মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার সায়েস্তা ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের একটি আবাসিক/অনাবাসিক মাদ্রাসার জনৈক (৯) বছরের এক শিক্ষার্থী ধর্ষণের শিকার হয়েছে । উপজেলার লক্ষ্মীপুর হযরত ফাতেমা মুহাম্মদ (সঃ) বালিকা মাদ্রাসা ও এতিম খানার প্রিন্সিপাল মো: জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে এ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দিতে চলছে তদবির।
রবিবার (১৮ মে) ধর্ষণের ঘটনাটি জানাজানি হলে দুপুরে মাদ্রাসায় জড়ো হয় ভিকটিমের পরিবার, আত্মীয় স্বজন ও স্থানীয়রা। এ সময় ভিকটিমের পরিবার জানান, তাদের মেয়ে ১ম শ্রেণীর আবাসিক ছাত্রী। গত মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে মাদ্রাসার দু’তলার একটি ফাঁকা কক্ষে নিয়ে গামছা দিয়ে চোখ মুখ বেঁধে ধর্ষণ করে মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল জাহাঙ্গীর।
৫ম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীর মা জানান, আমার মেয়ে শনিবার সন্ধ্যায় ভিকটিমের বাবার ফোনে মায়ের সাথে কথা বলতে চায়। তখন ওর মা বাড়িতে না থাকায় কথা বলতে পারিনি। পরে খবর পেয়ে রোববার সকালে মাদ্রাসায় চলে আসে। মেয়ে মাকে দেখা মাত্র জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকে। পরে ধর্ষণের বিষয়টি জানায় । হুজুরের কাছে আমরা মেয়ে দেই দ্বীনের শিক্ষা নিতে, সেই হুজুর ছোট একটা মেয়েকে ধর্ষণ করল! তিনি ধর্ষক প্রিন্সিপালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন।
অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর ধর্ষণের কথা অস্বীকার করে বলেন, ঘটনাটি সম্পুর্ন মিথ্যে। আমি তাকে টাচও করিনি।
এ ব্যাপারে সিংগাইর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জে.ও.এম.তৌফিক আজম বলেন,আমি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের চেস্টা চলছে।
উল্লেখ্য, প্রিন্সিপাল ও মাদরাসাটির মালিক জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ইতিপূর্বেও এ রকম একাধিক ঘটনা ঘটিয়ে ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান ।
রবিবার (১৮ মে) ধর্ষণের ঘটনাটি জানাজানি হলে দুপুরে মাদ্রাসায় জড়ো হয় ভিকটিমের পরিবার, আত্মীয় স্বজন ও স্থানীয়রা। এ সময় ভিকটিমের পরিবার জানান, তাদের মেয়ে ১ম শ্রেণীর আবাসিক ছাত্রী। গত মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে মাদ্রাসার দু’তলার একটি ফাঁকা কক্ষে নিয়ে গামছা দিয়ে চোখ মুখ বেঁধে ধর্ষণ করে মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল জাহাঙ্গীর।
৫ম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীর মা জানান, আমার মেয়ে শনিবার সন্ধ্যায় ভিকটিমের বাবার ফোনে মায়ের সাথে কথা বলতে চায়। তখন ওর মা বাড়িতে না থাকায় কথা বলতে পারিনি। পরে খবর পেয়ে রোববার সকালে মাদ্রাসায় চলে আসে। মেয়ে মাকে দেখা মাত্র জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকে। পরে ধর্ষণের বিষয়টি জানায় । হুজুরের কাছে আমরা মেয়ে দেই দ্বীনের শিক্ষা নিতে, সেই হুজুর ছোট একটা মেয়েকে ধর্ষণ করল! তিনি ধর্ষক প্রিন্সিপালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন।
অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর ধর্ষণের কথা অস্বীকার করে বলেন, ঘটনাটি সম্পুর্ন মিথ্যে। আমি তাকে টাচও করিনি।
এ ব্যাপারে সিংগাইর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জে.ও.এম.তৌফিক আজম বলেন,আমি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের চেস্টা চলছে।
উল্লেখ্য, প্রিন্সিপাল ও মাদরাসাটির মালিক জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ইতিপূর্বেও এ রকম একাধিক ঘটনা ঘটিয়ে ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান ।