নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মেলায় ঘুরাতে নিয়ে যাওয়ার প্রলোভনে এক বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
গত শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় সোমবার (১৮ আগস্ট) সকালে দুজনকে আসামি করে ভুক্তভোগী কিশোরীর ভাই বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি মামলা করেন।
অভিযুক্তরা হলেন- কিশোরীর খালাতো বোনের স্বামী কাউছার (৩০) ও তার বন্ধু আউয়াল (৩০)। ঘটনার পর থেকে দু’জনেই পলাতক রয়েছেন।
ফতুল্লা মডেল থানার (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, গত ১৫ আগস্ট সন্ধ্যায় কাউছার কিশোরীকে মেলায় ঘুরাতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের করে। তবে মেলায় না নিয়ে সে কিশোরীকে পশ্চিম নয়ামাটি রেললাইন এলাকার আলম মিয়ার চারতলা ভবনের নিচতলায়, তার বন্ধু আউয়ালের ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে প্রথমে কাউছার এবং পরে আউয়াল কিশোরীকে ধর্ষণ করে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তারা এই জঘন্য অপরাধ সংঘটিত করে। পরে একটি অটোরিকশায় করে কিশোরীকে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
বাসায় ফিরে কিশোরী ঘটনাটি তার বড় ভাই ও ভাবিকে জানায়। পরবর্তীতে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।
অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গত শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় সোমবার (১৮ আগস্ট) সকালে দুজনকে আসামি করে ভুক্তভোগী কিশোরীর ভাই বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি মামলা করেন।
অভিযুক্তরা হলেন- কিশোরীর খালাতো বোনের স্বামী কাউছার (৩০) ও তার বন্ধু আউয়াল (৩০)। ঘটনার পর থেকে দু’জনেই পলাতক রয়েছেন।
ফতুল্লা মডেল থানার (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, গত ১৫ আগস্ট সন্ধ্যায় কাউছার কিশোরীকে মেলায় ঘুরাতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের করে। তবে মেলায় না নিয়ে সে কিশোরীকে পশ্চিম নয়ামাটি রেললাইন এলাকার আলম মিয়ার চারতলা ভবনের নিচতলায়, তার বন্ধু আউয়ালের ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে প্রথমে কাউছার এবং পরে আউয়াল কিশোরীকে ধর্ষণ করে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তারা এই জঘন্য অপরাধ সংঘটিত করে। পরে একটি অটোরিকশায় করে কিশোরীকে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
বাসায় ফিরে কিশোরী ঘটনাটি তার বড় ভাই ও ভাবিকে জানায়। পরবর্তীতে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।
অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।