সমুদ্রের বুক ছুঁয়ে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ওঠানামা করবে জুলাইয়ে। এর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশের দীর্ঘতম রানওয়ে। বাকি শুধু লাইটিং সিস্টেমের কাজ। আর শেষ পর্যায়ে রয়েছে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ নতুন টার্মিনাল ভবন নির্মাণের কাজও। এরমধ্যে দিয়ে স্থানীয় থেকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রূপ পাচ্ছে কক্সবাজার বিমানবন্দর।
সমুদ্রের বুক ছুঁয়ে ওঠানামা করবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট। যার জন্য ৯ হাজার ফুটের রানওয়েকে সম্প্রসারণ করে করা হয় ১০ হাজার ৭০০ ফুটে। যার ১ হাজার ৭০০ ফুটই করা হয় সমুদ্রের বুকে। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে দেশের দীর্ঘতম এই রানওয়ে নির্মাণের কাজ।
সাগরের বুকে নির্মাণ হচ্ছে ২৫টি স্প্যানের ওপর ৬৫০ মিটারের স্টিল ব্রিজ। ২৩টি স্প্যান বসানোর কাজ শেষ। এরপর হবে এজিএল লাইটিং সিস্টেমের কাজ। বিদেশি প্রকৌশলীদের পরামর্শে রাত-দিন কাজ করছে প্রায় ৫০০ শ্রমিক।
কক্সবাজার বিমানবন্দর রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রজেক্টের কো-অর্ডিনেটর এম মোশাররফ হোসেন বলেন, এখন পর্যন্ত প্রায় ৮৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে ড্রেনেজ স্ট্রাকচারসহ অন্যান্য সাপোর্টে স্ট্রাকচারের কাজ চলছে।
এ দিকে থেমে নেই অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ নতুন টার্মিনাল ভবনের নির্মাণ কাজও। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে বোর্ডিং ব্রিজ স্থাপন, বিমান পার্কিং অ্যাপ্রোচ, অভ্যন্তরীণ বা আন্তর্জাতিক যাত্রী এবং ভিআইপি ভেহিক্যাল পার্কিংসহ কারপার্ক নির্মাণ কাজ। আর দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে রুফিং সিট বসানোসহ বাকি কাজগুলো।
সিআরএফজি-এনডিই ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম বলেন, টাইলস বসানোর কিছু কাজ বাকি রয়েছে। এসব কাজ চলমান রয়েছে। রুফিং সিট বসানোসহ বাকি কাজগুলো খুব দ্রুতই শেষ করা হবে।
চেম্বার অব কমার্স বলছে, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু হলে কক্সবাজার শুধু পর্যটন নয়, যোগাযোগ ও অর্থনীতিতে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী খোকা বলেন, বিমানবন্দরটি চালু হলে সবজি, শুঁটকিসহ অন্যান্য পণ্যগুলো সরাসরি মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাঠানো সহজ হবে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে দেশের চতুর্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রূপ দেয়ার প্রকল্পের কাজ শুরু হয়।
সমুদ্রের বুক ছুঁয়ে ওঠানামা করবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট। যার জন্য ৯ হাজার ফুটের রানওয়েকে সম্প্রসারণ করে করা হয় ১০ হাজার ৭০০ ফুটে। যার ১ হাজার ৭০০ ফুটই করা হয় সমুদ্রের বুকে। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে দেশের দীর্ঘতম এই রানওয়ে নির্মাণের কাজ।
সাগরের বুকে নির্মাণ হচ্ছে ২৫টি স্প্যানের ওপর ৬৫০ মিটারের স্টিল ব্রিজ। ২৩টি স্প্যান বসানোর কাজ শেষ। এরপর হবে এজিএল লাইটিং সিস্টেমের কাজ। বিদেশি প্রকৌশলীদের পরামর্শে রাত-দিন কাজ করছে প্রায় ৫০০ শ্রমিক।
কক্সবাজার বিমানবন্দর রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রজেক্টের কো-অর্ডিনেটর এম মোশাররফ হোসেন বলেন, এখন পর্যন্ত প্রায় ৮৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে ড্রেনেজ স্ট্রাকচারসহ অন্যান্য সাপোর্টে স্ট্রাকচারের কাজ চলছে।
এ দিকে থেমে নেই অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ নতুন টার্মিনাল ভবনের নির্মাণ কাজও। এরই মধ্যে শেষ হয়েছে বোর্ডিং ব্রিজ স্থাপন, বিমান পার্কিং অ্যাপ্রোচ, অভ্যন্তরীণ বা আন্তর্জাতিক যাত্রী এবং ভিআইপি ভেহিক্যাল পার্কিংসহ কারপার্ক নির্মাণ কাজ। আর দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে রুফিং সিট বসানোসহ বাকি কাজগুলো।
সিআরএফজি-এনডিই ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম বলেন, টাইলস বসানোর কিছু কাজ বাকি রয়েছে। এসব কাজ চলমান রয়েছে। রুফিং সিট বসানোসহ বাকি কাজগুলো খুব দ্রুতই শেষ করা হবে।
চেম্বার অব কমার্স বলছে, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু হলে কক্সবাজার শুধু পর্যটন নয়, যোগাযোগ ও অর্থনীতিতে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী খোকা বলেন, বিমানবন্দরটি চালু হলে সবজি, শুঁটকিসহ অন্যান্য পণ্যগুলো সরাসরি মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাঠানো সহজ হবে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে দেশের চতুর্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রূপ দেয়ার প্রকল্পের কাজ শুরু হয়।