ভালোবাসা যে বয়সের ভেদাভেদ মানে না, তা আরও একবার প্রমাণিত হলো জাপানে। ৩২ বছর বয়সী এক তরুণ, তোমিওকা, তার চেয়ে ২১ বছরের বড়, ৫৩ বছর বয়সী মিডোরিকে বিয়ে করেছেন, যিনি সম্পর্কে তার প্রাক্তন সহপাঠীর মা। এই দম্পতি সম্প্রতি জাপানের জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো "শিনকন-সান ইরাশাই!" (স্বাগতম, নবদম্পতি!)-তে তাদের সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন।
তাদের প্রথম দেখা হয়েছিল প্রায় এক দশক আগে, যখন তোমিওকা স্কুলে পড়তেন এবং মিডোরি তার মেয়ের অভিভাবক-শিক্ষক সভায় এসেছিলেন। তবে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে আরও অনেক বছর পর। মিডোরির বিবাহবিচ্ছেদের পর তোমিওকা তার প্রতি তার ভালোবাসার কথা জানানোর সিদ্ধান্ত নেন।
তোমিওকা তার বন্ধুর, অর্থাৎ মিডোরির মেয়ের মাধ্যমে, মিডোরিকে একটি নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানান।
প্রথমদিকে, মিডোরি এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। কিন্তু তোমিওকা হাল ছাড়েননি; তিনি টানা ৩০ দিন ধরে তাকে ডেটে যাওয়ার জন্য বলতে থাকেন। মিডোরি, যিনি সেই সময় একাকীত্বে ভুগছিলেন, তোমিওকার এই নাছোড়বান্দা মনোভাব ও ভালোবাসায় মুগ্ধ হন।
তবে তাদের এই সম্পর্ক মেনে নিতে রাজি ছিল না সমাজ এবং মিডোরির পরিবার। বিশেষ করে মিডোরির বাবা-মা এই অসমবয়সী সম্পর্কের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তাদের সম্মতি অর্জনের জন্য, তোমিওকা প্রায় ৩৮ মিলিয়ন ইয়েন (প্রায় ২ কোটি টাকা) দিয়ে একটি বাড়ি কেনেন, যা তার ভালোবাসার গভীরতা এবং প্রতিশ্রুতির প্রমাণ দেয়।
অবশেষে, সমস্ত বাধা অতিক্রম করে, এই জুটি ২০২৩ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এই প্রেমের গল্পটি জাপানে ভাইরাল হয়েছে এবং অনেকেই তাদের এই সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন। মিডোরির মেয়েও শেষ পর্যন্ত তাদের সম্পর্ককে সমর্থন জানিয়ে তার মাকে নিজের সুখের কথা ভাবতে বলেন।
তাদের প্রথম দেখা হয়েছিল প্রায় এক দশক আগে, যখন তোমিওকা স্কুলে পড়তেন এবং মিডোরি তার মেয়ের অভিভাবক-শিক্ষক সভায় এসেছিলেন। তবে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে আরও অনেক বছর পর। মিডোরির বিবাহবিচ্ছেদের পর তোমিওকা তার প্রতি তার ভালোবাসার কথা জানানোর সিদ্ধান্ত নেন।
তোমিওকা তার বন্ধুর, অর্থাৎ মিডোরির মেয়ের মাধ্যমে, মিডোরিকে একটি নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানান।
প্রথমদিকে, মিডোরি এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। কিন্তু তোমিওকা হাল ছাড়েননি; তিনি টানা ৩০ দিন ধরে তাকে ডেটে যাওয়ার জন্য বলতে থাকেন। মিডোরি, যিনি সেই সময় একাকীত্বে ভুগছিলেন, তোমিওকার এই নাছোড়বান্দা মনোভাব ও ভালোবাসায় মুগ্ধ হন।
তবে তাদের এই সম্পর্ক মেনে নিতে রাজি ছিল না সমাজ এবং মিডোরির পরিবার। বিশেষ করে মিডোরির বাবা-মা এই অসমবয়সী সম্পর্কের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তাদের সম্মতি অর্জনের জন্য, তোমিওকা প্রায় ৩৮ মিলিয়ন ইয়েন (প্রায় ২ কোটি টাকা) দিয়ে একটি বাড়ি কেনেন, যা তার ভালোবাসার গভীরতা এবং প্রতিশ্রুতির প্রমাণ দেয়।
অবশেষে, সমস্ত বাধা অতিক্রম করে, এই জুটি ২০২৩ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এই প্রেমের গল্পটি জাপানে ভাইরাল হয়েছে এবং অনেকেই তাদের এই সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন। মিডোরির মেয়েও শেষ পর্যন্ত তাদের সম্পর্ককে সমর্থন জানিয়ে তার মাকে নিজের সুখের কথা ভাবতে বলেন।