কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের নতুনঘোনা এলাকায় বিয়ের প্রলোভনে এক বাকপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা রুজু হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানার এসআই উগ্রজা মারমা।
শুক্রবার (১৫ আগস্ট) রাতে ভিকটিম কিশোরীর পিতা বাদশা মিয়া বাদি হয়ে আরিফুল ইসলাম ও সমাজ সর্দার রফিক আলমের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।
জানা যায়, সোমবার (১১ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে উপজেলার রাজাখালী ইউপির নতুনঘোনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটনার পর বুধবার (১২ আগস্ট) সকালে ভিকটিমকে পুলিশের সহায়তায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়।
ভিকটিমের পিতা বাদশাহ মিয়া জানান, প্রতিবেশী নুরুল হুদার ছেলে আরিফুল ইসলামের সঙ্গে কিছুদিন পূর্বে তার মেয়ের পরিচয় হয়। সোমবার রাত ১১টার দিকে পরিচয়ের সূত্র ধরে আরিফ বাড়িতে ঢুকে একটি কক্ষে তার মেয়েকে ধর্ষণ করে। চিৎকার শুনে ভিকটিমের পিতা-মাতা এসে দরজা ভেঙে অভিযুক্তকে হাতেনাতে আটক করেন। পরে স্থানীয়রা জড়ো হলে সমাজ পরিচালনা কমিটির সর্দার রফিক আলম বিচার করার আশ্বাস দিয়ে আরিফকে তার জিম্মায় নেন।
তিনি আরও জানান, সর্দার রফিক আলম পরদিন সকালে বিচারের কথা বলে একটি সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেন এবং জানান, আরিফ পালিয়ে গেছে। সর্দার ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্ষককে পালাতে সহায়তা করেছেন। তাই অভিযুক্তসহ সর্দারকেও মামলায় আসামি করা হয়েছে।
পেকুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সিরাজুল মোস্তফা বলেন, এই ঘটনা জানার সাথে সাথেই ভিকটিম উদ্ধার করে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হয়েছে। দুইজনের নামে মামলা রেকর্ড হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
শুক্রবার (১৫ আগস্ট) রাতে ভিকটিম কিশোরীর পিতা বাদশা মিয়া বাদি হয়ে আরিফুল ইসলাম ও সমাজ সর্দার রফিক আলমের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।
জানা যায়, সোমবার (১১ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে উপজেলার রাজাখালী ইউপির নতুনঘোনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটনার পর বুধবার (১২ আগস্ট) সকালে ভিকটিমকে পুলিশের সহায়তায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়।
ভিকটিমের পিতা বাদশাহ মিয়া জানান, প্রতিবেশী নুরুল হুদার ছেলে আরিফুল ইসলামের সঙ্গে কিছুদিন পূর্বে তার মেয়ের পরিচয় হয়। সোমবার রাত ১১টার দিকে পরিচয়ের সূত্র ধরে আরিফ বাড়িতে ঢুকে একটি কক্ষে তার মেয়েকে ধর্ষণ করে। চিৎকার শুনে ভিকটিমের পিতা-মাতা এসে দরজা ভেঙে অভিযুক্তকে হাতেনাতে আটক করেন। পরে স্থানীয়রা জড়ো হলে সমাজ পরিচালনা কমিটির সর্দার রফিক আলম বিচার করার আশ্বাস দিয়ে আরিফকে তার জিম্মায় নেন।
তিনি আরও জানান, সর্দার রফিক আলম পরদিন সকালে বিচারের কথা বলে একটি সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেন এবং জানান, আরিফ পালিয়ে গেছে। সর্দার ইচ্ছাকৃতভাবে ধর্ষককে পালাতে সহায়তা করেছেন। তাই অভিযুক্তসহ সর্দারকেও মামলায় আসামি করা হয়েছে।
পেকুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সিরাজুল মোস্তফা বলেন, এই ঘটনা জানার সাথে সাথেই ভিকটিম উদ্ধার করে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হয়েছে। দুইজনের নামে মামলা রেকর্ড হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।