সাম্প্রতিক এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে এক মহিলার করা চাঞ্চল্যকর অভিযোগে তোলপাড় শুরু হয়েছে, যা সম্পর্কের স্বাভাবিক সমীকরণ নিয়ে নানান প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।
মালয়েশিয়ার বাসিন্দা ওই মহিলা অভিযোগ করেছেন যে, তাঁর স্বামী ত্রিশ বছর বয়সেও নিজের ছোট বোনের সঙ্গে একসঙ্গে স্নান করেন এবং এটিকে নিছকই এককালের অভ্যাস বলে দাবি করেন।
ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে 'এক্স ইউ এ এন' (XUAN) নামের একটি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে, যেখানে ওই মহিলা নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাঁর এই অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতার কথা জানান। বিয়ের তিন বছর পর তিনি স্বামীর এই অদ্ভুত অভ্যাসের কথা জানতে পারেন, যা তাঁকে হতবাক করে দিয়েছে।
মহিলা জানান, তিনি বরাবরই জানতেন যে তাঁর স্বামী ও ননদ খুব ঘনিষ্ঠ, কিন্তু তাঁদের এই বন্ধনকে ছোটবেলা থেকে একসঙ্গে বড় হওয়ার স্বাভাবিক পরিণতি বলেই মনে করতেন। কিন্তু সম্প্রতি তাঁর ননদ অস্ট্রেলিয়া থেকে বাপের বাড়িতে বেড়াতে এলে তাঁর এই ধারণা সম্পূর্ণ বদলে যায়।
একদিন তাঁর স্বামী স্নান করতে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর তিনি দেখেন, বাথরুম থেকে স্বামী একা নন, তাঁর ননদও একসঙ্গে বেরিয়ে আসছেন। এই দৃশ্য দেখে তিনি হতবাক হয়ে যান কিন্তু পরিবারের সামনে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি।
পরে স্বামীকে একান্তে এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি উত্তরে বলেন, "ছোটবেলা থেকে আমরা একসঙ্গে স্নান করি, এটা নিছকই অভ্যাস। শুধু তাই নয়, স্বামী এরপর স্ত্রীকে আরও অবাক করে দিয়ে বলেন, পরের বার তুমিও ওর সঙ্গে স্নান করো, তাতে তোমাদের বন্ধুত্ব আরও মজবুত হবে।
স্বামীর এই যুক্তি ও প্রস্তাবে ওই মহিলা চরম অস্বস্তিতে পড়েছেন এবং তিনি বিষয়টি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন। তাঁর স্বামী অবশ্য মনে করেন, এতে কোনো ভুল নেই এবং তাঁর স্ত্রী "অত্যধিক সংস্কারবাদী" এবং "পারিবারিক বিশুদ্ধতা" বোঝেন না।
আগামী দুই মাসের মধ্যে তাঁদের অস্ট্রেলিয়ায় ননদের বাড়িতে থাকার কথা, যা ওই মহিলার অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এই ঘটনা স্বাভাবিক কিনা এবং তাঁর স্বামীর আচরণ অস্বাভাবিক কিনা, এই প্রশ্ন তুলে তিনি নেটিজেনদের দ্বারস্থ হয়েছেন।
যদিও বিভিন্ন সংস্কৃতিতে ভাই-বোনের একসঙ্গে স্নান করার বিষয়টি শৈশবে স্বাভাবিক হিসেবে দেখা হয়, প্রাপ্তবয়স্ক ভাই-বোনের ক্ষেত্রে, বিশেষত বিপরীত লিঙ্গের হলে, এই ধরনের আচরণ সাধারণত সামাজিকভাবে গৃহীত হয় না।
সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় ব্যক্তিগত সীমানা বজায় রাখা একটি সুস্থ সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ঘটনায় স্ত্রীর অস্বস্তি এবং স্বামীর এমন আচরণকে অস্বাভাবিক বলে মনে করা অমূলক নয়।
মালয়েশিয়ার বাসিন্দা ওই মহিলা অভিযোগ করেছেন যে, তাঁর স্বামী ত্রিশ বছর বয়সেও নিজের ছোট বোনের সঙ্গে একসঙ্গে স্নান করেন এবং এটিকে নিছকই এককালের অভ্যাস বলে দাবি করেন।
ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে 'এক্স ইউ এ এন' (XUAN) নামের একটি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে, যেখানে ওই মহিলা নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাঁর এই অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতার কথা জানান। বিয়ের তিন বছর পর তিনি স্বামীর এই অদ্ভুত অভ্যাসের কথা জানতে পারেন, যা তাঁকে হতবাক করে দিয়েছে।
মহিলা জানান, তিনি বরাবরই জানতেন যে তাঁর স্বামী ও ননদ খুব ঘনিষ্ঠ, কিন্তু তাঁদের এই বন্ধনকে ছোটবেলা থেকে একসঙ্গে বড় হওয়ার স্বাভাবিক পরিণতি বলেই মনে করতেন। কিন্তু সম্প্রতি তাঁর ননদ অস্ট্রেলিয়া থেকে বাপের বাড়িতে বেড়াতে এলে তাঁর এই ধারণা সম্পূর্ণ বদলে যায়।
একদিন তাঁর স্বামী স্নান করতে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর তিনি দেখেন, বাথরুম থেকে স্বামী একা নন, তাঁর ননদও একসঙ্গে বেরিয়ে আসছেন। এই দৃশ্য দেখে তিনি হতবাক হয়ে যান কিন্তু পরিবারের সামনে কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি।
পরে স্বামীকে একান্তে এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি উত্তরে বলেন, "ছোটবেলা থেকে আমরা একসঙ্গে স্নান করি, এটা নিছকই অভ্যাস। শুধু তাই নয়, স্বামী এরপর স্ত্রীকে আরও অবাক করে দিয়ে বলেন, পরের বার তুমিও ওর সঙ্গে স্নান করো, তাতে তোমাদের বন্ধুত্ব আরও মজবুত হবে।
স্বামীর এই যুক্তি ও প্রস্তাবে ওই মহিলা চরম অস্বস্তিতে পড়েছেন এবং তিনি বিষয়টি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন। তাঁর স্বামী অবশ্য মনে করেন, এতে কোনো ভুল নেই এবং তাঁর স্ত্রী "অত্যধিক সংস্কারবাদী" এবং "পারিবারিক বিশুদ্ধতা" বোঝেন না।
আগামী দুই মাসের মধ্যে তাঁদের অস্ট্রেলিয়ায় ননদের বাড়িতে থাকার কথা, যা ওই মহিলার অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এই ঘটনা স্বাভাবিক কিনা এবং তাঁর স্বামীর আচরণ অস্বাভাবিক কিনা, এই প্রশ্ন তুলে তিনি নেটিজেনদের দ্বারস্থ হয়েছেন।
যদিও বিভিন্ন সংস্কৃতিতে ভাই-বোনের একসঙ্গে স্নান করার বিষয়টি শৈশবে স্বাভাবিক হিসেবে দেখা হয়, প্রাপ্তবয়স্ক ভাই-বোনের ক্ষেত্রে, বিশেষত বিপরীত লিঙ্গের হলে, এই ধরনের আচরণ সাধারণত সামাজিকভাবে গৃহীত হয় না।
সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় ব্যক্তিগত সীমানা বজায় রাখা একটি সুস্থ সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এই ঘটনায় স্ত্রীর অস্বস্তি এবং স্বামীর এমন আচরণকে অস্বাভাবিক বলে মনে করা অমূলক নয়।