যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকি অঙ্গরাজ্যে এক আট বছর বয়সী শিশু তার মায়ের ফোন ব্যবহার করে অনলাইনে প্রায় ৫ লাখ ১০ হাজার টাকা মূল্যের ৭০ হাজার ললিপপ অর্ডার করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ঘটনাটি যখন ঘটে তখন শিশুটির মা, হলি লাফেভার্স, অন্য কাজে ব্যস্ত ছিলেন এবং তার ছেলে লিয়াম তার ফোন নিয়ে খেলছিল।
খেলতে খেলতে লিয়াম অ্যামাজন অ্যাপে প্রবেশ করে এবং বিপুল পরিমাণ 'ডাম-ডামস' ব্র্যান্ডের ললিপপ অর্ডার করে ফেলে। প্রতিটি বাক্সের দাম ছিল ১৩০ ডলার এবং সে মোট ৩০টি বাক্স অর্ডার করে, যার সর্বমোট মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৪ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৫ লাখ টাকার সমতুল্য।
পরের দিন যখন घराর দরজায় একের পর এক ললিপপের বাক্স আসতে শুরু করে, তখন হলি লাফেভার্স অবাক হয়ে যান। তিনি প্রথমে বুঝতে পারেননি কোথা থেকে এত পার্সেল আসছে। পরে ছেলের কাছে জিজ্ঞেস করলে পুরো ঘটনাটি জানতে পারেন।
এই বিপুল পরিমাণ ললিপপের মূল্য পরিশোধের কথা ভেবে তিনি শঙ্কিত হয়ে পড়েন এবং অ্যামাজনের সাথে যোগাযোগ করে অর্ডারটি বাতিল করার চেষ্টা করেন কিন্তু ব্যর্থ হন, কারণ পণ্যগুলো ইতোমধ্যে ডেলিভারির জন্য পাঠানো হয়ে গিয়েছিল। এরপর তিনি সামাজিক মাধ্যমে এই ঘটনাটি শেয়ার করলে, অনেকেই তার সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন এবং কিছু ললিপপ কিনে নেন।
অবশেষে, গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রচারিত হলে, অ্যামাজন পুরো অর্থ ফেরত দিতে রাজি হয়। এই ঘটনাটি শিশুদের হাতে স্মার্ট ডিভাইস দেওয়ার সময় প্যারেন্টাল কন্ট্রোল এবং অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরেছে।
খেলতে খেলতে লিয়াম অ্যামাজন অ্যাপে প্রবেশ করে এবং বিপুল পরিমাণ 'ডাম-ডামস' ব্র্যান্ডের ললিপপ অর্ডার করে ফেলে। প্রতিটি বাক্সের দাম ছিল ১৩০ ডলার এবং সে মোট ৩০টি বাক্স অর্ডার করে, যার সর্বমোট মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৪ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৫ লাখ টাকার সমতুল্য।
পরের দিন যখন घराর দরজায় একের পর এক ললিপপের বাক্স আসতে শুরু করে, তখন হলি লাফেভার্স অবাক হয়ে যান। তিনি প্রথমে বুঝতে পারেননি কোথা থেকে এত পার্সেল আসছে। পরে ছেলের কাছে জিজ্ঞেস করলে পুরো ঘটনাটি জানতে পারেন।
এই বিপুল পরিমাণ ললিপপের মূল্য পরিশোধের কথা ভেবে তিনি শঙ্কিত হয়ে পড়েন এবং অ্যামাজনের সাথে যোগাযোগ করে অর্ডারটি বাতিল করার চেষ্টা করেন কিন্তু ব্যর্থ হন, কারণ পণ্যগুলো ইতোমধ্যে ডেলিভারির জন্য পাঠানো হয়ে গিয়েছিল। এরপর তিনি সামাজিক মাধ্যমে এই ঘটনাটি শেয়ার করলে, অনেকেই তার সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন এবং কিছু ললিপপ কিনে নেন।
অবশেষে, গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রচারিত হলে, অ্যামাজন পুরো অর্থ ফেরত দিতে রাজি হয়। এই ঘটনাটি শিশুদের হাতে স্মার্ট ডিভাইস দেওয়ার সময় প্যারেন্টাল কন্ট্রোল এবং অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরেছে।