ফিলিস্তিনের গাজায় গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় অন্তত ৫৭ জন নিহত হয়েছে যার মধ্যে ৩৮ জনই ছিলো ত্রাণপ্রত্যাশী। এ সময়ে অনাহারে আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (১৭ আগস্ট) ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা। 
মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের গণহত্যামূলক যুদ্ধে কমপক্ষে ৬১ হাজার ৯৪৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘন্টায় ৫৭টি মৃতদেহ হাসপাতালে আনা হয়েছে এবং ২২৬ জন আহত হয়েছেন। যার ফলে ইসরাইল হামলায় আহতের সংখ্যা বেড়ে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৮৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, ‘উদ্ধারকারীরা পৌঁছাতে না পারায় অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। ‘
মন্ত্রণালয় আরও উল্লেখ করেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মানবিক সাহায্য নিতে গিয়ে ইসরাইলি সেনাবাহিনীর গুলিতে ১৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১৩২ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। যার ফলে গত ২৭ মে থেকে এখন পর্যন্ত সাহায্য নিতে গিয়ে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ১ হাজার ৯৩৮ জনে দাঁড়িয়েছে এবং আরও ১৪ হাজার ৪২০ জন আহত হয়েছে।
ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, গত ২৪ ঘন্টায় উপত্যকায় অপুষ্টি ও অনাহারে আরও সাতজন ফিলিস্তিনি মারা গেছেন। এর ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে দুর্ভিক্ষজনিত মৃত্যুর সংখ্যা ২৫৮ জনে দাঁড়িয়েছে, যার মধ্যে ১১০ জন শিশু।
গত ২ মার্চ থেকে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ গাজার সব সীমান্ত ক্রসিং সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দিয়েছে। যার ফলে অঞ্চলটিতে দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
                           মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের গণহত্যামূলক যুদ্ধে কমপক্ষে ৬১ হাজার ৯৪৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘন্টায় ৫৭টি মৃতদেহ হাসপাতালে আনা হয়েছে এবং ২২৬ জন আহত হয়েছেন। যার ফলে ইসরাইল হামলায় আহতের সংখ্যা বেড়ে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৮৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, ‘উদ্ধারকারীরা পৌঁছাতে না পারায় অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। ‘
মন্ত্রণালয় আরও উল্লেখ করেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মানবিক সাহায্য নিতে গিয়ে ইসরাইলি সেনাবাহিনীর গুলিতে ১৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১৩২ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। যার ফলে গত ২৭ মে থেকে এখন পর্যন্ত সাহায্য নিতে গিয়ে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ১ হাজার ৯৩৮ জনে দাঁড়িয়েছে এবং আরও ১৪ হাজার ৪২০ জন আহত হয়েছে।
ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, গত ২৪ ঘন্টায় উপত্যকায় অপুষ্টি ও অনাহারে আরও সাতজন ফিলিস্তিনি মারা গেছেন। এর ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে দুর্ভিক্ষজনিত মৃত্যুর সংখ্যা ২৫৮ জনে দাঁড়িয়েছে, যার মধ্যে ১১০ জন শিশু।
গত ২ মার্চ থেকে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ গাজার সব সীমান্ত ক্রসিং সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দিয়েছে। যার ফলে অঞ্চলটিতে দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
 
  আন্তজার্তিক ডেস্ক
 আন্তজার্তিক ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                