সমাজের নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কিছু সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যা ঘিরে অনেকেরই আপত্তি থাকে। প্রশ্ন থাকে। ভালবাসা দিয়ে সম্পর্কের শুরু হলেও, কয়েকটি ক্ষেত্রে এর পরিণতি হয় ভয়ঙ্কর। এমনকী নির্মম পরিণতিও হয় অনেকের।
আমেরিকার ফ্লোরিডায় তেমন এক চাঞ্চল্যকর ঘটনার খবর প্রকাশ্যে এসেছে। যা যেন বাস্তবের ক্রাইম প্যাট্রোল কাহিনি। ৬২ বছরের বৃদ্ধ মার্ক গিবন, তাঁর ৩৩ বছরের প্রাক্তন পুত্রবধূ জেসমিন ওয়াইল্ডের সঙ্গে দুই বছর ধরে গোপন প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ সম্পর্কের জেরে দু’জনই তাঁদের আগের সঙ্গীদের ছেড়ে দেন। কিন্তু সম্প্রতি গিবনের উইল নিয়ে বিরোধ এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, তা প্রাণঘাতী আক্রমণের রূপ নেয়।
গোপন সম্পর্কের সূত্রপাত:
ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে জেসমিন তাঁর স্বামী অ্যালেক্স (৩৪), অর্থাৎ গিবনের ছেলের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের প্রস্তাব দেন। অ্যালেক্স ও জেসমিনের ডিভোর্স হওয়ার পর, শ্বশুরের সঙ্গে প্রেম শুরু হয় জেসমিনের। দু’জন একসঙ্গে ছুটি কাটাতেন। তবে পরিবারের অধিকাংশের কাছেই বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল। গিবন নিজেও স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে প্রায় আট লক্ষ পাউন্ড মূল্যের বাড়িতে একা বসবাস শুরু করেন। সঙ্গী ছিলেন জেসমিন।
বাবার সঙ্গে প্রাক্তন স্ত্রীর সম্পর্ক জানার পর অ্যালেক্স তীব্র ক্ষুব্ধ হন। বাবাকে খুন করার পরিকল্পনা করেছিলেন। গত বছর তিনি গাড়ি দিয়ে বাবাকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এই ঘটনার জন্য কারাদণ্ডও ভোগ করেন অ্যালেক্স।
সর্বশেষ ঘটনা ঘটে ডিজনি ওয়ার্ল্ডের কাছে সলটেরা রিসর্টে। গিবন ও জেসমিন তাঁদের সন্তানদের নিয়ে সেখানে ছিলেন। পুলের ধারে গিবনের উইল নিয়ে টানাপোড়েন ও তর্ক শুরু হয়।
পুলিশের অভিযোগ, গিবন জেসমিনের মাথা বারবার জোর করে জলের নীচে ডুবিয়ে রাখেন, যাতে তিনি শ্বাস নিতে না পারেন। পালাতে গেলে তাঁকে আবারও পুলে ঠেলে দেন। জেসমিনের ৯ বছরের মেয়ে বাধা দিতে গেলে, তাকেও সরিয়ে দেন গিবন। অবশেষে আশপাশে থাকা দুই মহিলা এগিয়ে আসেন। তাঁরা এসে হুমকি দিয়ে ৯১১-এ ফোন করার কথা বললে হামলার ঘটনাটি থামে।
পুলিশ গিবনকে খুনের চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে। প্রথমে তারা জানায়, গিবন ও জেসমিনের মধ্যে কোনও রোমান্টিক সম্পর্ক নেই। কিন্তু পরে পরিবারের সূত্রে জানা যায়, তাঁরা দুই বছর ধরে গোপনে প্রেম করছেন। জেসমিন দাবি করেছেন, সম্প্রতি তাঁর নাম উইলে না থাকায় তাঁদের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন বাড়ে। গিবন স্বীকার করেছেন যে তিনি জেসমিনকে জলের নিচে ঠেলে দিয়েছেন। পাশাপাশি খুনের অভিযোগটিও অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, তাঁরা দু’জনই মদ্যপ ছিলেন। এবং জেসমিন তাঁকে চড় মারার পরেই মারামারি শুরু হয়।
গিবনের পেশাগত জীবন
গিবন পেশায় একজন লাইটিং টেকনিশিয়ান। তিনি এড শিরান, স্যাম স্মিথ ও প্যালোমা ফেইথের মতো বিখ্যাত শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করেছেন। ক্রমেই তিনি ধনী হয়ে ওঠেন।
আমেরিকার ফ্লোরিডায় তেমন এক চাঞ্চল্যকর ঘটনার খবর প্রকাশ্যে এসেছে। যা যেন বাস্তবের ক্রাইম প্যাট্রোল কাহিনি। ৬২ বছরের বৃদ্ধ মার্ক গিবন, তাঁর ৩৩ বছরের প্রাক্তন পুত্রবধূ জেসমিন ওয়াইল্ডের সঙ্গে দুই বছর ধরে গোপন প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এ সম্পর্কের জেরে দু’জনই তাঁদের আগের সঙ্গীদের ছেড়ে দেন। কিন্তু সম্প্রতি গিবনের উইল নিয়ে বিরোধ এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, তা প্রাণঘাতী আক্রমণের রূপ নেয়।
গোপন সম্পর্কের সূত্রপাত:
ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে জেসমিন তাঁর স্বামী অ্যালেক্স (৩৪), অর্থাৎ গিবনের ছেলের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের প্রস্তাব দেন। অ্যালেক্স ও জেসমিনের ডিভোর্স হওয়ার পর, শ্বশুরের সঙ্গে প্রেম শুরু হয় জেসমিনের। দু’জন একসঙ্গে ছুটি কাটাতেন। তবে পরিবারের অধিকাংশের কাছেই বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল। গিবন নিজেও স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে প্রায় আট লক্ষ পাউন্ড মূল্যের বাড়িতে একা বসবাস শুরু করেন। সঙ্গী ছিলেন জেসমিন।
বাবার সঙ্গে প্রাক্তন স্ত্রীর সম্পর্ক জানার পর অ্যালেক্স তীব্র ক্ষুব্ধ হন। বাবাকে খুন করার পরিকল্পনা করেছিলেন। গত বছর তিনি গাড়ি দিয়ে বাবাকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এই ঘটনার জন্য কারাদণ্ডও ভোগ করেন অ্যালেক্স।
সর্বশেষ ঘটনা ঘটে ডিজনি ওয়ার্ল্ডের কাছে সলটেরা রিসর্টে। গিবন ও জেসমিন তাঁদের সন্তানদের নিয়ে সেখানে ছিলেন। পুলের ধারে গিবনের উইল নিয়ে টানাপোড়েন ও তর্ক শুরু হয়।
পুলিশের অভিযোগ, গিবন জেসমিনের মাথা বারবার জোর করে জলের নীচে ডুবিয়ে রাখেন, যাতে তিনি শ্বাস নিতে না পারেন। পালাতে গেলে তাঁকে আবারও পুলে ঠেলে দেন। জেসমিনের ৯ বছরের মেয়ে বাধা দিতে গেলে, তাকেও সরিয়ে দেন গিবন। অবশেষে আশপাশে থাকা দুই মহিলা এগিয়ে আসেন। তাঁরা এসে হুমকি দিয়ে ৯১১-এ ফোন করার কথা বললে হামলার ঘটনাটি থামে।
পুলিশ গিবনকে খুনের চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে। প্রথমে তারা জানায়, গিবন ও জেসমিনের মধ্যে কোনও রোমান্টিক সম্পর্ক নেই। কিন্তু পরে পরিবারের সূত্রে জানা যায়, তাঁরা দুই বছর ধরে গোপনে প্রেম করছেন। জেসমিন দাবি করেছেন, সম্প্রতি তাঁর নাম উইলে না থাকায় তাঁদের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন বাড়ে। গিবন স্বীকার করেছেন যে তিনি জেসমিনকে জলের নিচে ঠেলে দিয়েছেন। পাশাপাশি খুনের অভিযোগটিও অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, তাঁরা দু’জনই মদ্যপ ছিলেন। এবং জেসমিন তাঁকে চড় মারার পরেই মারামারি শুরু হয়।
গিবনের পেশাগত জীবন
গিবন পেশায় একজন লাইটিং টেকনিশিয়ান। তিনি এড শিরান, স্যাম স্মিথ ও প্যালোমা ফেইথের মতো বিখ্যাত শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করেছেন। ক্রমেই তিনি ধনী হয়ে ওঠেন।