রাজশাহী নগরীর রাজপাড়া থানাধীন তেরখাদিয়া পশ্চিমপাড়া এলাকায় অপহরণ, মারধর ও চাঁদাবাজির ঘটনায় দুইজনকে মোঃ হাসান আলী ওরফে রনিকে বিক্ষুদ্ধ জনতার ব্যপক গণধোলাই। খবর পেয়ে রাজপাড়া থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে প্রাণে রক্ষা পায় অপহরণকারী রনি। পরে তার এক সহযোগী রিমনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
শুক্রবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
গ্রেফতারকৃত অপরণকারীরা হলো: নগরীর বোয়ালিয়া থানার সাধুর মোড় এলাকার আলতাবের ছেলে মোঃ রিমন (২৭), ও মোঃ হাসান আলী ওরফে রনি,সে একই থানার তালাইমারী এলাকার গোলাম কিবরিয়ার ছেলে।
মামলার বরাত দিয়ে জানা গেছে, মামলার বাদীর মামা মোঃ তন্ময় ইসলাম (৩০), এবং তার বন্ধু মোঃ সোহেল রানা (৩০) বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে কাজের উদ্দেশ্যে রাজশাহীতে আসেন। পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে আসামিরা তাদের ডেকে তেরখাদিয়া পশ্চিমপাড়া এলাকায় নিয়ে যায় এবং কৌশলে অপহরণ করে।
এরপর অপহৃতদের আটক রেখে তাদের নিকট চাঁদা দাবি করা হয়। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে আসামি মোঃ রিমনের নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিরা তাদের বেধড়ক মারধর করে। ফলে তারা গুরুতর আহত হন। পরবর্তীতে ভুক্তভোগীরা প্রাণ বাঁচাতে ৮ হাজার টাকা চাঁদা নগদ প্রদান করেন।
এছাড়াও বাদীর মামার বন্ধু মোঃ সোহেল রানার গলায় থাকা একট স্বর্ণের চেইন জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেওয়া হয়, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৮০
হাজার টাকা।
অভিযোগ রয়েছে, মারধরের পর আসামিরা হুমকি দিয়ে বলেন, এই ঘটনা যদি কাউকে বলিস, তাহলে তোদের প্রাণে মেরে ফেলব। একপর্যায়ে স্থানীয় জনগণ মোঃ রিমনকে হাতে-নাতে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ তাজ উদ্দীন আহমদ জানান, আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
তার দেওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে এবং মামলার তদন্ত এখনো চলমান রয়েছে।
তিনি আরও বলেন মামলার অন্যান্য আসামিরা পলাতক রয়েছে এবং তাদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
তিনি আরও জানান, আসামি জামিনে মুক্তি পেলে মামলার তদন্ত বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে এবং সে পলাতক হতে পারে। তাই তাকে জেল হেফাজতে রাখার আবেদন করা হয়েছে।
এদিকে, রাজশাহীর শান্তিপ‚র্ণ পরিবেশে এমন ঘটনার পর স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
গ্রেফতারকৃত অপরণকারীরা হলো: নগরীর বোয়ালিয়া থানার সাধুর মোড় এলাকার আলতাবের ছেলে মোঃ রিমন (২৭), ও মোঃ হাসান আলী ওরফে রনি,সে একই থানার তালাইমারী এলাকার গোলাম কিবরিয়ার ছেলে।
মামলার বরাত দিয়ে জানা গেছে, মামলার বাদীর মামা মোঃ তন্ময় ইসলাম (৩০), এবং তার বন্ধু মোঃ সোহেল রানা (৩০) বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে কাজের উদ্দেশ্যে রাজশাহীতে আসেন। পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে আসামিরা তাদের ডেকে তেরখাদিয়া পশ্চিমপাড়া এলাকায় নিয়ে যায় এবং কৌশলে অপহরণ করে।
এরপর অপহৃতদের আটক রেখে তাদের নিকট চাঁদা দাবি করা হয়। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে আসামি মোঃ রিমনের নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিরা তাদের বেধড়ক মারধর করে। ফলে তারা গুরুতর আহত হন। পরবর্তীতে ভুক্তভোগীরা প্রাণ বাঁচাতে ৮ হাজার টাকা চাঁদা নগদ প্রদান করেন।
এছাড়াও বাদীর মামার বন্ধু মোঃ সোহেল রানার গলায় থাকা একট স্বর্ণের চেইন জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেওয়া হয়, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৮০
হাজার টাকা।
অভিযোগ রয়েছে, মারধরের পর আসামিরা হুমকি দিয়ে বলেন, এই ঘটনা যদি কাউকে বলিস, তাহলে তোদের প্রাণে মেরে ফেলব। একপর্যায়ে স্থানীয় জনগণ মোঃ রিমনকে হাতে-নাতে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ তাজ উদ্দীন আহমদ জানান, আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
তার দেওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে এবং মামলার তদন্ত এখনো চলমান রয়েছে।
তিনি আরও বলেন মামলার অন্যান্য আসামিরা পলাতক রয়েছে এবং তাদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
তিনি আরও জানান, আসামি জামিনে মুক্তি পেলে মামলার তদন্ত বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে এবং সে পলাতক হতে পারে। তাই তাকে জেল হেফাজতে রাখার আবেদন করা হয়েছে।
এদিকে, রাজশাহীর শান্তিপ‚র্ণ পরিবেশে এমন ঘটনার পর স্থানীয়দের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।