রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বা পোষ্য কোটা পুনর্বাহালের দাবিতে কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের গেটে কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট চলে। এ সময় শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাদের দাবির পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন।
তাদের ভাষ্য, ১৯৭৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বা পোষ্য কোটা চালু হয়। ফলে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস মার্ক পেলেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেতেন শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সন্তানেরা।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সেই সুযোগ বাতিল করেন। আন্দোলনকারীরা পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবি করেন।
তারা হুঁশিয়ারি করে বলেন, ‘সম্মান শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে ১৭ আগস্ট থেকে। এর আগে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল না করলে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এ দিকে ২ ঘণ্টার এই আন্দোলনের মধ্যেও ক্যাম্পাসে ক্লাস পরীক্ষা স্বাভাবিক ছিল।’
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের গেটে কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট চলে। এ সময় শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাদের দাবির পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন।
তাদের ভাষ্য, ১৯৭৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বা পোষ্য কোটা চালু হয়। ফলে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস মার্ক পেলেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেতেন শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সন্তানেরা।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সেই সুযোগ বাতিল করেন। আন্দোলনকারীরা পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবি করেন।
তারা হুঁশিয়ারি করে বলেন, ‘সম্মান শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে ১৭ আগস্ট থেকে। এর আগে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল না করলে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এ দিকে ২ ঘণ্টার এই আন্দোলনের মধ্যেও ক্যাম্পাসে ক্লাস পরীক্ষা স্বাভাবিক ছিল।’