বগুড়ার শেরপুরে কলা গাছের পাতা খাওয়ায় ছাগলকে রামদা দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক যুবক বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের চকধলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছাগলের মালিক মৃত ছাগল নিয়ে থানায় হাজির হয়ে ওই যুবকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন।
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মঈনুদ্দিন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সুঘাট ইউনিয়নের চকধলী গ্রামের আল মাহমুদের স্ত্রী জাহেদা খাতুন (৪০) তার তিনটি ছাগল গ্রামের বাঙ্গালী নদীর চর এলাকায় ঘাস খাওয়ার জন্য ছেড়ে দেন। দুপুর ১২টার দিকে গৃহবধূ জাহেদা ও পাঁচ বছরের মেয়ে মেহজাবিন মানহাসহ ছাগলগুলো নিয়ে ফেরার সময় একই গ্রামের আব্দুর রহমান বাটুর ছেলে সজিব হাসান (৩০) বাড়ির পাশের কলাগাছের পাতা খায়।
এ নিয়ে জাহেদা ও সজিবের মধ্যে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে সজিব হাসান ধারালো রামদা দিয়ে একটি বড় ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে সে আরও দুইটি ছাগলকে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে।
এ ঘটনায় জাহেদার স্বামী আল মাহমুদ বলেন, আমার স্ত্রী জাহেদা ও শিশু মেয়ে আতঙ্কে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
ওসি এসএম মঈনুদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগ হাতে পেয়েছি, বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মঈনুদ্দিন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সুঘাট ইউনিয়নের চকধলী গ্রামের আল মাহমুদের স্ত্রী জাহেদা খাতুন (৪০) তার তিনটি ছাগল গ্রামের বাঙ্গালী নদীর চর এলাকায় ঘাস খাওয়ার জন্য ছেড়ে দেন। দুপুর ১২টার দিকে গৃহবধূ জাহেদা ও পাঁচ বছরের মেয়ে মেহজাবিন মানহাসহ ছাগলগুলো নিয়ে ফেরার সময় একই গ্রামের আব্দুর রহমান বাটুর ছেলে সজিব হাসান (৩০) বাড়ির পাশের কলাগাছের পাতা খায়।
এ নিয়ে জাহেদা ও সজিবের মধ্যে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে সজিব হাসান ধারালো রামদা দিয়ে একটি বড় ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে সে আরও দুইটি ছাগলকে লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে।
এ ঘটনায় জাহেদার স্বামী আল মাহমুদ বলেন, আমার স্ত্রী জাহেদা ও শিশু মেয়ে আতঙ্কে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
ওসি এসএম মঈনুদ্দিন বলেন, ‘অভিযোগ হাতে পেয়েছি, বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’