কোনো সুযোগ নাই।
অপপ্রচার করা হচ্ছে- উত্তরা ডিগ্রী কলেজের সভাপতি মতিনের বিশ্বস্ত সহচর নওগাঁ জেলা যুবদলের সদস্য এডভোকেট মিজানুর রহমান মিজানের মাধ্যম দিয়ে উত্তরা ডিগ্রী কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল নিয়োগ করার নাম করে তিনজন প্রভাষকের কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা করে টোটাল ৭৫ লাখ টাকা নিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতা ও মান্দা থানা বিএনপির বিনা ভোটের সভাপতি মতিন। এটাও ডাহা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন কারণ কলেজের কোনো শিক্ষক-কর্মচারী এমন তথ্য দিতে পারেনি। পরবর্তীতে ডিগ্রী কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল নিয়োগ বাতিল করে দেয় শিক্ষা বোর্ড কিন্তু এই ৭৫ লাখ টাকা তিনজন প্রভাষকের কাছে এখনো পৌঁছায়নি এবং প্রভাষকরা ভয় কিছু বলছে না. একজন প্রভাষক টাকা ফেরত চাইতে গেলে মতিন সেই প্রভাষককে বলে আপাতত চুপ থাকো কিছুদিন পরে আবার নিয়োগের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে এই কথা শুনে প্রভাষক আর কথা না বলে বের হয়ে যান, এছাড়ো আরো দুজন প্রভাষককে একই কথা বলেছে কেন্দ্রীয় নেতা মতিন। অথচ এমন কথা কলেজ কিংবা কলেজ এলাকার কোনো মানুষ বলতে পারছেন না।
অপপ্রচার করা হচ্ছে, কালিকাপুর ইউনিয়ন যুবদলের একজন নেতাকে মান্দার নির্বাচন কেন্দ্রিক ডাটা এন্ট্রি অপারেটর এর নিয়োগের কথা বলে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা নিয়েছে মতিন কিন্তু এখনো পর্যন্ত সে নিয়োগ করে দিতে পারেনি। এটাও অসত্য ও বানোয়াট কারণ এসব নিয়োগ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ দিতে পারে না।
এছাড়াও অপপ্রচার করা হচ্ছে, ভারশো ইউনিয়নের একজন সাবেক ছাত্রদল নেতার কাছ থেকে খাদ্য উন্নয়ন প্রকল্পে চাকুরীর নাম করে ১ লাখ ৬৯ হাজার টাকা নিয়েছেন থানা বিএনপির বর্তমান সভাপতি মতিন. এছাড়াও মান্দা ইউনিয়ন একজন যুবদলের নেতার কাছ থেকে নওগাঁ জেলা প্রশাসনের কার্যালয় চাকরির কথা বলে ৯০ হাজার টাকা অগ্রিম নিয়েছে মতিন। যা সম্পুর্ন মিথ্য, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও মানহানিকর।
অপপ্রচার করা হয়েছে,পাজরভাঙ্গা তিন জন কর্মীর কাছ থেকে রাস্তার কাজ পাওয়ে দেওয়ার পার্সেনটেজ হিসেবে ১৫ লাখ টাকা অগ্রিম নিয়েছে মতিন পরবর্তীতে সেই কাজটি হাতছাড়া হয়। তারা টাকা চাইতে গেলে মতিন তাদেরকে বলে ভোটের পর এমপি হলে এরকম বহু কাজ তারা পাবে সুতরাং আপাতত অপেক্ষা করতে বলেন। যা ডাহা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কারণ এখানো রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসেনি, তাই কোনো পাগলও কাজ পাবার জন্য এখন কোনো রাজনৈতিক নেতাকে কোনো টাকা দিবে না।
অপপ্রচার করা হয়েছে, নুরুল্লাবাদ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম সর্দারের কাছ থেকে থানা বিএনপির পদ দেওয়ার কথা বলে ৩ লাখ টাকা নিয়েছে মতিন. এবং কালিকাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বধুর কাজ থেকে একই কথা বলে আরো ২ লাখ টাকা নিয়েছে মতিন। এটাও মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।কারণ যাদের কথা বলা হয়েছে তারাই বলছে এসব বিষয় তাদের জানা নাই।
অপপ্রচার করা হয়েছে,ভারশো ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা এই দুজনের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা তুলে নিয়ে এসে মতিনের কাছে দেয়।অথচ সোহেল রানা বলছে,তিনি কিছুই জানেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আব্দুল মতিনের সঙ্গে রাজনীতিতে না পেরে একটি গোষ্ঠী তার জনপ্রিয়তা ও পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ ক্ষুন্ন এবং তাকে সামাজিকভাবে হেয়ওপ্রতিপন্ন করতে প্রাষাদ ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। কিন্ত্ত মতিনের প্রতি সাধারণ মানুষের ভালবাসা তার কাছে তারা বার বার পরাজিত হচ্ছে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষগণ বলছে, আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে উঙ্খাপিত অভিযোগ সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কারণ তার বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ থাকতো তাহলে তারা তা নিয়ে কেন্দ্রে নালিশ করতে পারতেন। অথচ তা না করে ফেক আইডি থেকে ছড়ানো হচ্ছে, এতেই প্রমান হয় এসব মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত। কিন্ত্ত এসব অপপ্রচার করে আব্দুল মতিনের জনপ্রিয়তা নষ্ট করা যাবে না।
এদিকে এঘটনায় স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। তারা অপপ্রচারকারিদের চিহ্নিত করে আটক ও মদদদাতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করেছেন।
স্থানীয়রা বলছে, বিএনপির পদ-পদবী হারানো বিপদগামী কতিপয় নেতা তার চ্যালাচামুন্ডাদের দিয়ে ফেক আইডি থেকে আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যে প্রণোদিতভাবে একের পর এক মিথ্যা-বানোয়াট,ভিত্তিহীন ও মানহানিকর তথ্য ছড়াচ্ছে। এঘটনায় মান্দার মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে।
সম্প্রতি, বিভিন্ন ফেক আইডি থেকে আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো হচ্ছে- সভাপতি হওয়ার পর থেকে মান্দায় চলছে সোনা চোর মতিনের রমরমা রাজনৈতিক বাণিজ্য। সভাপতি হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে উত্তরা ডিগ্রী কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল নিয়োগ ও বিএনপি'র পদ দেওয়ার নাম করে বাণিজ্য এবং বিভিন্ন সরকারি চাকরির কথা বলে প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ টাকা মান্দা থেকে তুলেছেন কেন্দ্রীয় নেতা মতিন। যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কারণ এখন স্কুল-কলেজে নিয়মিত কমিটি নাই, নিয়মিত কমিটি ব্যতিত নিয়োগ দেয়ার কোনো সুযোগ নাই।
অপপ্রচার করা হচ্ছে- উত্তরা ডিগ্রী কলেজের সভাপতি মতিনের বিশ্বস্ত সহচর নওগাঁ জেলা যুবদলের সদস্য এডভোকেট মিজানুর রহমান মিজানের মাধ্যম দিয়ে উত্তরা ডিগ্রী কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল নিয়োগ করার নাম করে তিনজন প্রভাষকের কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা করে টোটাল ৭৫ লাখ টাকা নিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতা ও মান্দা থানা বিএনপির বিনা ভোটের সভাপতি মতিন। এটাও ডাহা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন কারণ কলেজের কোনো শিক্ষক-কর্মচারী এমন তথ্য দিতে পারেনি। পরবর্তীতে ডিগ্রী কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল নিয়োগ বাতিল করে দেয় শিক্ষা বোর্ড কিন্তু এই ৭৫ লাখ টাকা তিনজন প্রভাষকের কাছে এখনো পৌঁছায়নি এবং প্রভাষকরা ভয় কিছু বলছে না. একজন প্রভাষক টাকা ফেরত চাইতে গেলে মতিন সেই প্রভাষককে বলে আপাতত চুপ থাকো কিছুদিন পরে আবার নিয়োগের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে এই কথা শুনে প্রভাষক আর কথা না বলে বের হয়ে যান, এছাড়ো আরো দুজন প্রভাষককে একই কথা বলেছে কেন্দ্রীয় নেতা মতিন। অথচ এমন কথা কলেজ কিংবা কলেজ এলাকার কোনো মানুষ বলতে পারছেন না।
অপপ্রচার করা হচ্ছে, কালিকাপুর ইউনিয়ন যুবদলের একজন নেতাকে মান্দার নির্বাচন কেন্দ্রিক ডাটা এন্ট্রি অপারেটর এর নিয়োগের কথা বলে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা নিয়েছে মতিন কিন্তু এখনো পর্যন্ত সে নিয়োগ করে দিতে পারেনি। এটাও অসত্য ও বানোয়াট কারণ এসব নিয়োগ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ দিতে পারে না।
এছাড়াও অপপ্রচার করা হচ্ছে, ভারশো ইউনিয়নের একজন সাবেক ছাত্রদল নেতার কাছ থেকে খাদ্য উন্নয়ন প্রকল্পে চাকুরীর নাম করে ১ লাখ ৬৯ হাজার টাকা নিয়েছেন থানা বিএনপির বর্তমান সভাপতি মতিন. এছাড়াও মান্দা ইউনিয়ন একজন যুবদলের নেতার কাছ থেকে নওগাঁ জেলা প্রশাসনের কার্যালয় চাকরির কথা বলে ৯০ হাজার টাকা অগ্রিম নিয়েছে মতিন। যা সম্পুর্ন মিথ্য, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও মানহানিকর।
অপপ্রচার করা হয়েছে,পাজরভাঙ্গা তিন জন কর্মীর কাছ থেকে রাস্তার কাজ পাওয়ে দেওয়ার পার্সেনটেজ হিসেবে ১৫ লাখ টাকা অগ্রিম নিয়েছে মতিন পরবর্তীতে সেই কাজটি হাতছাড়া হয়। তারা টাকা চাইতে গেলে মতিন তাদেরকে বলে ভোটের পর এমপি হলে এরকম বহু কাজ তারা পাবে সুতরাং আপাতত অপেক্ষা করতে বলেন। যা ডাহা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কারণ এখানো রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসেনি, তাই কোনো পাগলও কাজ পাবার জন্য এখন কোনো রাজনৈতিক নেতাকে কোনো টাকা দিবে না।
অপপ্রচার করা হয়েছে, নুরুল্লাবাদ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম সর্দারের কাছ থেকে থানা বিএনপির পদ দেওয়ার কথা বলে ৩ লাখ টাকা নিয়েছে মতিন. এবং কালিকাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বধুর কাজ থেকে একই কথা বলে আরো ২ লাখ টাকা নিয়েছে মতিন। এটাও মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।কারণ যাদের কথা বলা হয়েছে তারাই বলছে এসব বিষয় তাদের জানা নাই।
অপপ্রচার করা হয়েছে,ভারশো ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা এই দুজনের কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা তুলে নিয়ে এসে মতিনের কাছে দেয়।অথচ সোহেল রানা বলছে,তিনি কিছুই জানেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আব্দুল মতিনের সঙ্গে রাজনীতিতে না পেরে একটি গোষ্ঠী তার জনপ্রিয়তা ও পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ ক্ষুন্ন এবং তাকে সামাজিকভাবে হেয়ওপ্রতিপন্ন করতে প্রাষাদ ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। কিন্ত্ত মতিনের প্রতি সাধারণ মানুষের ভালবাসা তার কাছে তারা বার বার পরাজিত হচ্ছে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষগণ বলছে, আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে উঙ্খাপিত অভিযোগ সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কারণ তার বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ থাকতো তাহলে তারা তা নিয়ে কেন্দ্রে নালিশ করতে পারতেন। অথচ তা না করে ফেক আইডি থেকে ছড়ানো হচ্ছে, এতেই প্রমান হয় এসব মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত। কিন্ত্ত এসব অপপ্রচার করে আব্দুল মতিনের জনপ্রিয়তা নষ্ট করা যাবে না।
আলিফ হোসেন