প্রায় ৯০ বছর ধরে পোশাক না পরেই জীবন কাটাচ্ছেন যুক্তরাজ্যের হার্টফোর্ডশায়ারের একটি গ্রামের বাসিন্দারা। স্পিলপ্লাটজ নামক এই গ্রামটিকে ব্রিটেনের অন্যতম প্রাচীন উপনিবেশ হিসেবে গণ্য করা হয়।
বিলাসবহুল জীবনযাপন এবং আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা থাকা সত্ত্বেও এই গ্রামের বাসিন্দারা শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই পোশাকবিহীন থাকেন। গ্রামটিতে ক্লাব, পাবসহ বিনোদনের সব ব্যবস্থাই রয়েছে এবং গ্রামবাসীরা উচ্চশিক্ষিত।
১৯২৯ সালে ইসেল্ট রিচার্ডসন নামে এক ব্যক্তির বাবা এই গ্রামটির সন্ধান পান এবং তখন থেকেই এখানে মানুষ বসবাস শুরু করে। এই গ্রামের বাসিন্দারা প্রকৃতিবাদী এবং তারা মনে করেন সৃষ্টিকর্তা মানুষকে যেভাবে তৈরি করেছেন, সেভাবেই থাকা উচিত। তাদের মতে, পোশাক পরা একটি লোকদেখানো ব্যাপার। এই বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করেই গ্রামের এই অদ্ভুত সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, যা আজও পালিত হয়ে আসছে।
গ্রামের এই প্রথা শুধুমাত্র বাসিন্দাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, পর্যটকদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। যদি কোনো পর্যটক এই গ্রামে থাকতে চান, তবে তাদেরও পোশাক ছাড়া থাকতে হয়, অন্যথায় থাকার অনুমতি মেলে না। তবে, অতিরিক্ত ঠান্ডার সময় কেউ চাইলে পোশাক পরতে পারেন, সেক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। গ্রামের বাইরে গেলে বাসিন্দারা পোশাক পরেন, কিন্তু গ্রামে ফেরার সাথে সাথেই তা খুলে ফেলেন।
প্রথমদিকে এই সংস্কৃতির বিরোধিতা করা হলেও, এখন তা সবাই মেনে নিয়েছেন। এই গ্রাম এবং এর অদ্ভুত সংস্কৃতি নিয়ে বিভিন্ন সময় তথ্যচিত্রও নির্মিত হয়েছে।
বিলাসবহুল জীবনযাপন এবং আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা থাকা সত্ত্বেও এই গ্রামের বাসিন্দারা শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই পোশাকবিহীন থাকেন। গ্রামটিতে ক্লাব, পাবসহ বিনোদনের সব ব্যবস্থাই রয়েছে এবং গ্রামবাসীরা উচ্চশিক্ষিত।
১৯২৯ সালে ইসেল্ট রিচার্ডসন নামে এক ব্যক্তির বাবা এই গ্রামটির সন্ধান পান এবং তখন থেকেই এখানে মানুষ বসবাস শুরু করে। এই গ্রামের বাসিন্দারা প্রকৃতিবাদী এবং তারা মনে করেন সৃষ্টিকর্তা মানুষকে যেভাবে তৈরি করেছেন, সেভাবেই থাকা উচিত। তাদের মতে, পোশাক পরা একটি লোকদেখানো ব্যাপার। এই বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করেই গ্রামের এই অদ্ভুত সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, যা আজও পালিত হয়ে আসছে।
গ্রামের এই প্রথা শুধুমাত্র বাসিন্দাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, পর্যটকদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। যদি কোনো পর্যটক এই গ্রামে থাকতে চান, তবে তাদেরও পোশাক ছাড়া থাকতে হয়, অন্যথায় থাকার অনুমতি মেলে না। তবে, অতিরিক্ত ঠান্ডার সময় কেউ চাইলে পোশাক পরতে পারেন, সেক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। গ্রামের বাইরে গেলে বাসিন্দারা পোশাক পরেন, কিন্তু গ্রামে ফেরার সাথে সাথেই তা খুলে ফেলেন।
প্রথমদিকে এই সংস্কৃতির বিরোধিতা করা হলেও, এখন তা সবাই মেনে নিয়েছেন। এই গ্রাম এবং এর অদ্ভুত সংস্কৃতি নিয়ে বিভিন্ন সময় তথ্যচিত্রও নির্মিত হয়েছে।