রাজশাহী মহানগরীর কাদিরগঞ্জ (দরিখরবোনা) এলাকায় একটি বাড়িতে অস্ত্র ও বিস্ফোরক তৈরি সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে সেনাবাহীনি। এসময় একটি বাড়ি ঘিরে রাখে সেনাবাহিনীর ৪০ ইস্ট বেঙ্গলির একটি দল। ওই বাড়িতে ‘ডক্টর ইংলিশ’ নামের একটি কোচিং সেন্টার রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি থেকে অস্ত্রসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়। এদিন দুপুর ১টার দিকে একটি বোমা নিস্ক্রিয় করা হয়। এসময় তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের চাচাতো ভাই ও বিএনপি নেতা শফিউল আলম লাটকুর ছেলে মুন্তাসেরুল আলম অনিন্দ্য রয়েছেন। তিনি ওই কোচিং সেন্টারটির মালিক ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক।
গ্রেফতারকৃত অপর দুজন হলেন, অনিন্দ্য’র বন্ধু ফয়সাল আহমেদ (২৮) ও স্থানীয় কাদিরগঞ্জ মসজিদের খাদেম রবিন ইসলাম (২৮)। তারাও ওই কোচিং সেন্টারে কর্মরত ছিলেন।
এদিন দুপুরে রাজশাহী সেনা ক্যাম্পের কমান্ডার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানার দরিখরবোনা এলাকায় ৪০ ইস্ট বেঙ্গল (মেকানাইজড) এর একটি বিশেষ অভিযান পারিচালিত হয়। দীর্ঘ এক মাসের গোয়েন্দা নজরদারির ভিত্তিতে পারিচালিত এ অভিযানে অবৈধ অস্ত্র ও বিস্ফোরোকের সঙ্গে জড়িত সন্দেহজনক তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে শুরু হওয়া এ অভিযানে উদ্ধার করা হয় তিনটি অগ্নয়াস্ত্র ও গুলি, সামরিক মানের দূরবীন ও স্নাইপার স্কোপ, ৬টি দেশীয় অস্ত্র, ৫টি উন্নত মানের ওয়াকিটকি সেট, একটি সামরিক মানের জিপিএস, একটি টিজার গান, বিভিন্ন দেশিয় ও বিদেশি কার্টিজ, বিপুল সংখ্যক অব্যবহৃত সিম কার্ড, বিস্ফোরক বোমা বানানোর সরাঞ্জমাদি, ৬টি কম্পিউটার সেট, নগদ ৭ হাজার ৪৪৫ টাকা, বিভিন্ন দেশি বিদেশি মদ ও ১১টি নাইট্রোজেন কার্টিজ।
শনিবার বিকাল সোয়া ৩টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে। উদ্ধারকৃত অস্ত্র-গোলাবারুদ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করলে বিস্তারিত জানানো হবে।
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের চাচাতো ভাই ও বিএনপি নেতা শফিউল আলম লাটকুর ছেলে মুন্তাসেরুল আলম অনিন্দ্য রয়েছেন। তিনি ওই কোচিং সেন্টারটির মালিক ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক।
গ্রেফতারকৃত অপর দুজন হলেন, অনিন্দ্য’র বন্ধু ফয়সাল আহমেদ (২৮) ও স্থানীয় কাদিরগঞ্জ মসজিদের খাদেম রবিন ইসলাম (২৮)। তারাও ওই কোচিং সেন্টারে কর্মরত ছিলেন।
এদিন দুপুরে রাজশাহী সেনা ক্যাম্পের কমান্ডার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানার দরিখরবোনা এলাকায় ৪০ ইস্ট বেঙ্গল (মেকানাইজড) এর একটি বিশেষ অভিযান পারিচালিত হয়। দীর্ঘ এক মাসের গোয়েন্দা নজরদারির ভিত্তিতে পারিচালিত এ অভিযানে অবৈধ অস্ত্র ও বিস্ফোরোকের সঙ্গে জড়িত সন্দেহজনক তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে শুরু হওয়া এ অভিযানে উদ্ধার করা হয় তিনটি অগ্নয়াস্ত্র ও গুলি, সামরিক মানের দূরবীন ও স্নাইপার স্কোপ, ৬টি দেশীয় অস্ত্র, ৫টি উন্নত মানের ওয়াকিটকি সেট, একটি সামরিক মানের জিপিএস, একটি টিজার গান, বিভিন্ন দেশিয় ও বিদেশি কার্টিজ, বিপুল সংখ্যক অব্যবহৃত সিম কার্ড, বিস্ফোরক বোমা বানানোর সরাঞ্জমাদি, ৬টি কম্পিউটার সেট, নগদ ৭ হাজার ৪৪৫ টাকা, বিভিন্ন দেশি বিদেশি মদ ও ১১টি নাইট্রোজেন কার্টিজ।
শনিবার বিকাল সোয়া ৩টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযান চলছে। উদ্ধারকৃত অস্ত্র-গোলাবারুদ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করলে বিস্তারিত জানানো হবে।