নওগাঁর পত্নীতলায় প্রীতি ওরফে রত্না (১৪) নামে এক স্কুলছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের বরইল গ্রামের প্রীতি স্বজনদের অজান্তে কীটনাশক পান করে। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এলাকাবাসী ও থানা সূত্রে জানা যায়, শ্রী নৃপেন বর্মণের মেয়ে প্রীতি উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বরইল উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন। তার মা শেফালী বর্মণ মারা গেলে পিতা দ্বিতীয় বিয়ে করে উপজেলা সদরের নজিপুর পৌর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। পড়াশোনা চালিয়ে যেতে প্রীতি বরইল গ্রামে দাদা-দাদির বাড়িতে থাকতেন।
প্রীতি ১৬ আগস্ট রাত ১০টায় বাড়ির সবার অজান্তে কীটনাশক পান করে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে প্রতিবেশীরা তাকে পত্নীতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে ১৭ আগস্ট রাত ৩টার দিকে মৃত্যুবরণ করেন প্রীতি।
পত্নীতলা থানার ওসি শাহ্ মো. এনায়েতুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রহস্যজনক মৃত্যুর কারণে প্রীতির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ জেলা মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের বরইল গ্রামের প্রীতি স্বজনদের অজান্তে কীটনাশক পান করে। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এলাকাবাসী ও থানা সূত্রে জানা যায়, শ্রী নৃপেন বর্মণের মেয়ে প্রীতি উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বরইল উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন। তার মা শেফালী বর্মণ মারা গেলে পিতা দ্বিতীয় বিয়ে করে উপজেলা সদরের নজিপুর পৌর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। পড়াশোনা চালিয়ে যেতে প্রীতি বরইল গ্রামে দাদা-দাদির বাড়িতে থাকতেন।
প্রীতি ১৬ আগস্ট রাত ১০টায় বাড়ির সবার অজান্তে কীটনাশক পান করে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে প্রতিবেশীরা তাকে পত্নীতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে ১৭ আগস্ট রাত ৩টার দিকে মৃত্যুবরণ করেন প্রীতি।
পত্নীতলা থানার ওসি শাহ্ মো. এনায়েতুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রহস্যজনক মৃত্যুর কারণে প্রীতির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ জেলা মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।