পাঁচ বছর পর বাংলাদেশে আবারও একটি ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু বিষয়ক গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ এই পূর্বাভাস দিয়েছেন। তার মতে, চলতি বছরের আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশের প্রায় ৩০টি জেলা বড় ধরনের বন্যার কবলে পড়তে পারে।
সোমবার (১১ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে মোস্তফা কামাল পলাশ জানান, ২০২০ সালের পর দেশে দেশব্যাপী বড় কোনো বন্যা হয়নি। ২০২২ সালে সিলেট বিভাগ এবং ২০২৪ সালে চট্টগ্রাম বিভাগে যে বন্যা হয়েছিল, তা ছিল মূলত আকস্মিক বা পাহাড়ি ঢল। এবারের বন্যাটি হবে বর্ষাকালের স্বাভাবিক বন্যা, যা ভারতের গঙ্গা অববাহিকা হয়ে বাংলাদেশের পদ্মা নদীতে প্রবেশ করে উপকূলীয় জেলাগুলোতে এবং তিস্তা-ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর অববাহিকার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত করবে।
এই গবেষকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সম্ভাব্য এই বন্যাটি আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ থেকে সেপ্টেম্বর মাসের ১০ তারিখের মধ্যে পদ্মা, যমুনা, তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী ২০ থেকে ৩০টি জেলাকে প্লাবিত করতে পারে।
গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ উল্লেখ করেছেন, ২০২০ সালের পর থেকে দেশে বড় আকারের কোনো বন্যা না হওয়ায় এবারের বন্যার আশঙ্কা প্রবল। সাধারণত, প্রতি কয়েক বছর পরপর বাংলাদেশে বড় বন্যা হয়ে থাকে। এবারের পূর্বাভাস অনুযায়ী, উজানের ঢল ও দেশের অভ্যন্তরে ভারী বর্ষণ একযোগে এই বন্যার কারণ হতে পারে।
সার্বিকভাবে, গবেষকের দীর্ঘমেয়াদী পূর্বাভাস এবং সরকারি সংস্থার স্বল্পমেয়াদী সতর্কবার্তা উভয়ই আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশের জন্য একটি বন্যাপ্রবণ পরিস্থিতি নির্দেশ করছে। সংশ্লিষ্ট এলাকার অধিবাসীদের এবং সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলোকে আগাম প্রস্তুতির জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে মোস্তফা কামাল পলাশ জানান, ২০২০ সালের পর দেশে দেশব্যাপী বড় কোনো বন্যা হয়নি। ২০২২ সালে সিলেট বিভাগ এবং ২০২৪ সালে চট্টগ্রাম বিভাগে যে বন্যা হয়েছিল, তা ছিল মূলত আকস্মিক বা পাহাড়ি ঢল। এবারের বন্যাটি হবে বর্ষাকালের স্বাভাবিক বন্যা, যা ভারতের গঙ্গা অববাহিকা হয়ে বাংলাদেশের পদ্মা নদীতে প্রবেশ করে উপকূলীয় জেলাগুলোতে এবং তিস্তা-ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর অববাহিকার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত করবে।
এই গবেষকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সম্ভাব্য এই বন্যাটি আগস্ট মাসের ১৫ তারিখ থেকে সেপ্টেম্বর মাসের ১০ তারিখের মধ্যে পদ্মা, যমুনা, তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী ২০ থেকে ৩০টি জেলাকে প্লাবিত করতে পারে।
গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ উল্লেখ করেছেন, ২০২০ সালের পর থেকে দেশে বড় আকারের কোনো বন্যা না হওয়ায় এবারের বন্যার আশঙ্কা প্রবল। সাধারণত, প্রতি কয়েক বছর পরপর বাংলাদেশে বড় বন্যা হয়ে থাকে। এবারের পূর্বাভাস অনুযায়ী, উজানের ঢল ও দেশের অভ্যন্তরে ভারী বর্ষণ একযোগে এই বন্যার কারণ হতে পারে।
সার্বিকভাবে, গবেষকের দীর্ঘমেয়াদী পূর্বাভাস এবং সরকারি সংস্থার স্বল্পমেয়াদী সতর্কবার্তা উভয়ই আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশের জন্য একটি বন্যাপ্রবণ পরিস্থিতি নির্দেশ করছে। সংশ্লিষ্ট এলাকার অধিবাসীদের এবং সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলোকে আগাম প্রস্তুতির জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।