মাটির ইজারা বাদে অবৈধ মাটি কাটার টাকা সবার পকেটে, তাই তো আজ বন্ধ হলো পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ৪ নং ফেরি ঘাটি। গত দুই দিন আগে ৪ নং ফেরি ঘাটের এক অংশ ও ঐ জাগার স্থানীয় বাসিন্দা গুপিনাথের বাড়ি নদীতে বিলুপ্ত হয়ে যায়। তবুও কোন জোরালো ভূমিকা পালন করেনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কতৃপক্ষ এবং আমাদের জেলা প্রশাসন ও জেলা বিএনপি। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে গন মাধ্যম কর্মীরা নিউজ করেছে। অবৈধ মাটি উত্তল বন্ধ করো, নদীর বাঁধ রক্ষা কর ও পাটুরিয়া ঘাট বাঁচাও তখন প্রশাসন, জেলা বিএনপি, পানি উন্নয়ন বোর্ড,বিআইডব্লিউটিএর কতৃপক্ষরা কোথায় ছিল।
আজ পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের ৪ নং পন্টু পানিতে তলিয়ে যায় তখন ফেরিঘাট বন্ধ করে দিয়ে বলে ঘাটটি পুনরায় স্থাপনের চেষ্টা করছি।এখন নদী ভাঙ্গন রোধে জরুরি সহায়তা বা কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। ঘটনা আজ সকালে পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ভোর ৪টার দিকে পাটুরিয়ার ৪ নম্বর ঘাটে এই দূর্ঘটনা ঘটে। এতে করে ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে আপাতত ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির ডিজিএম আবদুস সালাম জানান, বাইগার নামে রো রো ফেরিটি ৪ নম্বর ঘাটে ভেড়ার আগ মুহূর্তে হঠাৎ র্যাম্পের লোহার মোটা তার ছিঁড়ে যায়। এ সময় পন্টুনটি প্রবল স্রোতে ভেসে যায়। পরে উদ্ধারকারী টাগ জাহাজ দিয়ে পন্টুন ও র্যাম্পটি টেনে ঘাটের কাছে রাখা হয়েছে। আপাতত চার নম্বর ঘাট দিয়ে ফেরি পারাপার বন্ধ রয়েছে।
এদিকে নদী ভাঙ্গনে এখন দিন পার করছে দৌলতপুর, হরিরামপুর,ঘিওর, শিবালয়, সাটুরিয়া উপজেলার নদীর তীরে মানুষেরা, তার এখন পাচ্ছে না কোন প্রশাসনিক সাহায্য, পাচ্ছে না রাজনৈতিক নেতা কর্মী সাহায্য, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কতৃপক্ষ নজর নেই বাঁধা বা জিও ব্যাগ ফেলা কোন উদ্যোগ। দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া গ্রামের কাসেম আলী বলেন তার চোখের সামনে কিছু দিন আগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় টি ভেঙে যায়,এর পর নদীতে বিলুপ্ত হয় শত একর জমি। কিন্তু কেউ আসে নিয়ে সাহায্য হাত বাড়িয়ে দিতে।
বিএনপি নেতা কর্মীরা মিছিল করে, সমাবেশ করেছিল, কিন্তু নদীর মাটি তারাই আবার কাঁটে।সে বলো এত নদী ভাঙ্গনে পড়তে হতোনা যদি অবৈধ মাটি উত্তল না করতো। প্রশাসন কোন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেনাই। মাটি কাঁটার সময় ও না এখন নদী ভাঙ্গনের সময় না। হরিরামপুর উপজেলা সাধুবেপারী বলেন গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবার সব চাইতে নদী বেশি ভাঙতে শুরু করছে এর মূল কারণ অবৈধ মাটি কাঁটার ফলে,প্রশাসন ও জেলা বিএনপির কোন ভুমিকা রাখতে দেখিনি। তারা মাটি কাঁটা বাঁধা দেয়নাই কারণ তাদের পকেটে মাটি কাঁটার টাকা।
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে নদীর পানি বৃদ্ধি সাথে সাথে মানুষ অনেক ভয়ে মধ্যে জীবন কাঁটাছে। এখনো যদি কোন জোড়ালো ভূমিকা পালন না করা হয় তবে নদীর তীরে বাসিন্দাদের খুব ক্ষতি সাধন হবে। সে সাথে পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ফেরিঘাট বাঁচাতে এগিয়ে না আসলে হয়তো সব গুলি ঘাট বন্ধ হয়ে যাবে।
আজ পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের ৪ নং পন্টু পানিতে তলিয়ে যায় তখন ফেরিঘাট বন্ধ করে দিয়ে বলে ঘাটটি পুনরায় স্থাপনের চেষ্টা করছি।এখন নদী ভাঙ্গন রোধে জরুরি সহায়তা বা কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। ঘটনা আজ সকালে পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ভোর ৪টার দিকে পাটুরিয়ার ৪ নম্বর ঘাটে এই দূর্ঘটনা ঘটে। এতে করে ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে আপাতত ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির ডিজিএম আবদুস সালাম জানান, বাইগার নামে রো রো ফেরিটি ৪ নম্বর ঘাটে ভেড়ার আগ মুহূর্তে হঠাৎ র্যাম্পের লোহার মোটা তার ছিঁড়ে যায়। এ সময় পন্টুনটি প্রবল স্রোতে ভেসে যায়। পরে উদ্ধারকারী টাগ জাহাজ দিয়ে পন্টুন ও র্যাম্পটি টেনে ঘাটের কাছে রাখা হয়েছে। আপাতত চার নম্বর ঘাট দিয়ে ফেরি পারাপার বন্ধ রয়েছে।
এদিকে নদী ভাঙ্গনে এখন দিন পার করছে দৌলতপুর, হরিরামপুর,ঘিওর, শিবালয়, সাটুরিয়া উপজেলার নদীর তীরে মানুষেরা, তার এখন পাচ্ছে না কোন প্রশাসনিক সাহায্য, পাচ্ছে না রাজনৈতিক নেতা কর্মী সাহায্য, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কতৃপক্ষ নজর নেই বাঁধা বা জিও ব্যাগ ফেলা কোন উদ্যোগ। দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া গ্রামের কাসেম আলী বলেন তার চোখের সামনে কিছু দিন আগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় টি ভেঙে যায়,এর পর নদীতে বিলুপ্ত হয় শত একর জমি। কিন্তু কেউ আসে নিয়ে সাহায্য হাত বাড়িয়ে দিতে।
বিএনপি নেতা কর্মীরা মিছিল করে, সমাবেশ করেছিল, কিন্তু নদীর মাটি তারাই আবার কাঁটে।সে বলো এত নদী ভাঙ্গনে পড়তে হতোনা যদি অবৈধ মাটি উত্তল না করতো। প্রশাসন কোন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেনাই। মাটি কাঁটার সময় ও না এখন নদী ভাঙ্গনের সময় না। হরিরামপুর উপজেলা সাধুবেপারী বলেন গত পাঁচ বছরের মধ্যে এবার সব চাইতে নদী বেশি ভাঙতে শুরু করছে এর মূল কারণ অবৈধ মাটি কাঁটার ফলে,প্রশাসন ও জেলা বিএনপির কোন ভুমিকা রাখতে দেখিনি। তারা মাটি কাঁটা বাঁধা দেয়নাই কারণ তাদের পকেটে মাটি কাঁটার টাকা।
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে নদীর পানি বৃদ্ধি সাথে সাথে মানুষ অনেক ভয়ে মধ্যে জীবন কাঁটাছে। এখনো যদি কোন জোড়ালো ভূমিকা পালন না করা হয় তবে নদীর তীরে বাসিন্দাদের খুব ক্ষতি সাধন হবে। সে সাথে পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ফেরিঘাট বাঁচাতে এগিয়ে না আসলে হয়তো সব গুলি ঘাট বন্ধ হয়ে যাবে।