ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় ছেলের জন্য তাবিজ আনতে গিয়ে এক প্রবাসীর স্ত্রী গর্ভবতী হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত খানকা শরীফের তত্ত্বাবধায়ককে আটক করেছে পুলিশ।
জানা যায়, ভুক্তভোগী নারী তার ছেলের মঙ্গলের জন্য শ্রীরামপুর গ্রামের আবু উলাইয়া খানকা শরীফে তাবিজ আনতে যেতেন। অভিযোগ উঠেছে, এই সুযোগে খানকা শরীফের তত্ত্বাবধায়ক মাওলানা সিরাজুল ইসলাম (৪৮) ওই নারীকে তার লালসার শিকার বানান, যার ফলে তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন।
ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। স্থানীয়দের মধ্যে কানাঘুষা শুরু হলে পুলিশ অভিযুক্ত সিরাজুল ইসলামকে আটক করে।
আটককৃত সিরাজুল ইসলাম হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার বড়গাঁ গ্রামের মৃত আশিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি ওই খানকা শরীফে বিভিন্ন রোগের জন্য তাবিজ দেওয়া এবং ঝাড়ফুঁকের কাজ করতেন বলে জানা গেছে।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুর রশিদ জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জানা যায়, ভুক্তভোগী নারী তার ছেলের মঙ্গলের জন্য শ্রীরামপুর গ্রামের আবু উলাইয়া খানকা শরীফে তাবিজ আনতে যেতেন। অভিযোগ উঠেছে, এই সুযোগে খানকা শরীফের তত্ত্বাবধায়ক মাওলানা সিরাজুল ইসলাম (৪৮) ওই নারীকে তার লালসার শিকার বানান, যার ফলে তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন।
ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। স্থানীয়দের মধ্যে কানাঘুষা শুরু হলে পুলিশ অভিযুক্ত সিরাজুল ইসলামকে আটক করে।
আটককৃত সিরাজুল ইসলাম হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার বড়গাঁ গ্রামের মৃত আশিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি ওই খানকা শরীফে বিভিন্ন রোগের জন্য তাবিজ দেওয়া এবং ঝাড়ফুঁকের কাজ করতেন বলে জানা গেছে।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুর রশিদ জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।