সাম্প্রতিক বিভিন্ন গবেষণা ও সামাজিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, কিছু ক্ষেত্রে নারীরা বিবাহিত পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন। এর পেছনে বেশ কিছু মনস্তাত্ত্বিক, সামাজিক এবং ব্যক্তিগত কারণ রয়েছে। যদিও এটি কোনো সাধারণ প্রবণতা নয়, তবে এই ধরনের আকর্ষণের পেছনের সম্ভাব্য কারণগুলো নিচে তুলে ধরা হলো।
১. নির্ভরযোগ্যতা ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা: বিবাহিত পুরুষরা সাধারণত সম্পর্কের ক্ষেত্রে বেশি নির্ভরযোগ্য এবং প্রতিশ্রুতি রক্ষায় পটু হন বলে অনেক নারী মনে করেন। যেহেতু তারা ইতোমধ্যে একটি সম্পর্কে নিজেদের নির্ভরযোগ্যতা প্রমাণ করেছেন, তাই তাদের প্রতি আস্থা তৈরি হওয়া সহজ হয়। যে সকল নারীরা পূর্বে সম্পর্ক ভাঙার মতো অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে গেছেন, তাদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়।
২. পরিপক্কতা ও অভিজ্ঞতা: বিবাহিত পুরুষরা অবিবাহিত পুরুষদের তুলনায় বেশি অভিজ্ঞ ও পরিণতমনস্ক হন। জীবনের ঘাত-প্রতিঘাত সামলানোর ক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতা বেশি থাকায়, নারীরা তাদের কাছে মানসিক নিরাপত্তা খোঁজেন। সম্পর্কের বিভিন্ন জটিল পরিস্থিতি সামলানোর ক্ষেত্রে বিবাহিত পুরুষদের সক্ষমতা অনেক নারীকে আকৃষ্ট করে।
৩. "সঙ্গী নির্ণয়ের অনুকরণ" তত্ত্ব: 'জার্নাল অফ হিউম্যান নেচার' নামক একটি বিজ্ঞান বিষয়ক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি তত্ত্ব অনুযায়ী, একজন পুরুষ যখন অন্য একজন নারীর কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন, তখন অন্য নারীরাও তাকে আকর্ষণীয় বলে মনে করতে শুরু করেন। একে "সঙ্গী নির্ণয়ের অনুকরণ" (mate choice copying) বলা হয়। মূলত, অন্য এক নারীর অভিজ্ঞতাই ওই পুরুষকে সম্পর্কের জন্য উপযুক্ত হিসেবে প্রমাণ করে।
৪. কোনো ধরনের প্রতিশ্রুতির চাপ না থাকা: অনেক ক্ষেত্রে, বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালে দীর্ঘমেয়াদী কোনো প্রতিশ্রুতি বা বিয়ের চাপ থাকে না। যেসব নারী স্বাধীনচেতা এবং কোনো রকম প্রতিশ্রুতির বাঁধনে জড়াতে চান না, তারা অনেক সময় এ ধরনের সম্পর্ককে বেছে নেন।
৫. নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আকর্ষণ: নিষিদ্ধ বা ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়ের প্রতি মানুষের সহজাত একটি আকর্ষণ কাজ করে। বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানো সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, আর এই "নিষিদ্ধ" বিষয়টিই অনেক নারীর কাছে রোমাঞ্চকর বলে মনে হতে পারে।যখন একজন বিবাহিত পুরুষ পরকীয়া সম্পর্কে জড়ান, তখন এটি প্রমাণ করে যে তিনি ওই নারীর জন্য বড় ঝুঁকি নিতেও প্রস্তুত, যা কিছু নারীর কাছে আকর্ষণীয় মনে হতে পারে।
৬. মানসিক আকর্ষণ ও নিরাপত্তা: গবেষকদের মতে, নারীরা শারীরিক আকর্ষণের চেয়ে মানসিক আকর্ষণকে বেশি গুরুত্ব দেন। সাধারণত অল্পবয়সী নারীরা বিবাহিত বা অন্য সম্পর্কে থাকা পুরুষদের অভিজ্ঞ ও সুরক্ষিত মনে করে থাকেন।
৭. অবিবাহিত পুরুষের চঞ্চলতা: অনেক নারীর কাছে অবিবাহিত পুরুষদের চঞ্চল ও অস্থিতিশীল আচরণ অপছন্দের হতে পারে। অন্যদিকে, বিবাহিত পুরুষরা তুলনামূলকভাবে শান্ত ও স্থিতিশীল হন, যা সম্পর্ককে স্থায়িত্ব দিতে পারে বলে মনে করা হয়।
তবে মনে রাখা প্রয়োজন, এই কারণগুলো সবই তত্ত্ব ও গবেষণার ওপর ভিত্তি করে তৈরি। বাস্তব জীবনে প্রতিটি সম্পর্কের রসায়ন স্বতন্ত্র এবং তা নির্ভর করে সম্পর্কে থাকা মানুষগুলোর ব্যক্তিগত পরিস্থিতি ও মানসিকতার উপর।
১. নির্ভরযোগ্যতা ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা: বিবাহিত পুরুষরা সাধারণত সম্পর্কের ক্ষেত্রে বেশি নির্ভরযোগ্য এবং প্রতিশ্রুতি রক্ষায় পটু হন বলে অনেক নারী মনে করেন। যেহেতু তারা ইতোমধ্যে একটি সম্পর্কে নিজেদের নির্ভরযোগ্যতা প্রমাণ করেছেন, তাই তাদের প্রতি আস্থা তৈরি হওয়া সহজ হয়। যে সকল নারীরা পূর্বে সম্পর্ক ভাঙার মতো অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে গেছেন, তাদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়।
২. পরিপক্কতা ও অভিজ্ঞতা: বিবাহিত পুরুষরা অবিবাহিত পুরুষদের তুলনায় বেশি অভিজ্ঞ ও পরিণতমনস্ক হন। জীবনের ঘাত-প্রতিঘাত সামলানোর ক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতা বেশি থাকায়, নারীরা তাদের কাছে মানসিক নিরাপত্তা খোঁজেন। সম্পর্কের বিভিন্ন জটিল পরিস্থিতি সামলানোর ক্ষেত্রে বিবাহিত পুরুষদের সক্ষমতা অনেক নারীকে আকৃষ্ট করে।
৩. "সঙ্গী নির্ণয়ের অনুকরণ" তত্ত্ব: 'জার্নাল অফ হিউম্যান নেচার' নামক একটি বিজ্ঞান বিষয়ক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি তত্ত্ব অনুযায়ী, একজন পুরুষ যখন অন্য একজন নারীর কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন, তখন অন্য নারীরাও তাকে আকর্ষণীয় বলে মনে করতে শুরু করেন। একে "সঙ্গী নির্ণয়ের অনুকরণ" (mate choice copying) বলা হয়। মূলত, অন্য এক নারীর অভিজ্ঞতাই ওই পুরুষকে সম্পর্কের জন্য উপযুক্ত হিসেবে প্রমাণ করে।
৪. কোনো ধরনের প্রতিশ্রুতির চাপ না থাকা: অনেক ক্ষেত্রে, বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালে দীর্ঘমেয়াদী কোনো প্রতিশ্রুতি বা বিয়ের চাপ থাকে না। যেসব নারী স্বাধীনচেতা এবং কোনো রকম প্রতিশ্রুতির বাঁধনে জড়াতে চান না, তারা অনেক সময় এ ধরনের সম্পর্ককে বেছে নেন।
৫. নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আকর্ষণ: নিষিদ্ধ বা ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়ের প্রতি মানুষের সহজাত একটি আকর্ষণ কাজ করে। বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানো সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, আর এই "নিষিদ্ধ" বিষয়টিই অনেক নারীর কাছে রোমাঞ্চকর বলে মনে হতে পারে।যখন একজন বিবাহিত পুরুষ পরকীয়া সম্পর্কে জড়ান, তখন এটি প্রমাণ করে যে তিনি ওই নারীর জন্য বড় ঝুঁকি নিতেও প্রস্তুত, যা কিছু নারীর কাছে আকর্ষণীয় মনে হতে পারে।
৬. মানসিক আকর্ষণ ও নিরাপত্তা: গবেষকদের মতে, নারীরা শারীরিক আকর্ষণের চেয়ে মানসিক আকর্ষণকে বেশি গুরুত্ব দেন। সাধারণত অল্পবয়সী নারীরা বিবাহিত বা অন্য সম্পর্কে থাকা পুরুষদের অভিজ্ঞ ও সুরক্ষিত মনে করে থাকেন।
৭. অবিবাহিত পুরুষের চঞ্চলতা: অনেক নারীর কাছে অবিবাহিত পুরুষদের চঞ্চল ও অস্থিতিশীল আচরণ অপছন্দের হতে পারে। অন্যদিকে, বিবাহিত পুরুষরা তুলনামূলকভাবে শান্ত ও স্থিতিশীল হন, যা সম্পর্ককে স্থায়িত্ব দিতে পারে বলে মনে করা হয়।
তবে মনে রাখা প্রয়োজন, এই কারণগুলো সবই তত্ত্ব ও গবেষণার ওপর ভিত্তি করে তৈরি। বাস্তব জীবনে প্রতিটি সম্পর্কের রসায়ন স্বতন্ত্র এবং তা নির্ভর করে সম্পর্কে থাকা মানুষগুলোর ব্যক্তিগত পরিস্থিতি ও মানসিকতার উপর।