সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে ৪ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ইমরান হোসেন (১৬) নামের এক কিশোরের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার চরনারচর ইউনিয়নের কার্তিকপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে।
অভিযুক্ত ইমরান উপজেলার ধনপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মুত্তালিবের ছেলে। বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে এমন জঘন্য কাণ্ড ঘটিয়েছে ইমরান। ধর্ষণের শিকার ওই শিশুটি তার বোনের বাড়ির প্রতিবেশীর সন্তান। ঘটনার পরপরই গ্রাম থেকে পালিয়ে গেছে ইমরান।
ধর্ষণের শিকার ওই শিশুটিকে প্রথমে দিরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তারি পরীক্ষা ও উন্নত চিকিৎসার জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর রাতে তাকে সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
দিরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক মনি রানী তালুকদার বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশু মেয়েটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তাই সঠিক চিকিৎসার জন্য তাকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
শিশুর চাচি জানান, ইমরানের ভাগ্নির সঙ্গে প্রতিদিনের মতো খেলা করতে গিয়েছিল ওই শিশু। ফাঁকা ঘর পেয়ে সে তাকে ধর্ষণ করে। মেয়েটি ঘরে গিয়ে কান্না করে সব খুলে জানায়। এরপর আমরা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসি। দিরাই হাসপাতালের ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সুনামগঞ্জ পাঠিয়েছে। শিশুটিকে রাতে সুনামগঞ্জ থেকে সিলেটে নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, খবর পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। জানা গেছে মেয়েটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত ছেলেটিকে আটকের চেষ্টা চলছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার চরনারচর ইউনিয়নের কার্তিকপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে।
অভিযুক্ত ইমরান উপজেলার ধনপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মুত্তালিবের ছেলে। বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে এমন জঘন্য কাণ্ড ঘটিয়েছে ইমরান। ধর্ষণের শিকার ওই শিশুটি তার বোনের বাড়ির প্রতিবেশীর সন্তান। ঘটনার পরপরই গ্রাম থেকে পালিয়ে গেছে ইমরান।
ধর্ষণের শিকার ওই শিশুটিকে প্রথমে দিরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তারি পরীক্ষা ও উন্নত চিকিৎসার জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর রাতে তাকে সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
দিরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক মনি রানী তালুকদার বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশু মেয়েটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে। তাই সঠিক চিকিৎসার জন্য তাকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
শিশুর চাচি জানান, ইমরানের ভাগ্নির সঙ্গে প্রতিদিনের মতো খেলা করতে গিয়েছিল ওই শিশু। ফাঁকা ঘর পেয়ে সে তাকে ধর্ষণ করে। মেয়েটি ঘরে গিয়ে কান্না করে সব খুলে জানায়। এরপর আমরা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসি। দিরাই হাসপাতালের ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সুনামগঞ্জ পাঠিয়েছে। শিশুটিকে রাতে সুনামগঞ্জ থেকে সিলেটে নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, খবর পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। জানা গেছে মেয়েটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত ছেলেটিকে আটকের চেষ্টা চলছে।