শিশুদের জীবন এখন অনেকটাই বদলে গিয়েছে। অল্প বয়সেই পড়াশোনার বোঝা, খেলাধুলো— প্রতিযগিতাপূর্ণ পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার নিত্য লড়াই শিশুদের মনের উপর চাপ তৈরি করে। তার সঙ্গেই রয়েছে মোবাইলের স্ক্রিন টাইম। সব মিলিয়ে দেখা যায়, সন্ধ্যার পরে শিশুরা অনেক সময়েই ক্লান্ত থাকে। যার ফলে রাতে তাদের ভাল ঘুম হয় না। ঘুম আসে অনেক দেরিতে। বিষয়টি বাবা-মায়েদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ ফেলতে পারে।
বয়স অনুযায়ী পদক্ষেপ-
১) ১ থেকে ৩ বছর: এই বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে খুব বেশি প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। দিনে এক বার স্নান করানো, দাঁত মাজিয়ে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। রাতের খাওয়ার পর কোনও মনোরম গান চালিয়ে দিলে বা তাদের গল্প শোনালে শিশুর দ্রুত ঘুম আসবে।
২) ৪ থেকে ১০ বছর: এই বয়সে সন্তান স্কুলে যাওয়া শুরু করে। সময়ের সঙ্গে পড়াশোনার চাপও বাড়ে। এই সময়কালে তাদের নিজের পছন্দ অনুযায়ী বই পড়তে দেওয়া উচিত। দিনের মধ্যে আধ ঘণ্টা তাদের কথা শুনলে মানসিক চাপ দূর হতে পারে। রাত্রে ঘুমোতে যাওয়ার আগে তাদের মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে দূরে রাখা উচিত। হালকা পোশাক পরার অভ্যাস তৈরি করা উচিত। তার ফলে দ্রুত ঘুম আসবে। অনেক সময়ে ঘুমোনোর সময়ে সন্তানের গায়ে কোনও হালকা চাদর চাপা দেওয়ার অভ্যাসেও ভাল ঘুম হয়।
৩) ১১ থেকে ১৩ বছর: এই বয়সে সন্তানকে রাতে তার ইচ্ছানুযায়ী গান শোনানোর বা বই পড়তে দেওয়ার অভ্যাস তৈরি করা যেতে পারে। খেলাধুলো বা নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস তৈরি হলে রাতে ঘুমে সমস্যা হবে না। পাশাপাশি, সন্ধ্যার পর চকোলেট বা মিষ্টিজাতীয় খাবার তাদের ডায়েট থেকে বাদ দেওয়া উচিত। ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ১ ঘণ্টা আগে সন্তানকে মোবাইল বা টিভি থেকে দূরে রাখতে হবে।
বয়স অনুযায়ী পদক্ষেপ-
১) ১ থেকে ৩ বছর: এই বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে খুব বেশি প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। দিনে এক বার স্নান করানো, দাঁত মাজিয়ে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। রাতের খাওয়ার পর কোনও মনোরম গান চালিয়ে দিলে বা তাদের গল্প শোনালে শিশুর দ্রুত ঘুম আসবে।
২) ৪ থেকে ১০ বছর: এই বয়সে সন্তান স্কুলে যাওয়া শুরু করে। সময়ের সঙ্গে পড়াশোনার চাপও বাড়ে। এই সময়কালে তাদের নিজের পছন্দ অনুযায়ী বই পড়তে দেওয়া উচিত। দিনের মধ্যে আধ ঘণ্টা তাদের কথা শুনলে মানসিক চাপ দূর হতে পারে। রাত্রে ঘুমোতে যাওয়ার আগে তাদের মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে দূরে রাখা উচিত। হালকা পোশাক পরার অভ্যাস তৈরি করা উচিত। তার ফলে দ্রুত ঘুম আসবে। অনেক সময়ে ঘুমোনোর সময়ে সন্তানের গায়ে কোনও হালকা চাদর চাপা দেওয়ার অভ্যাসেও ভাল ঘুম হয়।
৩) ১১ থেকে ১৩ বছর: এই বয়সে সন্তানকে রাতে তার ইচ্ছানুযায়ী গান শোনানোর বা বই পড়তে দেওয়ার অভ্যাস তৈরি করা যেতে পারে। খেলাধুলো বা নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস তৈরি হলে রাতে ঘুমে সমস্যা হবে না। পাশাপাশি, সন্ধ্যার পর চকোলেট বা মিষ্টিজাতীয় খাবার তাদের ডায়েট থেকে বাদ দেওয়া উচিত। ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ১ ঘণ্টা আগে সন্তানকে মোবাইল বা টিভি থেকে দূরে রাখতে হবে।