ড্রাগন ফল মুসাম্বি, বেদানা কিংবা খেজুরের থেকে কোনও অংশে কম নয়। উল্টে ক্যালোরির পরিমাণ কম বলে ডায়াবেটিকেরাও এই ফল খেতে পারেন। পলিফেনল, ক্যারোটিনয়েডস সমৃদ্ধ এই ফলে ভিটামিন সি-ও বেশি পরিমাণে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মজবুত করতেও এই ফলটি বেশ উপকারী। অন্যান্য মরসুমি ফলের তুলনায় এই ফলের দামটাও অনেক বেশি। তা হলে কি দাম দিয়ে এই ফল খাওয়া আদৌ স্বাস্থ্যকর?
১) ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। ফ্ল্যাভোনয়েড, ফেনলিক অ্যাসিড ও বিটাসায়নিনের মতো একাধিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট কোষকে ‘ফ্রি র্যাডিক্যাল’ থেকে সৃষ্টি হওয়া ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। যা এক দিকে ক্যানসারের ঝুঁকি হ্রাস করে ও অন্য দিকে অল্প বয়সে বার্ধক্যের ছাপ পড়তে দেয় না শরীরে।
২) যাঁরা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের মধ্যে যে কোনও ফল খাওয়ার ব্যাপারেই সংশয় থাকে। ড্রাগন ফলে ফ্যাট বা স্নেহপদার্থের মাত্রা কম। পাশাপাশি, এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার পরিপাকের গতিকে ধীর করে, ফলে রক্তে শর্করার শোষণও ধীরে ধীরে হয়। এতে আকস্মিক ভাবে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা কমে।
৩) ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক থাকে। এই ধরনের উপাদান পেটে ল্যক্টো-ব্যাসিলাস জাতীয় ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হ্রাস পায় ও হজম ভাল হয়।
৪) ড্রাগন ফলে যেমন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে, তেমনই থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। ভিটামিন সি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫) ড্রাগন ফল রক্তে আয়রনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থাকে, যা আয়রনের শোষণ ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে। ফলে রক্তাল্পতার সমস্যায় উপকার মিলতে পারে।
১) ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। ফ্ল্যাভোনয়েড, ফেনলিক অ্যাসিড ও বিটাসায়নিনের মতো একাধিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট কোষকে ‘ফ্রি র্যাডিক্যাল’ থেকে সৃষ্টি হওয়া ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। যা এক দিকে ক্যানসারের ঝুঁকি হ্রাস করে ও অন্য দিকে অল্প বয়সে বার্ধক্যের ছাপ পড়তে দেয় না শরীরে।
২) যাঁরা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের মধ্যে যে কোনও ফল খাওয়ার ব্যাপারেই সংশয় থাকে। ড্রাগন ফলে ফ্যাট বা স্নেহপদার্থের মাত্রা কম। পাশাপাশি, এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার পরিপাকের গতিকে ধীর করে, ফলে রক্তে শর্করার শোষণও ধীরে ধীরে হয়। এতে আকস্মিক ভাবে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা কমে।
৩) ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক থাকে। এই ধরনের উপাদান পেটে ল্যক্টো-ব্যাসিলাস জাতীয় ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য হ্রাস পায় ও হজম ভাল হয়।
৪) ড্রাগন ফলে যেমন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে, তেমনই থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। ভিটামিন সি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫) ড্রাগন ফল রক্তে আয়রনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থাকে, যা আয়রনের শোষণ ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে। ফলে রক্তাল্পতার সমস্যায় উপকার মিলতে পারে।