বয়স সংখ্যা মাত্র। কিন্তু প্রকৃতির নিয়মে তা আপন গতিতে বেড়েই চলে। মনের বয়স না বাড়লেও, শরীরে বয়সের ছাপ পড়তে শুরু করে। বলিরেখা আসে তাই বয়স বেড়ে যাওয়ার খবর নিয়ে। বলিরেখার যে কম বয়সে হতে পারে না, তেমনটি নয়। কিন্তু বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকেও নানা বদল আসে। বয়স বাড়ছে, তার ইঙ্গিত দেয় ত্বক। বলিরেখাও তেমনই বেশি বয়সের সঙ্গী। তবে অকালেই যদি বলিরেখা দেখা দিতে শুরু করে তা হলে কিন্তু ভাবতে হবে। জানেন কি আপনার শোয়ার ধরনও হতে পারে আপনার বলিরেখার অন্যতম কারণ? গবেষণা জানাচ্ছে, যাঁরা বালিশে মুখ খুঁজে ঘুমোন, তাঁদের ত্বকে বেশি মাত্রায় বলিরেখা পড়ে। বালিশে মুখ গুঁজে ঘুমোনোর কারণে বয়সের ছাপও পড়ে যায়। বালিশ কী ভাবে বলিরেখার কারণ হতে পারে?
বালিশে মুখ গুঁজে শুলে, মুখের সে দিকে রক্তচাপ বাড়তে থাকে। সেই চাপেই মুখে বলিরেখা পড়তে পারে। ধরা যাক, কারও বাঁ দিকে কাত হয়ে ঘুমোনোর অভ্যাস। সেক্ষেত্রে বাঁ দিকেই বলিরেখা পড়ে। ঠিক একই ভাবে কেউ যদি ডান দিক করে ঘুমোন, মুখের ডান অংশেই বলিরেখা পড়ার ঝুঁকি থাকে। মোট কথা, যেদিকে কাত হয়েই ঘুমোন, মুখের সেই দিকে বয়সের ছাপ বেশি পড়তে থাকে, কমতে থাকে ঔজ্জ্বল্য। অন্য দিকের জেল্লা তুলনায় বেশি থাকে।
এ ছাড়া আরও একটি কারণ আছে। দীর্ঘ দিন ধরে বালিশে মুখ গুঁজে ঘুমোলে কিংবা পাশ ফিরে শোয়ার সময়ে, মুখের যে অংশটি বালিশের সংস্পর্শে থাকে, বালিশে থাকা ব্যাক্টেরিয়া মুখের ওই অংশে বাসা বাঁধতে থাকে। এ ভাবেও কমে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য।
উপায়: চিত হয়ে শোয়া কিন্তু ঘুমোনোর সবচেয়ে ভাল ভঙ্গি। বালিশ নিয়ে শুতে হলে এই ভঙ্গিতে শুলেই সবচেয়ে ভাল। এই ভঙ্গিতে শুলে ত্বকের সব গ্রন্থি ভাল মতো অক্সিজেন পায়। রক্তসঞ্চালনও ঠিক মতো হয়। এই ভাবে ঘুমোলে ত্বকে দাগছোপ পড়ে না। বালিশের তেল বা অন্যান্য ময়লাও ত্বকে লাগে না। ত্বকে চুলকানির ঝুঁকিও কম হয়। ফলে ত্বকের যত্ন নিতে হলে বালিশ নিয়ে শুতে হবে বুঝেশুনে। ত্বকে বয়েসের ছাপ রুখতে সিল্ক কিংবা স্যাটিনের বালিশের কভার ব্যবহার করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে সুতির তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতি হয় ত্বকের।
বালিশে মুখ গুঁজে শুলে, মুখের সে দিকে রক্তচাপ বাড়তে থাকে। সেই চাপেই মুখে বলিরেখা পড়তে পারে। ধরা যাক, কারও বাঁ দিকে কাত হয়ে ঘুমোনোর অভ্যাস। সেক্ষেত্রে বাঁ দিকেই বলিরেখা পড়ে। ঠিক একই ভাবে কেউ যদি ডান দিক করে ঘুমোন, মুখের ডান অংশেই বলিরেখা পড়ার ঝুঁকি থাকে। মোট কথা, যেদিকে কাত হয়েই ঘুমোন, মুখের সেই দিকে বয়সের ছাপ বেশি পড়তে থাকে, কমতে থাকে ঔজ্জ্বল্য। অন্য দিকের জেল্লা তুলনায় বেশি থাকে।
এ ছাড়া আরও একটি কারণ আছে। দীর্ঘ দিন ধরে বালিশে মুখ গুঁজে ঘুমোলে কিংবা পাশ ফিরে শোয়ার সময়ে, মুখের যে অংশটি বালিশের সংস্পর্শে থাকে, বালিশে থাকা ব্যাক্টেরিয়া মুখের ওই অংশে বাসা বাঁধতে থাকে। এ ভাবেও কমে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য।
উপায়: চিত হয়ে শোয়া কিন্তু ঘুমোনোর সবচেয়ে ভাল ভঙ্গি। বালিশ নিয়ে শুতে হলে এই ভঙ্গিতে শুলেই সবচেয়ে ভাল। এই ভঙ্গিতে শুলে ত্বকের সব গ্রন্থি ভাল মতো অক্সিজেন পায়। রক্তসঞ্চালনও ঠিক মতো হয়। এই ভাবে ঘুমোলে ত্বকে দাগছোপ পড়ে না। বালিশের তেল বা অন্যান্য ময়লাও ত্বকে লাগে না। ত্বকে চুলকানির ঝুঁকিও কম হয়। ফলে ত্বকের যত্ন নিতে হলে বালিশ নিয়ে শুতে হবে বুঝেশুনে। ত্বকে বয়েসের ছাপ রুখতে সিল্ক কিংবা স্যাটিনের বালিশের কভার ব্যবহার করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে সুতির তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতি হয় ত্বকের।